All SmS
দম ফাটানো হাসির sms | দম ফাটানোর হাসির কৌতুক | সেরা হাসির কৌতুক |হাসির jokes | ফম ফাটানো হাসির এস এম এস
দম ফাটানো হাসির sms | দম ফাটানোর হাসির কৌতুক | সেরা হাসির কৌতুক |হাসির jokes | ফম ফাটানো হাসির এস এম এস
১)ভিক্ষুক : মাগো! দুটো ভিক্ষা দিন, মা।
বাড়ির মালিক : বাড়িতে মানুষ নেই, যাও।
ভিক্ষুক : আপনি যদি এক মিনিটের জন্য মানুষ হন, তাহলে খুব ভালো হতো!
(২) দুই মেয়ে কথা বলছে-
১ম মেয়ে: আজকালকের ছেলেদের কোনো বিশ্বাস নাই। আমি তো আজকে থেকে ওর মুখও দেখতে চাই না…
২য় মেয়ে: কি হইছে? তুমি কি ওকে অন্য কোনো মেয়ের সাথে দেখে ফেলছ?
১ম মেয়ে: আরে না! ও আমারে আরেক ছেলের সাথে দেখে ফেলছে…। কালকে ও আমারে বলছিল যে, ও নাকি শহরের বাইরে যাবে। তাহলে সে আমাকে কিভাবে দেখল।
মিথ্যুক, বদ, ধোঁকাবাজ…
(৩) প্রেমিকা তার প্রেমিককে রাতে রোমান্টিক মেসেজ পাঠাচ্ছে…
মেয়েঃ ঘুমিয়ে আছো তো স্বপ্ন পাঠাও,
জেগে আছো তো ভাবনা পাঠাও,
যদি কাঁদছো তো চোখের জল পাঠাও ।
ছেলেঃ প্রিয়তমা পায়খানা করতেছি কি পাঠাবো ?
(৪) বল্টু : তুই তোর বউয়ের সাথে ঝগড়া করিস ?
পল্টু : হ্যাঁ, করি। তবে প্রতিবার ঝগড়ার শেষে ও এসে হাঁটু গেড়ে আমার সামনে বসে পড়ে।
বল্টু : বলিস কী ! তারপর ?
পল্টু : তারপর মাথা ঝুঁকিয়ে বলে, ‘খাটের তলা থেকে বেরিয়ে আসো। আর মারব না।’
(৫) প্রথম বন্ধু : জানিস, আমাদের বাসার সবাই বাথরুমে গান গায়!
দ্বিতীয় বন্ধু : বলিস কী, স-বা-ই?
প্রথম বন্ধু : সবাই, চাকর-বাকর পর্যন্ত।
দ্বিতীয় বন্ধু : তোরা তাহলে সবাই খুব গানের ভক্ত!
প্রথম বন্ধু : দূ-র-র, তা নয়, আসলে আমাদের বাথরুমের ছিটকিনিটা নষ্ট তো, তাই!
(৬) তন্ময় : তোর ছোট ভাইটা এখন কী করছে ?
রাফি : কিছুদিন আগে একটা কাপড়ের দোকান খুলেছিল, এখন জেলে আছে।
তন্ময় : কেন ?
রাফি : কারণ ও দোকানটা খুলেছিল হাতুড়ি দিয়ে…দরজা ভেঙে !
(৭) বদু : কী করছিস আজকাল?
কদু : সৎ পথে ব্যবসা করার চেষ্টা করছি।
বদু : তাহলে তো তোর একচেটিয়া ব্যবসা।
কদু : মানে?
বদু : তুই ছাড়া তো ওই লাইনে আর কেউ নাই!
(৮) এক শিক্ষক ক্লাসে ছাত্রদের জিজ্ঞেস করেন –
এমন জিনিসের নাম বল তো যা ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিতি হয় ।
ছাত্র – চুল
শিক্ষক – কিভাবে ?
ছাত্র – মাথায় আমরা বলি চুল , চোখের উপরে থাকলে বলি ভ্রু, ঠোটের উপরে থাকলে বলি গোফ , গালে ও চিবুকে থাকলে বলি দাড়ি । বুকে থাকলে বলি লোম এবং ……
শিক্ষক – সাবধান আর নিচে নামিস না !!!
(৯) পচাদা নিজের দোকানের নতুন কর্মচারি বান্টাকে বলল ‘আমি বাড়ি থেকে আসছি, কোন খদ্দের ফেরাবি না।
যা চাইছে তা দোকানে না থাকলে অন্য কোম্পানির কিছু একটা দিয়ে বলবি আজকের মত চালিয়ে নিতে, কাল এনে দেবো’
খদ্দের : ভাই টয়লেট পেপার আছে ?
বান্টা : না দাদা, শিরিষ কাগজ আছে, আজকের মত চালিয়ে নিন, কাল এনে দেবো।
দম ফাটানো হাসির sms | দম ফাটানোর হাসির কৌতুক | সেরা হাসির কৌতুক
(১০) ৩ জন মাতাল রাতে একটা গাড়িতে উঠল ড্রাইভার বুঝতে পারল যে তারা মাতাল!!
ড্রাইভার গাড়ির ইঞ্জিন চালু করল এবং সাথে সাথে বন্ধ করে ফেলল আর তাদেরকে বলল যে তারা নাকি গন্তব্যস্থলে পৌঁছে গিয়েছে।
৩ মাতাল গাড়ি থেকে নামল। তারপর……
১ম মাতালঃ ধন্যবাদ….
২য় মাতালঃ নিন, ১০ টাকা বকশিস দিলাম।
তখন ৩য় মাতাল ড্রাইভারকে দিল একটা থাপ্পর। ড্রাইভার মনে করল যে লোকটা বোধ হয় মাতাল না, হয়ত সবকিছু বুঝে ফেলেছে। তবুও ড্রাইভার তাকে জিজ্ঞেস করল: থাপ্পর মারলেন কেন??
৩য় মাতালঃ শালা, এত স্পীডে কি কেউ গাড়ি চালায়! আর একটু হলে তো মেরেই ফেলেছিলি।
(১১) ম্যাজিস্ট্রেট : ২০ টাকা পকেট মারার জন্য তোমাকে একশ টাকা জরিমানা দেওয়া হল।
পকেটমার : আমার কাছে মাত্র ২০ টাকা আছে, স্যার। বাকি টাকা এক্ষুনি এনে দিতে পারি, কিন্তু কিছুক্ষণের জন্য ছাড়তে হবে।
(১২) তিন বন্ধু মিলে জঙ্গলে হাঁটতেছে ৷ হঠাৎ তাদের সামনে একটা পরী এল
পরী : তোমরা একটা করে ইচ্ছার কথা বল , আমি তোমাদের সেই ইচ্ছা পূরণ করে দেব৷
বন্ধু ১ : আমাকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর বানিয়ে দাও ৷
পরী : দিলাম ৷
বন্ধু ২ : আমাকে দুনিয়ার সবচেয়ে হ্যান্ডসাম ছেলে বানিয়ে দাও ৷
পরী : দিলাম ৷
বল্টু : এই দুইজনকে আগের মত করে দাও!!
(১৩) দুই বিবাহিত বন্ধু বিল্টু আর দুবলোর মধ্যে কথা হচ্ছে –
বিল্টু: আচ্ছা দুবলো! বল তো সিনেমার জীবন আর বাস্তব জীবনের মধ্যে পার্থক্য কী?
দুবলো: এইটা বুঝলি না! সিনেমায় অনেক ঝক্কিঝামেলা পেরোনোর পর বিয়ে করতে হয়। আর বাস্তব জীবনে বিয়ের পর অনেক ঝক্কিঝামেলা শুরু হয়!
(১৪) ডাক্তার: চিন্তার কিছু নেই। আপনার চাচার অসুখটা আসলে মানসিক। উনি মনে করেন উনি অসুস্থ, আসলে তা নয়।
কিছুদিন পর রোগীর খবর নিতে ফোন করলেন ডাক্তার।
ডাক্তার: কী অবস্থা আপনার চাচার?
রোগীর আত্মীয়: খুবই খারাপ! উনি মনে করেন, উনি মারা গেছেন!
(১৫) এক ছাত্র পরীক্ষার হলে বসে প্রশ্নপত্র নিয়ে বেশ অস্থির হয়ে বিড় বিড় করছে-
শিক্ষক: কী ব্যাপার তুমি খাতায় না লিখে বসে বসে উসখুস করছ কেন?
ছাত্র: স্যার, প্রশ্ন যে রকম কঠিন এসেছে লিখতে আমার বারোটা বাজবে।
শিক্ষক: তাতে কি এখন তো এগারোটা বাজে!
(১৬) শফিক সাহেব: আমি আগামী মাস থেকে যৌতুকবিরোধী আন্দোলনে নামব। কী বলেন?
রফিক সাহেব: কেন, এ মাসে নামবেন না কেন?
শফিক সাহেব: এ মাসে আমার ছেলের বিয়ে আর আগামী মাসে মেয়ের বিয়ে তো, তাই!
(১৭) পাত্রীর বাবা : ছেলের আচার-ব্যবহার কেমন?
ঘটক : নিশ্চয়ই ভালো। এক খুনের মামলায় তার ১০ বছর জেল হয়েছিল।
আচার-ব্যবহার দেখেই জেল কর্তৃপক্ষ সাজা দুই বছর মওকুফ করেছে।
পাত্রীর বাবা : ছেলে উদার মানছি। আমার মেয়েকে যে কখনোই ছেড়ে যাবে না,
আপনি কী করে বুঝলেন, ঘটক সাহেব?
