অটো লাইক | ফেসবুক অটো লাইক সিস্টেম | অটো লাইক সফটওয়্যার | অটো লাইক ২০২১
অটো লাইক | ফেসবুক অটো লাইক সিস্টেম | অটো লাইক সফটওয়্যার | অটো লাইক ২০২১
ফেসবুক অটো লাইক |
আসছালামু আলাইকুম? বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন? আসা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন। বন্ধুরা আসা করি টাইটেল দেখেন বুঝেন গেছেন আজকে আমরা ফেসবুক অটো লাইক নিয়ে আলোচনা করবো। মোবাইল ব্যবহার করেন আর ফেসবুক use করেন না এমন মানুষের সংখ্যা খুবই কম। আর যদি ফেসবুককে ব্যবহার করে থাকেন তাহলে অবশ্যই ফেসবুকে পিকচার আপলোড করে থাকেন।
ফেসবুকে একটা নিয়ম হলো আপনি যদি অন্যের পিকচার বা ফটোতে লাইক দেন তাহলে অন্যরা খুব সহজে আপনার পিকচার পাবে লাইক কমেন্ট করবে আপনার অটো লাইক ২০২১ নেওয়ার প্রয়োজন হবে না।
তো আজকে আমরা ফেসবুক অটো লাইক সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো এবং অটো লাইক ২০২১ কিভাবে নিবেন। অটো লাইক এর উপকার এবং ফেসবুক অটো লাইক এর অপকার নিয়ে আলোচনা করবো। সম্পূর্ণ পোস্টটি ধৈর্য সহকারে পড়তে থাকুন অনেক কিছু শিখবেন।
ফেসবুক অটো লাইক সিস্টেম
- অটো লাইক ব্যবহার করলে আপনার ফ্রেন্ড বেশি না হলে ও চলবে।
- আপনাকে কাউকে বলতে হবে না লাইক দেন।
- আপনার ইচ্ছামত যা ইচ্ছা অটো লাইক নিতে পারবেন।
অটো লাইক নেওয়ায় সুবিধার চেয়ে অসুবিধা বেশি যদি আপনার আইডি ভেরিফাই করা থাকে তাহলে আপনার জন্য তেমন কোন অসুবিধা হবে না।
- আইডি বার বার লগিং হয়ে যাবে অটোমেটিক।
- আইডিতে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ফটো ভেরিফাই বা অন্য কোন ভেরিফাই দিয়ে দিবে।
- অটো লাইক অনেক সময় দেখা যায় কিছু দিন পর চলে যায় আমি নিজে দেখেছি আবার অনেক সময় থেকে ও যায়।
- বিনা কারনে আপনার আইডিতে নোটিফিকেশন আসতে থাকবে। আমরা জানি যে কারো পোস্ট কমেন্ট করলে তার পোস্ট অন্য কেউ কমেন্ট করলে তার নোটিফিকেশনা আসতে থাকে।
- অনেক সময় আইডি ও হারানোর ভয় থাকে অটোলাইক লিংক বলে অনেকে এস এম এস দিবে তার পর সেখানে লগিং করলে আইডি হারাতে পারেন। তাই কেউ এস এম এস দিয়ে অটো লাইক নিতে বললে কখনো ট্রাই করবেন না।
- এ ছারা আরো অনেক সমস্যা হতে পারে যদি আপনি এইসব মেনে অটো লাইক নিতে চান তাহলে নিচে আমি অটো লাইক নেওয়ায় একটি এপ্স বলে দিচ্ছি। লাইক একটু কম৷ কম করে আসবে কিন্তু আইডিতে কোন প্রকার সমস্যা হবে না।
smd981321@gmail.com
1000