ঘটক : কারণ, ছেলে এ পর্যন্ত কোনো গার্লফ্রেন্ডকেই ছাড়েনি। বরং গার্লফ্রেন্ডরাই তাকে ছেড়ে গেছে!
(১৮) যুক্তিবিদ্যার ক্লাস চলছে-
শিক্ষক : আমি টেবিল ছুঁয়েছি, টেবিল মাটি ছুঁয়েছে, সুতরাং আমি মাটি ছুঁয়েছি। এভাবে একটি যুক্তি দেখাওতো।
ছাত্র : আমি আপনাকে ভালোবাসি, আপনি আপনার মেয়েকে ভালবাসেন, সুতরাং আমি আপনার মেয়েকে ভালোবাসি!
(১৯) এক ভদ্রমহিলা ও সিনেমা হলের ম্যানেজারের মধ্যে ফোনালাপ-
মহিলা : হ্যালো। কোন ছবি চলছে?
ম্যানেজার : আই লাভ ইউ!
মহিলা : (রেগে গিয়ে) ইডিয়ট।
ম্যানেজার : এটি গত সপ্তাহে চলছিল।
মহিলা : (আরো রাগান্বিত হয়ে) ননসেন্স।
ম্যানেজার : এটি আগামী সপ্তাহে চলবে!
(২০) জন্মবার্ষিকীতে একজন শতায়ু বৃদ্ধাকে জিজ্ঞেস করা হল তাঁর এই দীর্ঘ্য জীবনের গোপন রহস্য কী?
বৃদ্ধা বললেন, এখনই ঠিক বলা যাচ্ছে না। একটা ভিটামিন পিল কোম্পানি, একটা আয়ুর্বেদ কোম্পানি আর একটা ফ্রুট জুস ফ্যাক্টরির সাথে দরদাম চলছে।
সেরা হাসির কৌতুক |হাসির jokes | ফম ফাটানো হাসির এস এম এস
(২১) বল্টু o নেপাল দুই বন্ধু। একদিন তারা ক্লাসে গেলো। শিক্ষক সবাইকে উদ্ধেশ্য করে বললেন, কাল মন্ত্রী কলেজে আসবেন, তোমাদের তিনি যা প্রশ্ন করবেন, তার ঠিক ঠিক উত্তর দিয়ো..
পরের দিন ক্লাসে আসার সময় নেপালের টয়লেটে ধরলো।
নেপাল :: বল্টু তুই ক্লাসে যা, আমি পায়খানা করে আসি !!
বল্টু :: আচ্ছা ঠিক আছে , তারাতারি আয় । ক্লাসে ঢুকার কিছুক্ষন পর মন্ত্রী আসলেন মন্ত্রী সবাইকে উদ্দেশ্য করে বললেন,, একটা প্রস্ন করবো কে উত্তর দেবে?
বল্টু :: আমি দেবো স্যার, বলুন ।
মন্ত্রী :: বলোতো, নেপাল কোথায় অবস্থিত??
বল্টু ::: স্যার,, নেপাল লেপ্টিনের ভেতর অবস্থিত ….
ওরে বল্টু রে কেউ মাইরালা.।।
(২২) চাকরির ভাইভায় এক তরুণকে প্রশ্ন করা হল-
প্রশ্নকর্তা : আপনাকে আমি ১০টি সহজ প্রশ্ন করব অথবা কেবল একটা কঠিন প্রশ্ন করব। উত্তর দেওয়ার আগে ভালো করে ভেবে দেখুন, কোন অপশনটা বেছে নেবেন।
তরুণ : কঠিন প্রশ্নের উত্তরটাই দিতে চাই।
প্রশ্নকর্তা : ভালো, শুভকামনা আপনার জন্য। এবার বলুন, কোনটা প্রথমে আসে- দিন না রাত?
তরুণ : দিন প্রথমে আসে, স্যার!
প্রশ্নকর্তা : কীভাবে?
তরুণ : দুঃখিত স্যার, আপনি কথা দিয়েছিলেন, দ্বিতীয় কোনো কঠিন প্রশ্ন করবেন না আমাকে!
(২৩) শিক্ষক : জীবজন্তুকে ভালোবাসতে হবে। সৃষ্টির সেরা জীব মানুষকে ভালোবাসতে হবে। যে মানুষকে ভালোবাসে না সে মানুষ নয়, পশু।
ছাত্র : স্যার, আপনার মেয়ে কি তাহলে পশু?
শিক্ষক : কেন, আমার মেয়ে পশু হবে কেন?
ছাত্র : না! গত এক বছর যাবৎ আমি আপনার মেয়েকে ভালোবাসি, কিন্তু এক দিনের জন্যও সে আমাকে ভালোবাসেনি!
(২৪) শিক্ষকঃ তুমি হোমওয়ার্ক করে আনোনি কেন?
বল্টুঃ স্যার, লোডশেডিং। তাই আলো ছিলো না …
স্যারঃ মোমবাতি জ্বালালেই হতো।
বল্টুঃ স্যার, লাইটার ছিলো না…
স্যারঃ লাইটার ছিলোনা কেন ?
বল্টুঃ স্যার, বাবা যে রুমে নামাজ পড়ছিলো ওখানে ছিলো।
স্যারঃ তাহলে.. ওখান থেকে আনলে না কেন?
বল্টুঃ স্যার, আমার ওজু ছিলোনা….
স্যারঃ ওজু ছিলোনা কেন ?
বল্টুঃ পানি ছিলোনা স্যার…
স্যারঃ কেন ছিলো না ?
বল্টুঃ মোটর কাজ করছিলো না!!!
স্যারঃ স্টুপিড !!! মোটরে কি হয়েছিলো?
বল্টুঃ স্যার, শুরুতেই তো আপনাকে বললাম, কারেন্ট ছিলো না।
(২৫) ছেলেঃ বাবা তুমি নাকি ঘুষ খাও?
বাবাঃ তুমি দেখেছ?
ছেলেঃ না শুনেছি।
বাবাঃ শুনা কথায় কান দিতে নেই।
কিছু দিন পর—
বাবাঃ তুমি নাকি পরীক্ষায় ফেল করেছ?
ছেলেঃ তুমি কি দেখেছ বাবা?
বাবাঃ না শুনেছি।
ছেলেঃ শুনা কথায় কান দিতে নেই বাবা।
(২৬) বাইরে থেকে দরজা নক করছে।
ভেতর থেকেঃ কে?
বাইরে থেকেঃ আমি।
ভেতর থেকেঃ আমি কে?
বাইরে থেকেঃ আরে, আপনি কে আমি কী করে বলব?
(২৭) গভীর রাত। প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছে। কেউ একজন চিৎকার করে বলছে, ‘এই যে ভাই, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দেবেন?’চিৎকার শুনে ঘুম ভেঙে গেল মিসেস মলির।
মলি তাঁর স্বামী রফিক সাহেবকে ধাক্কা দিয়ে বললেন,
‘এই যে, শুনছো, কে যেন খুব বিপদে পড়েছে!’
ঘুমাতুর কণ্ঠে বললেন রফিক, ‘আহ্! ঘুমাও তো! লোকটার কণ্ঠ শুনে মাতাল মনে হচ্ছে।’
অভিমানের সুরে বললেন মলি, ‘মনে আছে সেই রাতের কথা? সেদিন তোমার কণ্ঠও মাতালের মতোই শোনাচ্ছিল।’
রফিক বললেন, ‘মনে আছে। সে রাতেও প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছিল। তোমার খুব শরীর খারাপ করেছিল। গাড়িতে করে তোমাকে নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ গাড়ি বন্ধ হয়ে গেল। সেদিন আমিও চিৎকার করেছিলাম, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দিয়ে দেবেন?’
মলি বললেন, ‘মনে আছে তাহলে। সেদিন যদি তোমার চিৎকার শুনে একটা লোকও এগিয়ে না আসত, কী হতো বলো তো? আজ অন্যের বিপদে তুমি যাবে না? প্লিজ, একটু গিয়ে দেখো না!’
অগত্যা উঠতে হলো রফিক সাহেবকে। ভিজে চুপচুপা হয়ে কাদা-পানি মাড়িয়ে এগিয়ে চললেন তিনি শব্দের উৎস লক্ষ্য করে। বললেন, ‘কোথায় ভাই আপনি?’শুনতে পেলেন, ‘এই তো, এদিকে। বাগানের দিকে আসুন।’রফিক সাহেব এগোলেন।
আবারও শুনতে পেলেন, ‘হ্যাঁ হ্যাঁ…ডানে আসুন। নিম গাছটার পেছনে…।’ রফিক সাহেব আরও এগোলেন। ‘আহ্! ধন্যবাদ! আপনার ভাই দয়ার শরীর। কতক্ষণ ধরে দোলনায় বসে আছি, ধাক্কা দেওয়ার মতো কাউকে পাচ্ছি না!’ বলল মাতাল!
(২৮) পিসির সামনে বসে প্রোগ্রাম রচনা করছে প্রোগ্রামার। তার দৃষ্টি আকর্ষণের নানাবিধ চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর তার স্ত্রী নতুন কেশবিন্যাস করল, নতুন পোশাক পরল, মেকআপ করল মন দিয়ে, তারপর তার কাছে গিয়ে বলল,
‘আমার দিকে তাকিয়ে দেখো তো। কোনো পরিবর্তন লক্ষ করছো?’
স্ত্রীর দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে প্রোগ্রামার বলল,
নতুন স্কিন?
মাইরালা
(২৯) বাবা আর ছেলের মধ্যে কথা হচ্ছে —
বাবাঃ বুঝলে বাবা, এক জায়গায় বারবার যেতে নাই। আদর থাকে না।
ছেলেঃ ঠিকই বলেছ বাবা, সে জন্যই তো প্রতিদিন স্কুলে যেতে চাই না। অথচ মা আমাকে পিটিয়ে স্কুলে পাঠান ।
(৩০) শিক্ষক ক্লাসে পড়াচ্ছেন—
শিক্ষকঃ আচ্ছা বলতে পারো দুধের সঙ্গে বিড়ালের কোনখানে মিল আছে?
ছাত্রঃ স্যার, এটা তো খুব সহজ প্রশ্ন।
শিক্ষকঃ তাহলে বলো।
ছাত্রঃ স্যার দুটো থেকেই “ছানা” পাওয়া যায়।
(৩১) একদিন এক শিক্ষক তার ছাত্রের কাছে প্রশ্ন করলেন বলতো তোমার সামনে যদি একদিকে কিছু টাকা আর অন্যদিকে জ্ঞান রাখা হয় তবে তুমি কোনটা নিবে?
অনন্যাঃ এটা সোজা স্যার। আমি অবশ্যই টাকা নেব!
শিক্ষকঃ আমি হলে জ্ঞান্টাই নিতাম।
অনন্যাঃ যার যেটার অভাব সে তো সেটাই নেবে স্যার।
(৩২) ছাত্র এবং শিক্ষকের মধ্যে কথা হচ্ছে—
শিক্ষকঃ কী ব্যাপার! তুমি গতকাল স্কুলে আসনি কেন?
ছাত্রঃ বৃষ্টির জন্য আসতে পারিনি।
শিক্ষকঃ বৃষ্টি, বলো কী? আরে একে তো শীতকাল তার উপর গতকাল বৃষ্টি হলে তো আমরাও টের পেতাম!
ছাত্রঃ টের পাবেন ক্যামনে স্যার! এই বৃষ্টি তো সেই বৃষ্টি নয়। বৃষ্টি হচ্ছে আমার খালাতো বোন। ঈদের ছুটিতে বেড়াতে এসেছে। তাই ওকে ফেলে স্কুলে আসা হয়নি।
(৩৩) এক ছাত্র তার বন্ধুকে চিৎকার করে নিহা নিহা বলে ডাকছে—
শিক্ষকঃ এই নিরঞ্জন তুমি নিহা নিহা বলে কাকে ডাকছ?
ছাত্রঃ আমার বন্ধুকে স্যার।
শিক্ষকঃ নিহা কন ছেলের নাম হতে পারে?
ছাত্রঃ না, মানে ওর আসল নাম নিরঞ্জ হাওলাদার স্যার! আমরা সংক্ষেপে নিহা বলে ডাকি।
শিক্ষকঃ ভাগ্যিস তোদের কালে আমার জম্ম হয়নি।
আমার নাম শান্তুনু লাহিড়ী। (শালা)
(৩৪) এক ‘আপুকে হন্তদন্ত হয়ে দৌড়াতে দেখে—
আপু,,, কি হয়েছে,, এতো তাড়াহুড়া করে কই যাচ্ছেন???
পার্লারে যাবো ভাই,, এখন কথা বলার সময় কম,, সেলফি তুলে ফেসবুকে আপলোড করতে হবে,, মাত্রই খবর পেলাম সরকার নাকি ফেসবুক খুলে দিয়েছে
মাইরালা
(৩৫) এক যুবক আর এক তরুণী ট্যাক্সি করে বেড়াতে বেড়িয়েছে। মেয়েটি যুবকটিকে নিয়ে তামাশা করে মজা পায়।
হঠাৎ মেয়েটি বলল, দেখবে কাল আমি কোথায় ইনজেকশন নিয়েছিলাম?
ছেলেটি দারুণ উৎসাহে সঙ্গে সঙ্গে বলে উঠল, হ্যাঁ হ্যাঁ দেখব, দেখাও।
মেয়েটি আঙুল তুলে বলল, ওই হাসপাতালে!
(৩৬) দুই ছাত্র মারামারি করার পর শিক্ষক তাদের শাস্তি হিসেবে তাদের নিজের নাম ১০০ বার করে লিখতে বললেন।
১ম ছাত্র :- স্যার আপনি বল্টুর পক্ষে রায় দিয়েছেন।
শিক্ষক:- কেন ! আমি তো দু’জনকেই সমানভাবে ১০০ বার নাম লিখতে দিয়েছি!!
১ম ছাত্র :- স্যার ওর নাম হচ্ছে বল্টু আর আমার নাম হচ্ছে ওমর ইবনে আব্দুল গাইয়্যুম ।
মাইরালা
(৩৭) কর্মচারী: স্যার, একটা দিন ছুটি চাই।
বস: কেন? আবার কী?
কর্মচারী: স্যার, আমার দাদা…
বস: আবার দাদা? গত তিন মাসে তুমি চারবার দাদির মৃত্যুর কথা বলে ছুটি নিয়েছ ।
কর্মচারী: স্যার, এবার আমার দাদার বিয়ে!
(৩৮) স্কুলপড়ুয়া দুই বন্ধুর পরীক্ষার শেষে স্কুল মাঠে দেখা-
১ম বন্ধু : কিরে, তোর পরীক্ষা কেমন হলো?
২য় বন্ধু : পরীক্ষা ভাল হয়নি রে ! তবে ৫ নম্বর নিশ্চিত পাবো ।
১ম বন্ধু : কীভাবে?
২য় বন্ধু : পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতার জন্য ছিল ৫ নম্বর! তাই আমি পরীক্ষার খাতায় কলমের একটা আচড়ও দেইনি! তাই ৫ নম্বর নিশ্চিত পাবো।
১ম বন্ধু : হায়! সর্বনাশ হয়েছে- আমিও তো তোর মতো পরীক্ষার খাতায় কলমের একটা আচড়ও দেইনি! আমাদের দুই জনের খাতা একই রকম দেখলে শিক্ষিকা মনে করবে না যে আমরা দুজনে নকল করেছি!
(৩৯) শান্ত একবার মন খারাপ করে বসে আছে।
ওর বাবা বললেন, ‘কী রে, মন খারাপ কেন?’
শান্ত কিছুতেই কিছু বলে না, একদম চুপ। বাবা কাঁধে হাত রেখে বললেন,
‘আরে বল। মনে কর আমি তোর বাবা না, তোর বন্ধু।’ এবার শান্ত মুখ খুলল,,,,,
‘আর বলিস না ভাই। গতকাল আমারটাকে নিয়ে ঘুরতে বেরিয়েছিলাম। তোরটা দেখে ফেলেছে। তারপর আমাকে কি মারটাই না মারল!
(৪০) নির্বাচনের প্রচার প্রচারনায় নলাদা বক্তব্য দিচ্ছেন, হঠাৎ বক্তব্যের মাঝে বললেন,,,
এই এলাকায় যত খাল আছে সব খানে ১ টা করে ব্রিজ করে দেবো।
সাথে সাথে সহকারী বলল বস এই এলাকায় কোন খাল নাই তো।
নলাদা এ কথা শুনে বলল,,,,,
এই এলাকায় খাল নাই বলে কি ? তাহলে এই এলাকায় প্রথম খাল কাটমু তারপর ব্রিজ করে দেবো।
দম ফাটানো হাসির sms | দম ফাটানোর হাসির কৌতুক | সেরা হাসির কৌতুক |হাসির jokes | ফম ফাটানো হাসির এস এম এস
(৪১) এক লোক দাতের ব্যাথায় অতিষ্ট হয়ে ডাক্তারের কাছে এসেছে।
রোগী : ডাক্তার সাহেব আমাক তাড়াতাড়ি ওষুধ দেন দাতের ব্যথায় রাতে ঘুমাতে পারি না।
ডাক্তার : ভাল ! আপনেকই তো আমি খুঁজতেছি।
রোগী : কেন ?
ডাক্তার : আমার একজন নাইট গার্ড লাগব!
(৪২) পল্টু কোনো দিন পড়া পারে না। কিন্তু সেদিন হঠাৎ জীববিজ্ঞান ক্লাসে শিক্ষক পড়া ধরায় হাত তুলল সে।
স্যার : আরে বাহ্। পল্টু বল তো সালোকসংশ্লেষণ কাকে বলে?
পল্টু : (মাথা চুলকে) স্যার পড়ে এসেছি। কিন্তু মনে পড়ছে না।
স্যার : কতটুকু মনে আছে?
পল্টু : স্যার, শেষের দিকটা।
স্যার : ঠিক আছে। শেষের দিকটাই বল।
পল্টু : একেই সালোকসংশ্লেষণ বলে!
(৪৩) পরীক্ষায় প্রশ্ন এসেছে,‘লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে লন্ডনের দূরত্ব ৮০০০ কিলোমিটার।
একজন লোক লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে গাড়িতে ঘণ্টায় ১৫০ কিলোমিটার বেগে লন্ডন রওনা হলো এবং অপর একব্যক্তি লন্ডন থেকে গাড়িতে ১৬০ কিলোমিটার বেগে লস অ্যাঞ্জেলেসে রওনা হল তাদের দুজনের কোথায় দেখাহবে?’
ছোট্ট জনি উত্তর লিখল, ‘জেলখানায়! এত জোরে গাড়ি চালাবেন, পুলিশ বুঝি আঙুল চুষবে?’
(৪৪) রবিন : আমার সিংহের মুখোমুখি হওয়ার ঘটনাটা তোকে বলেছিলাম?
সালেক : না তো, কী হয়েছিল?
রবিন : সঙ্গে বন্দুক নেই, সিংহটা সমানে গর্জাচ্ছে, এগিয়ে আসছে…।
সালেক : হায় হায়, তুই তখন কী করলি?
রবিন : বানর দেখতে পাশের খাঁচায় চলে গেলাম!
(৪৫) বাবা : তোকে না বলেছিলাম পাস করলে সাইকেল কিনে দেব। তবু ফেল করলি! পড়া বাদ দিয়া কী করছিলি?
ছেলে : সাইকেল চালানো শিখছিলাম!
(৪৬) মন্টু : বাবা আজ তোমাকে একটা কথা বলতে চাই?
বাবা : বল।
মন্টু : আমি না মেয়েদের নাম দিয়ে ফেসবুকে পাঁচটা ফেক আইডি খুলছি।
বাবা : হারামজাদা! তোর আর কোন কাজ নাই? এইসব আকাম করছ? তা এই কথা তুই আমাকে কেন বলছিস?
মন্টু : বাবা তুমি যে গত এক মাস যাবত স্বর্ণা চৌধুরী নামের মেয়েটাকে পটানোর চেষ্টা করতাছো ঐটা আমিই!
(৪৭) এক বাড়িতে একজন অতিথি এসেছেন। অনেকদিন হয়ে গেল তবু নড়বার কোন লক্ষণ নেই। স্বামী-স্ত্রী কেউ কিছু বলতে পারে না লজ্জায়।
একদিন অতিথিকে শুনিয়ে পাশের ঘরে দু’জন খুব ঝগড়া করতে লাগলো। স্ত্রীকে মারধর এবং স্ত্রীর কান্নার আওয়াজও শোনা গেল। অবস্থা সুবিধার নয় ভেবে অতিথি ভদ্রলোক তার সুটকেস নিয়ে বেরিয়ে গেল। স্বামী-স্ত্রী জানালা দিয়ে তা দেখে ঝগড়া বন্ধ করে খুব হেসে নিল যে, বুদ্ধি করে তারা অতিথি তাড়াতে পেরেছে।
স্বামী বলল, ‘তোমার লাগেনি তো? যে জোরে কাঁদছিলে।’ স্ত্রী বলল, ‘ধুর একটুও লাগেনি। এ তো লোক দেখানো কেঁদেছিলাম।’ এক সময় অতিথির আবির্ভাব। সে হাসতে হাসতে বলল, ‘আমিও কিন্তু লোক দেখানো গিয়েছিলাম!
(৪৮) জুয়েলের দাঁতে খুব ব্যথা। ডাক্তারের কাছে গেলে ডাক্তার বললেন, দাঁত তুলতে হবে। শুনে তো ভয়েই তানভীরের আত্মারাম খাঁচা ছাড়া হওয়ার যোগাড়। ও আবার এইসব অপারেশন খুব ভয় পায়। সব শুনে ডাক্তার বললেন,
তাহলে আপনি এই ওষুধটা খেয়ে নিন, দেখবেন দাঁত তুলতে একদম ব্যথা পাবেন না। আর সাহসও যাবে বেড়ে। শুনে তানভীরও খুব করে ওষুধটা খেয়ে নিলো।
এবার ডাক্তার জিজ্ঞেস করলো, কি, এখন সাহস পাচ্ছেন তো? – পাচ্ছি না মানে! এবার দেখি, কার এমন বুকের পাটা যে আমার দাঁত তুলতে আসে!
(৪৯) দাদা : যা, পালা তাড়াতাড়ি। তুই আজকে স্কুলে যাসনি। তাই তোর হেডমাস্টার বাড়ির দিকে আসছে।
নাতি : আমি পালামু না দাদু। তুমি বরং পালাও। কারণ আমি স্যারকে বলেছি আমার দাদা মারা গেছেন। তাই স্কুলে যাইনি!
(৫০) আজিজ মিঞার কারখানায় আগুন লেগেছে। জলদি আগুন নেভাতে না পারলে সর্বনাশ। আজিজ খবর দিলেন দমকলকর্মীদের। চটজলদি হাজির হলো দমকল বাহিনী। কারখানার সামনের ছোট গলিটার দুই পাশের দোকানগুলো ভেঙে, সদর দরজা গুঁড়িয়ে দিয়ে, দেয়াল ভেঙে সোজা অগ্নিকাণ্ডের স্থলে গিয়ে থামল গাড়ি!
প্রচণ্ড ঝাঁকি খেয়ে গাড়ির পেছনে রাখা পানির ট্যাংকিটা ছিটকে গিয়ে পড়ল আগুনে। ব্যস, নিভল আগুন। দমকলকর্মীদের তৎপরতা দেখে ভীষণ খুশি আজিজ।
তিনি দমকল বাহিনীর প্রধানের হাতে ১০ হাজার টাকা পুরস্কার তুলে দিলেন। জিজ্ঞেস করলেন, ‘এই টাকা দিয়ে আপনারা কী করবেন বলুন তো?’
দমকল বাহিনীর প্রধান : প্রথমেই গাড়ির ব্রেকটা ঠিক করাব!
(৫১) রোগী : আজ আমি বুঝতে পারছি সামান্য জ্বর যে কত ভয়াবহ হতে পারে।
ডাক্তার : কিভাবে বুঝলেন?
রোগী : আপনার বিলের কাগজটা দেখে!
(৫২) নাতিঃ আমাদের বাড়ির সামনের ভদ্রলোক কি গরীব আর কিপ্টে?
নানুঃ কেন রে, কি হয়েছে। না তেমন কিছু নয়।
নাতিঃ ওদের ছোট মেয়েটি মাত্র চার আনা পয়সা গিলে ফেলেছে তাই সেটা বার করতে কী কান্ডই না করছে!
(৫৩) নানু ও নাতির মধ্যে কথা হচ্ছে—
নানুঃ বলতে পারিস, তোর বাবার বয়স এখন কত হলো?
নাতিঃ কেন, দশ বছর।
নানুঃ তা কি করে হয়? তোর বয়সই তো দশ বছর।
নাতিঃ সে জন্যই তো বলছি, আমার জম্মের পরই তো তিনি বাবা হয়েছেন!
(৫৪) বিক্রেতা : এই নাও, তোমাকে ওজনে একটু কম দিলাম, বাসায় নিয়ে যেতে সুবিধা হবে।
বল্টু : এই নিন টাকা।
বিক্রেতা : এ কী, মাছের দাম তো একশ টাকা, দশ টাকা দিলে কেন?
বল্টু : টাকা একটু কম দিলাম, আপনার গুনতে সুবিধা হবে!
(৫৫) হাতে সেলাই দেওয়া লাগবে। অপারেশন টেবিলে শুয়ে রোগী কাতর চোখে ডাক্তারকে বলল, ‘ডাক্তার সাহেব একটা কথা আছিল।’
ডাক্তার : কী কথা বুঝতে পেরেছি আর বলতে হবে না, সেলাইয়ের সময় যেন ব্যথা না দিই এই তো?
রোগী : না না, তা নয় ডাক্তার সাহেব, সেলাই তো ভালোমতো করবেনই, লগে আমার শার্টের হাতার বোতামটাও একটু সিলাইয়া দিয়েন, ছুইটা গ্যাছে!
(৫৬) এক পাগল ডোবার পাশে দাঁড়িয়ে চিত্কার করছেঃ পাঁচ পাঁচ পাঁচ।
পাশ দিয়ে এক লোক হেঁটে যাচ্ছিল। সে অবাক হয়ে বললঃ–তুমি এভাবে পাঁচ পাঁচ পাঁচ বলে চিত্কার করছ কেন?
তখন পাগলটি বললঃ তুমি কাছে আসো তোমাকে দেখাই। লোকটি কাছে যেতেই পাগলটি ধাক্কা মেরে তাকে ডোবার মাঝে ফেলে দিয়ে বলতে লাগলঃ
.
.
. .
ছয় ছয় ছয়।
(৫৭) স্বামী : ওগো, তোমার ছেলের জন্য কোথাও টাকা রেখে শান্তি পাচ্ছি না।
স্ত্রী : টাকাগুলো ওর বইয়ের ভেতর রেখো, পরীক্ষার আগ পর্যন্ত নিরাপদ থাকবে!
(৫৮) স্যার : এই বল্টু, বল তো পৃথিবীতে সবচেয়ে চালাক প্রাণী কোনটি?
বল্টু : পৃথিবীতে সবচেয়ে চালাক প্রাণী হচ্ছে গরু।
স্যার : এইটা কেমনে সম্ভব। ব্যাখ্যা দে।
বল্টু : ব্যাখ্যা তো আরো সহজ! বাংলা দ্বিতীয় পত্রে প্রবাদ আছে-অতি চালাকের গলায় দড়ি। বেশির ভাগ গরুর গলায় দড়ি থাকে। সুতরাং গরুই সবচেয়ে চালাক প্রাণী (প্রমাণিত)।
(৫৯) এক সেলসম্যান দরজায় নক করলে দরজা খুললেন গৃহকর্ত্রী। সেলসম্যান দ্রুত লিভিংরুমে ঢুকে এক ব্যাগ গোবর ফ্লোরে ছড়িয়ে দিয়ে বলল,
‘ম্যাডাম, নেক্সট তিন মিনিটের মধ্যে যদি এ পুরো গোবরটুকু আমার কম্পানির ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে পরিষ্কার করতে না পারি তাহলে গোবরটা আমি খাব।’
গৃহকর্ত্রী : তা গোবরটা খাওয়ার জন্য তোমাকে কী দেব, চিলি নাকি টমেটো সস?
সেলসম্যান : কেন ম্যাডাম, এ কথা কেন বলছেন?
গৃহকর্ত্রী : কারণ বাসায় ইলেকট্রিসিটি নেই। তাই ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে নেক্সট তিন মিনিটে তোমার গোবর পরিষ্কার করা হচ্ছে না!
(৬০) এক ডাক্তার ক্লিনিক খুলেছেন। ক্লিনিকের দরজার বাইরে লেখা-যেকোনো ধরনের চিকিৎসার ফি ৩০০ টাকা। বিফলে ১০০০ টাকা ফেরত।
এক চালাক লোক ভাবল, ডাক্তারের চেম্বারে যাবে আর চালাকি করে ১০০০ টাকা কামাই করবে। ডাক্তারের কাছে এসে লোকটি বলল,,,’ডাক্তার সাহেব, আমার জিহ্বায় কোনো স্বাদ পাচ্ছি না।’
ডাক্তার : ‘নার্স, ২২ নম্বর বোতল থেকে কয়েক ফোঁটা তরল ওনার জিহ্বায় ঢেলে দাও।’
ডাক্তারের কথামতো নার্স ২২ নম্বর বোতল থেকে কয়েক ফোঁটা তরল লোকটির জিহ্বায় ঢেলে দিতেই চিৎকার করে উঠল লোকটি, ‘ছি ছি! এসব কী? এটা তো প্রস্রাব!’
ডাক্তার : কনগ্র্যাচুলেশন, আপনার জিহ্বার স্বাদ ফিরে এসেছে।’
লোকটি রেগেমেগে ৩০০ টাকা ফি দিয়ে চলে গেল।
দুই সপ্তাহ পরে লোকটি আবার এলো ডাক্তারের কাছে, এবার সুদে-আসলে টাকাটা আদায় করার পরিকল্পনা করে।
এবার বলল, ‘আমি আমার স্মৃতিশক্তি হারিয়ে ফেলেছি, ডাক্তার।
ডাক্তার : নার্স, ২২ নম্বর বোতল থেকে কয়েক ফোঁটা ওনার জিহ্বায় ঢেলে দাও তো।
শুনে এবারও চিৎকার করে উঠল লোকটি, ‘সেকি ডাক্তার! ওই ওষুধ তো আপনি জিহ্বার স্বাদ ফিরিয়ে আনার জন্য ব্যবহার করেছিলেন!
ডাক্তার : কনগ্র্যাচুলেশন, আপনার স্মৃতিশক্তি ফিরে এসেছে।
দম ফাটানো হাসির sms | দম ফাটানোর হাসির কৌতুক | সেরা হাসির কৌতুক |হাসির jokes | ফম ফাটানো হাসির এস এম এস
(৬১) এক বন্ধু বলল, ‘আমার স্মৃতিশক্তি নাকি দিন দিন লোপ পাচ্ছে!’
আমি জিজ্ঞেস করলাম, ‘কে বলেছে তোকে?’
: কে জানি বলল, নাম ভুলে গেছি!
: তো এই কথাটা আমাকে বলে লাভ কী?
: আমি আবার তোকে কী বললাম?
: এই যে এই মাত্র বললি, দিন দিন নাকি তোর স্মৃতিশক্তি তোর সঙ্গে কাবাডি খেলছে!
(৬২) ভিক্ষুক : স্যার, আগে তো দশ টাকা দিতেন। তারপর দিতেন পাঁচ টাকা, এখন দিচ্ছেন এক টাকা।
লোক : আগে অবিবাহিত ছিলাম। এখন বিয়ে করেছি। ক’দিন হলো একটি সন্তানও হয়েছে..
ভিক্ষুক : ছি! ছি! আমার পাওনা টাকায় আপনি সংসার চালাচ্ছেন!
(৬৩) প্রেমিকার বাবা : তুমি কি আমার মেয়ের সব ইচ্ছে পূরণ করতে পারবে?
প্রেমিক : হ্যাঁ স্যার, নিশ্চয়ই পারবো!
প্রেমিকার বাবা : এতো শিওর হচ্ছো কি করে?
প্রেমিক : আপনার মেয়ে বলেছে, সে আমাকে ছাড়া কিছুই চায় না!
(৬৪) ছেলে : আচ্ছা মা, তোমার চুল এত সাদা কেন?
মা : ছেলেমেয়ে দুষ্টু হলে বাবা-মায়ের চুল এমনি এমনি সাদা হয়ে যায়।
ছেলে : আচ্ছা, এ জন্যই তো নানির মাথার চুল আরও বেশি সাদা!
(৬৫) এক চোর চুরি করতে গিয়ে সেলফি তুলে পোস্ট দিল, ‘এই মাত্র চুরি করতে ডুকলাম।’ বাড়ির মালিক চোরের পোস্টে লাইক দিয়ে কমেন্টস করল, ‘ভেবো না আমরা ঘুমিয়ে পড়েছি, আমরা সবাই জাগ্রত আছি।
পুলিশকে খবর দেওয়া হয়ে গেছে, তারা গাড়ি নিয়ে আসছে।’
বাড়ির মালিকের কমেন্টসে লাইক দিয়ে ইন্সপেক্টর আবুল কমেন্টস দিলেন, ‘গাড়ি নষ্ট হয়ে গেছে, আমরা হেঁটে হেঁটে আসতেছি!
(৬৬)Boss : কি ব্যাপার !!! আপনি এতক্ষণ কোথায় ছিলেন ?
Staff : চুল কাটাতে গিয়েছিলাম
Boss : ( একটু রেগে ) কি!!! আপনি অফিস টাইমএ চুল কাটাতে গিয়েছিলেন?
Staff : তাতে কি হয়েছে … চুলটাও তো অফিস টাইমএ বড়ো হয়েছিলো
Boss : সেটা তো বাড়ি থাকা কালীনও বড়ো হয়েছে,
Staff : তাই বলেই তো একেবারেই টাকলু হয়ে যাইনি..যতোটুকু অফিসে বড়ো হয়েছিলো ততোটুকু কেটেছি.
(৬৭) কমিউনিটি সেন্টার দেখে দুই বন্ধু ঢুকে পড়ল ভেতরে। রিলেটিভের অভিনয় করে ফ্রিতে বিয়ে খাওয়ার প্ল্যান। ইচ্ছা করেই দুজন দুই টেবিলে বসল।
তারপর শুরু করল নিখুঁত অভিনয়। হঠাৎ একজন আরেকজনকে দেখে চিৎকার করে ওঠল,
‘আরে ভাইজান! কী অবস্থা? অবশেষে বিয়েতে আসছেন তাইলে। বিয়েতে না আসলে কিন্তু সত্যিই মাইন্ড করতাম।’ রিলেটিভ সাজার অভিনয়টা বেশ নিখুঁতভাবেই হয়েছে।
কিন্তু কেন যেন সবাই এই দুজনের দিকে আড়চোখে তাকাচ্ছে। ব্যাপারটা নিয়ে দুই বন্ধু বেশ চিন্তিত! এমন সময় পেছন থেকে একজন ডাক দিয়ে আস্তে করে বলল,—
‘ভাই, এটা জন্মদিনের পার্টি!’
(৬৮) একটা ভাঙাচুরা গাড়ির নিলাম হচ্ছে…
-১০ লাখ!
-২০ লাখ!
-৩০ লাখ!
এক লোক এই গাড়ির ভাঙাচুরা অবস্থা দেখে পাশে দাঁড়ানো আরেক লোককে বলল,
‘ভাই! এই ভাঙা গাড়ির এত দাম কেন?’
লোকটি উত্তর দিল, ‘এই গাড়ির একটি বিশেষত্ব আছে। এ পর্যন্ত এই গাড়িটা প্রায় আটবার অ্যাক্সিডেন্ট হয়েছে, প্রতিবারই শুধু মালিকের বউ মারা গেছে, স্বামীদের কিছু হয় নাই।’
(৬৯) এক চরম কিপ্টা লোক সমুদ্রে গোসল করতে গিয়ে ডুবে যেতে লাগল।
সে তখন প্রার্থনা করল, ‘আমি যদি বেঁচে যাই, তাহলে ১০০০ জন গরিবকে দুই বেলা বিরিয়ানি খাওয়াব।’তখনই এক বড় একটা স্রোত এসে তাকে সাগর তীরে ঠেলে দিল!
সে তখন দাঁড়িয়ে বলল, ‘হাহ! কিসের বিরিয়ানি!’
তখন আচানক আরেকটা বড় ঢেউ এসে তাকে ভাসিয়ে নিয়ে গেল!
তখন সে বলতে লাগল, ‘আমি বলতে চাচ্ছি কী বিরিয়ানি, চিকেন নাকি কাচ্চি?’
(৭০) ….এক বাচ্চা তার আম্মুকে বললো ,আম্মু আমি হলাম কী করে ?
আম্মু বললো ,আমি একটি ফুলের টবে কিছু মাটি দিয়ে বাসার পেছনে রেখে আসছি, তারপর কিছুদিন পর তুমি হইছো
..তখন বাচ্চাটিও কিছু মাটি দিয়ে ফুলের টব বাসার পেছনে রেখে আসলো…কয়েক দিন পর গিয়ে দেখলো সেখানে একটা ব্যাঙ বসে আছে..তখন বাচ্চাটি বললো মনডা চাইতাছে তুরে আছাড় দিয়া মাইরা লাই,কিন্তু কী করমু তুই তো আমার পুলা !
(৭১) স্বামী : জানো, আমি আজ ভয়ংকর একটা দুঃস্বপ্ন দেখলাম।
স্ত্রী : কী দেখেছ?
স্বামী : দেখেছি তোমাকে নিয়ে আমি শপিংয়ে গেলাম!
(৭২) এক লোক হোটেলের ম্যানেজারকে গিয়ে বলল,
লোক :- ম্যানেজার সাহেব যলদি আসুন আমার স্ত্রী রাগ করে জানালা দিয়ে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করতে চাইছে।
ম্যানেজার :- তো আমি কি করতে পারি?
লোক :- আরে শালা, আমার স্ত্রী জানালা খুলতে পারছে না।
(৭৩) মেয়ে: হাই ভাইয়ু!
বল্টু: কে আপনি?
মেয়ে: ইভটিজার !!
বল্টু: কেমনে সম্ভব ?
মেয়ে: অসম্ভবকে সম্ভব করাই এই angel arorar কাজ…..
বল্টু: আপনার বাপ-ভাই নেই?
মেয়ে: আছে ত…..মাগার বাসায় রান্না করার জন্য কোন কাজের পুলা নাই…..(বল্টু অজ্ঞান)
(৭৪) হঠাৎ বাসায় কলিংবেল। গৃহকর্তী গেলেন দরজা খুলতে। খুলেই তিনি অবাক,
এক কাজের বুয়া টাইপের মহিলা দাড়ায় আছে দরজায়।
গৃহকর্তীঃ কে আপনি..?
মহিলাঃ আপা, আমি আপনার ফেসবুক ফ্রেন্ড লিস্ট এর সুমাইয়া কুলসুম। গত কালকে আপনি একটা স্ট্যাটাস দিলেন না, যে আপনার বাসার কাজের বুয়া চলে গেছে, তাই সেটা দেখার পর আমি আমার আগের বাড়ির কাজ ছেড়ে আপনার বাড়ি চলে আইলাম। কারণ হাজার হলেও আপনি আমার ফ্রেন্ড। এখন থেকে আমি আপনার বাড়িতেই কাজ করুম। আর একসাথে ফেসবুক ইউজ করুম। রাজি আছেন তো..?
গৃহকর্তীঃ বাসার ঠিকানা কথায় পাইলা..?
মহিলাঃ জি আপা, আপনার ছেলে দিছে, ও আবার আমার মাইয়ার ফেসবুক ফ্রেন্ড
(৭৫) শিক্ষক: মশা মাছি অনেক রোগ ছড়ায়, তাদের বংশ বৃদ্ধি রোধ করতে হবে।
ছাত্র: হা হা হা হি হি হি হি হি হি…..
শিক্ষক: হাসির কি হলো?
ছাত্র: স্যার এতো ছোট বেলুন বানাবেন ক্যামনে!!!
(৭৬) এক লোক একটি মাছ ধরল। বাসায় এসে পানি গরম করার জন্য পানির কল ছাড়ল, পানি নাই..চিন্তা করল, ভেজে খাবে। চুলা জ্বালাতে গেল, গ্যাস নাই…ভাবল, তাহলে ওভেনে রান্না করবে, দেখে কারেন্ট নাই…
তখন ভেবে দেখল, তাহলে মাছ দিয়ে আর কী হবে। সে নদীতে গিয়ে ছেড়ে দিল মাছটাকে।
পানিতে পড়েই মাছটা চেঁচিয়ে উঠল, ‘বাংলাদেশ জিন্দাবাদ’, ‘হাসিনা-খালেদা জিন্দাবাদ।
(৭৭) একদিন সাকিব খান এর অফিসিয়াল হোটেলে গিয়ে বললেন ‘ভালো পোলাও আনো তো ‘
ওয়েটার: স্যার , আপনি কি মুরগি খান ?. . .
সাকিব খান: What ! আমি সাকিব খান|
(৭৮) ::কৃষকের ইন্টারভিউ:::
উপস্থাপকঃ আপনি ছাগলরে কি খাওয়ান??
কৃষকঃ কোনটারে? কালো না সাদা??
উপস্থাপকঃ কালোটারে…
কৃষকঃ ঘাস…
উপস্থাপকঃ আর সাদা??
কৃষকঃ ওইটারেও ঘাসই খাওয়াই…
উপস্থাপকঃ ও!! আচ্ছা, এগুলিরে কই বাইন্ধা রাখেন??
কৃষকঃ কোনটা?? কালোটা না সাদাটা??
উপস্থাপকঃ সাদা…
কৃষকঃ ওইপাশে বাইরের ঘরে বাইন্ধা রাখি।
উপস্থাপকঃ আর কালোটা?
কৃষকঃ ওইটারেও বাইরের ঘরেই বান্ধি…
উপস্থাপকঃ আর গোসল করান কিভাবে?
কৃষকঃ কালো না সাদা??
উপস্থাপকঃ কালো…
কৃষকঃ পানি দিয়া।
উপস্থাপকঃ আর সাদাটা??
কৃষকঃ ওইটারেও পানি দিয়াই করাই…
উপস্থাপকঃ (চরম ক্ষিপ্ত): হা…!! সব কিছু যখন একই রকম করস তাইলে বার বার
জিগাস ক্যান “কালা না সাদা”???
কৃষকঃ কারণ সাদা ছাগলটা আমার…
উপস্থাপকঃ ও!! আর কালোটা??
কৃষকঃ ওইটাও আমার ! ! ! ! ! !
(৭৯) মেডিক্যালে ভর্তি
প্রথম বন্ধু : দোস্ত, আমার গার্লফ্রেন্ড তো মেডিক্যালে ভর্তি হইছে।
দ্বিতীয় বন্ধু : কী বলিস! ও না মানবিক বিভাগে পড়ত?
প্রথম বন্ধু : দূর! গাড়ি থেকে পড়ে গিয়ে পা ভাঙছে, তাই চিকিৎসার জন্য মেডিক্যালে ভর্তি হইছে!
(৮০) চেয়ারম্যান: আমি যদি এবার চেয়ারম্যান হতে পারি তাহলে এই এলাকায় একটি ব্রিজ করে দিব।
জনৈক ব্যাক্তি: এই গ্রামে তো কোনো খাল নেই, আপনি ব্রিজ করবেন কিভাবে?
চেয়ারম্যান: …প্রথমে খাল করব তারপর ব্রিজ করব!
দম ফাটানো হাসির sms | দম ফাটানোর হাসির কৌতুক | সেরা হাসির কৌতুক |হাসির jokes | ফম ফাটানো হাসির এস এম এস
(৮১)
হাবলুঃ ‘ডাক্তার, আমার পেটে গ্যাসের অনেক সমস্যা। কিন্তু ভালো দিক এই যে আমার গ্যাসের গন্ধ ও হয় না, আওয়াজ ও হয় না। এখানে বসে আমি ১৫-২০ বার গ্যাস ছেড়েছি; কিন্তু কেউ টের ই পায় নি’
ডাক্তারঃ ‘এই ওষুধটা খান, আর এক সপ্তাহ পরে আসবেন’
এক সপ্তাহ পর
হাবলুঃ ‘এ কি ওষুধ দিলেন ডাক্তার সাহেব,আমার গ্যাসে এখনো আওয়াজ নেই;কিন্তু জঘন্য গন্ধ বের হয়!
ডাক্তারঃ ‘গুড, আপনার নাক ঠিক হয়ে গেছে;এখন আপনার কানের চিকিৎসা করতে হবে’
(৮২) দাঁতের ডাক্তারের কাছে এক মেয়ে এসে বলল-
মেয়ে : ডাক্তার সাহেব, আপনি দাঁত তুলতে পারেন?
ডাক্তার : হ্যাঁ, পারি।
মেয়ে : তাহলে যে আমার সঙ্গে আমাদের বাড়ি যেতে হবে। আমার দাদির দাঁত তুলতে হবে।
ডাক্তার : তা যাওয়া যাবে। ফি কিন্তু ডাবল দিতে হবে।
মেয়ে : সেটা সমস্যা না, চলেন আমার সঙ্গে।
ডাক্তার মেয়েটার বাড়ি গেল। সেখানে গিয়ে মেয়েটার দাদিকে বলল-
ডাক্তার : দেখি, আপনার কোন দাঁত তুলতে হবে?
দাদি : আমার সঙ্গে একটু কষ্ট করে পুকুরপাড়ে চলেন।
পুকুরপাড়ে গিয়ে দাদি বললেন, আজ গোসল করতে গিয়ে পুকুরে দাঁত পড়ে গেছে।.আপনি কষ্ট করে তুলে দেন!
(৮৩) মিলিটারী একাডেমীতে ট্রেনিং চলছে …
OFFICER , ক্যাডেট পল্টুকে কে জিজ্ঞেস করল : ‘তোমার হাতে এটা কি ?’
পল্টু : ‘Sir, এটা বন্দুক …!’
Officer:’না ! এটা বন্দুক না ! এটা তোমার ইজ্জত , তোমার গর্ব , তোমার মা হয় মা !’
তারপর Officer দ্বিতীয় ক্যাডেট বল্টুকে জিজ্ঞেস করল : ‘তোমার হাতে এটা কি ?’
বল্টু : ‘Sir, এটা পল্টুর মা , ওর ইজ্জত , ওর গর্ব ! আমাদের আন্টি হয় আন্টি !
(৮৪) বল্টু ঢাকার এক চায়ের স্টলে চা খেতে গেছেন। বল্টু তার সাইকেলটি বাহিরে রেখে চা খাচ্ছিলেন। দোকানের মালিক আবার সাইকেল চোরাচক্রের সাথে যুক্ত। দোকানদার সাইকেলটি সরিয়ে ফেললেন। চা পান শেষে সাইকেলের মালিক বল্টু বেজায় রেগে গেলেন।
বল্টু দোকানের মালিককে শাসালেন – ‘অবিলম্বে আমার সাইকেল ফেরত দেয়ার ব্যবস্থা কর, নইলে চট্টগ্রামে যা করেছিলাম এখানেও তা-ই করব’ তার তর্জন-গর্জনে ভীতু হয়ে দোকানদার চোরদের কাছ থেকে সাইকেলটি নিয়ে তাকে ফেরত দিলেন। উপস্থিত উত্সুক জনতা জানতে চাইল ট্টগ্রামে তিনি সাইকেল হারিয়ে কী করেছিলেন?
বল্টু গম্ভীর হয়ে জবাব দিলেন- ‘ কী আর করব? সাইকেল না পেয়ে হেটেই বাড়িতে গিয়েছিলাম।
(৮৫) একদিন একজন শিক্ষক ছাত্রকে পড়া জিজ্ঞেস করলেন—
শিক্ষকঃ বলোতো মশা কয় প্রকার…?
ছাত্রঃ মশা নয় প্রকার।
শিক্ষকঃ মশা আবার নয় প্রকার হয় কিভাবে…?
ছাত্রঃ
১. যে মশা গায়ে বসা মাত্রই কামড়ায় তাকে রাক্ষস মশা বলে।
২. যে মশা দিনের বেলায় কামড়ায় তাকে সন্ত্রাসী মশা বলে।
৩. যে মশা নাকের ভেতর ঢুকে কামড়ায় তাকে নমরুদী মশা বলে।
৪. যে মশা সুযোগ পেলেই কামড়ায় তাকে সুযোগসন্ধানী মশা বলে।
৫. যে মশা কানের কাছে এসে গান গায় তাকে গায়ক মশা বলে।
৬. যে মশাকে থাপ্পর দিলে ফাঁক দিয়ে চলে যায় তাকে গোল্লাছুট মশা বলে।
৭. যে মশা কামড় দিলে জ্বর হয় তাকে বিষাক্ত মশা বলে।
৮. যে মশা মশারির ভেতর ঢুকে কামড়ায় তাকে মূর্খ মশা বলে।
৯.যে মসা রক্ত খেয়ে উড়তে না পারে না তাকে পেটুক মশা বলে।
(৮৬) ছেলেপক্ষ গেছে মেয়েপক্ষের বাড়িতে। কথাবার্তার একপর্যায়ে ছেলে-মেয়েকে একান্তে কথা বলার সুযোগ দেওয়া হলো।
মেয়ে : তো, কী সিদ্ধান্ত নিলেন?
ছেলে : সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আমার একটা ইচ্ছা আছে।
মেয়ে : কী ইচ্ছা?
ছেলে : আপনার সঙ্গে একবার বৃষ্টিতে ভিজব।
মেয়ে : উফফ! আপনি কী রোমান্টিক!
ছেলে : ইয়ে মানে, আসলে ব্যাপার সেইটা না। আপনি যেই পরিমাণ ময়দা মেখেছেন, বৃষ্টিতে না ভিজলে আপনার আসল চেহারা দেখা যাবে না।
(৮৭) একবার বল্টু, এক আমেরিকান ও এক জাপানি প্লেনে বিদেশ যাইতেছিল। তো যেতে যেতে এক পর্যায়ে হঠাৎ কোথায় যেন বিপ বিপ শব্দ হল। তো আমেরিকান ভদ্রলোক তার হাতের এক যায়গায় চাপ দিতেই বিপ বিপ শব্দ থেমে গেল।
আমেরিকান বলতেসে,’আমার হাতের নীচে মাইক্রোচিপ, এখান থেকেই আমার বাসার সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করা যায়।’ এবার কিছুক্ষণ পর হঠাৎ ফোনের রিংটোন বেজে উঠলো। জাপানিজ ভদ্রলোক তার কপালে চাপ দিয়ে বলতেসে,’আমার কপালের নীচে মাইক্রোচিপ। চাপ দিলেই কল করা ও রিসিভ করা যায়।’
বল্টু চিন্তা করতেসে কি করা যায়, এদের কাছে কিছুতেই হার মানা যাবেনা। তো সে উঠেই টয়লেটে চলে গেল এবং আসার সময় দেখা গেল তার প্যান্টের ভেতর থেকে পিছন দিক দিয়ে বিরাট লম্বা ট্যিসু পেপার ঝুলতেসে। আমেরিকান ও জাপানী তো এই দেখে বলতেসে,’আরে বাহহ, এ আবার কোন প্রযুক্তি?’
বল্টুর উত্তর,’ও কিছুনা, ই-মেইল আসছে, প্রিন্ট দিতেছি।’
(৮৮) এক্সাম হলে প্রশ্ন পাওয়ার পর ছাত্রদের মনের কিছু কথা…
ভালো ছাত্ররা-
ফার্স্ট বয়ঃ এত সোজা প্রশ্ন কেউ করে, সবাই তো ভালো করবে। ফার্স্ট আর থাকা হলো না।
সেকেন্ড বয়ঃ বাহ সব তো কমন। শালা ফার্স্ট বয় এত লেখে ক্যান, আল্লাহ ওর কলমডা ভাইংগা দাও।
থার্ড বয়ঃ আরে আজ তো অনেক লিখতে হবে। আজকে এক মিনিট সময় ও ব্যয় করা যাবে না। মুতার চাপ দিলেও বাহিরে যাওয়া যাবে না।
মাঝের সারির ছাত্ররা-
১ম জনঃ বাহ এক রাত পইরাই দেখি পাশ মার্ক কমন পরছে।
২য় জনঃ ওই বেডা সাফিক দেখতো কোনটা কোনটা পারছ।
৩য় জনঃ এইডা কিচ্ছু অইল! পড়লাম ৮ অধ্যায় পর্যন্ত, এখন দেখি এগারো অধ্যায়ের প্রশ্ন দিয়া রাখছে, ধুরর।
যারা খারাপ ছাত্র-
১ম জনঃ কখন যে এক ঘন্টা যাইবো এই দোজখে আর ভাল লাগতাছে না।
২য় জনঃ পরীক্ষার হল থেকে বের হয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস টা কি দেওয়া যায় একটু চিন্তা করি।
৩য় জনঃ স্যার কি আজকাল গাজা টানতাছে নাকি? এসব কি হিব্রু ভাষায় প্রশ্ন করছে?
(৮৯) স্বামী অফিস থেকে ফিরে সাহাস্যে বউকে বললেন –
কাল তোমার জন্মদিন এই নেকলেসটা এনেছি।
বৌ অনুযোগ করে বলে –
কিন্তু তুমি বলেছিলে এবার একটা টিভি উপহার দিবে ।
স্বামীর উত্তর- হ্যাগো বলেছিলাম ।
কিন্তু ইমিটেশনের টিভি যে এখনো বাজারে পাওয়া যায় না ।
(৯০) বল্টুকে এক কথায় প্রকাশ পড়াচ্ছে….
মাস্টার: বল দেখি বল্টু ,যে গান লেখে তাকে কী বলে ?
বল্টু: গীতিকার
মাস্টার: যে সূর বাধে , সে ?
বল্টু: সূরকার.
মাস্টার: আচ্ছা , এবার বল ,যে প্রাইভেট পডায় তাকে কী বলে ? বল্টু: প্রাইভেট কার .
(৯১) বাবা এবং মেয়ে এর মধ্যে কথা হচ্ছে–
বাবাঃ তুই পালিয়ে বিয়ে করে আমার বংশে দাঁগ লাগিয়ে দিলি!
মেয়েঃ দাঁগ থেকে যদি দারুন কিছু হয়, তবে তো দাঁগই ভালো!
(৯২) কৃপণ এক লোক লটারিতে গাড়ি পেয়ে গেল। বন্ধুরা ছুটে এলো তাকে অভিনন্দন জানাতে, কিন্তু সে মুখ গোমড়া করে বসে রইল।
বন্ধুরাঃ কী ব্যাপার, লটারিতে গাড়ি পেয়েও তুমি মনমরা হয়ে বসে আছ কেন?
কৃপণ লোকঃ একটা বোকামি করে ফেলেছি, খামাখাই দুটো টিকিট কিনেছিলাম। একটা কিনলেই তো হতো।
(৯৩) এক কৃপন লোক কোন এক পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেখল যে, এক মুমূর্ষ রোগীর জন্য রক্তের প্রয়োজন।
তার গ্রুপের সাথে মিল থাকায়, সে পত্রিকায় দেয়া ঠিকানা মত ঐ রোগীর সাথে যোগাযোগ করল। ।
তো ঐ কৃপন লোক সেই রোগীকে ১ ব্যাগ রক্ত দিল। রোগী ভদ্রলোক সুস্থ্য হয়ে কৃপন লোকটিকে ১ লাখ টাকা দিল। এর কয়েক মাস পর ঐ রোগীর আবার রক্তের প্রয়োজন হওয়ায়, সে সেই কৃপন লোকটিকে খবর দিল। কৃপন লোকটি আরো ১ লাখ টাকার লোভে আবার ১ ব্যাগ রক্ত দিল।
রক্ত দেয়ার পরে রোগী ভদ্রলোক তাকে ১০০ টাকার ১ টি নোট দিল।
কৃপন লোকটি তাকে বললো, ভাই এর আগে রক্ত দেয়ার পর আমাকে ১ লাখ টাকা দিয়েছিলেন, আজ ১০০ টাকা কেনো ?
উত্তরে লোকটি বললো, কি করবো ভাই, আমার শরীরে যে কৃপনের রক্ত ঢুকে গেছে।
(৯৪) কার পেশা আগে এসেছে—এ নিয়ে একজন ডাক্তার, একজন ইঞ্জিনিয়ার আর একজন উকিল খোশগল্পে মেতেছেন।
ডাক্তার বললেন, ‘সবার আগে মানুষ এসেছে।
আমরা মানুষের রোগ নিয়ে কাজ করি, তাই চিকিত্সা পেশাটাই সবচেয়ে প্রাচীন।’
প্রকৌশলী কিছুতেই মানতে রাজি নন, ‘কিন্তু মানুষ আসার আগে তো তাদের ঘরবাড়ি বানাতে হয়েছে নাকি! তাহলে তো ইঞ্জিনিয়ারই আগে আসে।’
এবার উকিলের পালা—‘তো মশাই, বাড়ি বানানোর আগে তো মামলা-মোকদ্দমা করে মানুষকে জমির মালিক হতে হয়েছে, তাই না? তাহলে এবার আপনারাই বলুন, কার পেশাটা আগে আসে
(৯৫) এক লোক অনেক বছর ধরে বিয়ের জন্য মেয়ে দেখে বেড়াচ্ছেন। কিন্তু কিছুতেই তার কোনো মেয়েকে পছন্দ হচ্ছে না। বছরের পর বছর ধরে সে মেয়ে দেখে বেড়াচ্ছে।
অতঃপর এবার একটি মেয়ে দেখতে গেলে বাঁধে বিপত্তি। মেয়ের মা পাত্রকে দেখে অজ্ঞান হয়ে যায়।
হুশ ফিরে আসার পর সবাই তাকে জিজ্ঞেস করলো, পাত্রকে দেখে বেহুঁশ হলে কেন? মেয়ের মা বললো, ২০ বছর আগে সে আমাকেও দেখতে এসেছিল!
(৯৬) অনেক দিন পর দুই বন্ধুর দেখা। বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গল্পের এক ফাঁকে একজন আরেকজনকে বর্তমানে চাকরি কার কেমন চলছে জিজ্ঞেস করতেই –
প্রথম বন্ধু : আজই চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে এলাম।
দ্বিতীয় বন্ধু : কেন? এ কী বলিস তুই? কী হয়েছিল মালিকের সঙ্গে?
প্রথম বন্ধু : আর বলিস না, কোম্পানির এমডি ডেকে নিয়ে যা বললেন, তাতে আর ওই অফিসে কাজ করা যায় না।
দ্বিতীয় বন্ধু : অত সেন্টিমেন্টাল হোস কেন রে? চাকরি করতে গেলে বসদের একটু-আধটু কথা শুনতেই হয়। বল তো এমডি তোকে কী বলেছেন?
প্রথম বন্ধু : একটি পত্র হাতে ধরিয়ে দিয়ে বললেন, এ মুহূর্তে তোমাকে বরখাস্ত করলাম।
(৯৭) শামসু তার নিজের ঘরের দরজা খুলে মাথায় করে বাজারে নিয়ে যাচ্ছে! এই দেখে এক লোক জিজ্ঞেস করলো-
লোক : ভাই দরজা কি বিক্রি করবেন নাকি?
শামসু : না ভাই, দরজার তালা চেন্জ করবো চাবি হারাইয়া গেছে!
লোক : কিন্তু ঘরে যদি চোর ঢোকে?
শামসু : কীভাবে ঢুকবে? দরজা তো আমার কাছে!
(৯৮)১ম রাত্রে
অসুস্থ রাজা : শিয়ালগুলো ডাকছে কেন?
মন্ত্রী : শীতের রাত তো তাই।
রাজা : তাহলে ওদেরকে রাজকোষ থেকে কম্বল দেয়া হোক।
মন্ত্রী : জি হুজুর, আগামীকালই দেবো।
২য় রাত্রে
রাজা : মন্ত্রী! শিয়ালগুলোর ডাক থামেনি কেন?
মন্ত্রী : কম্বল পেয়ে ওরা হুজুরের শোকর গুজার করছে।
৩য় রাত্রে
রাজা : মন্ত্রী, ওরা কতদিন শোকর গুজারি ডাক ডাকবে?
মন্ত্রী : যতদিন ওরা আপনার দেয়া কম্বল ব্যবহার করবে।
(৯৯)ছেলেঃ- বাবা একটা কম্পিউটার কিনছি।
বাবাঃ- এইটা কি?
ছেলেঃ- মনিটর।
বাবাঃ- ওইটা কি?
ছেলে:- সিপিইউ।
বাবাঃ- আর এইটা?
ছেলেঃ- মাউস।
বাবাঃ- এইটা?
ছেলেঃ- সাউন্ড বক্স।
বাবাঃ- তাহলে কম্পিউটার কই?
(১০০)অধ্যপক :- ধর তুমি একটা গভীর জঙ্গলে দাঁড়িয়ে আছো।
হটাৎ একটা বাঘ তোমার সামনে এসে হাজির হলো এ মহুর্তে তুমি কি করবে?
ছাত্র :- আমার আর কিছুই করার থাকবে না স্যার; যা করার তা তো বাঘই করবে!
দম ফাটানো হাসির sms | দম ফাটানোর হাসির কৌতুক | সেরা হাসির কৌতুক |হাসির jokes | ফম ফাটানো হাসির এস এম এস
(১০১) মিলিটারিদের সাহস পরীক্ষা করছেন তাদের প্রধান। এক মিলিটারিকে দূরে দাঁড় করিয়ে রেখে মাথায় লেবু রেখে বন্দুক দিয়ে সেই লেবুটিকে গুলি করলেন।
মিলিটারিটি একদম নড়লো না। লেবুটি ফেটে গিয়ে তার শার্টটিকে নষ্ট করে দিলো।
তাদের প্রধান তাকে ৫০ টাকা দিয়ে বললেন, ‘সাবাস, এই টাকা দিয়ে সাবান কিনে শার্টটি ধুয়ে নিয়ো’।
মিলিটারিটি বললো, তাহলে আরো ৫০ টাকা দিন, প্যান্টটিও ধুতে হবে!
(১০২) বল্টু : হ্যালো, ইন্সপেক্টর সাব। ফোন করে আমাকে এক ব্যক্তি বারবার হুমকি দিচ্ছে!
ইন্সপেক্টর : কে হুমকি দিচ্ছে? কী বলছে?
বল্টু : টেলিফোন অফিস থেকে হুমকি দিচ্ছে। বলছে ১৫ তারিখের মধ্যে টাকা না দিলে ফোনের লাইন কেটে দেবে!
(১০৩) প্রেমিকা : যতদিন না তুমি একটা বীরের মতো কাজ করবে ততদিন আমি তোমাকে বিয়ে করবো না।
প্রেমিক : এই বাজারে তোমাকে বিয়ে করতে চাইছি, এটাই কি যথেষ্ট বীরত্বের পরিচয় নয়!
(১০৪) পরিচালক : মাতলামির দৃশ্যটা ঠিক পারফেক্ট হচ্ছে না! আরেকটা টেক চাচ্ছি!
নায়ক : দৃশ্যটার জন্য যদি দয়া করে একটু আসল মদ দিতেন! কোকফোকে ঠিক ভাব আসছে না!
পরিচালক : আসল জিনিস তো দিতেই পারি কিন্তু পরের দৃশ্য যে বিষ পানের, তখন কী হবে?
(১০৫) স্টেশনে থেমে থাকা একটি ট্রেনে দুই ব্যক্তির মধ্যে কথা হচ্ছে।
প্রথম ব্যক্তি জিজ্ঞেস করলেন, ভাই, এটা কোন স্টেশন?
দ্বিতীয় ব্যক্তি বাইরের দিকে কিছুক্ষণ দেখে বললেন, এটা মনে হয় রেলস্টেশন।
(১০৬) মেয়েরা বিপদে না পড়লে কথা শোনেনা …
আমি : হাই আপু……
মেয়ে : (No reply)
আমি : এই যে আপুনি….?
মেয়ে : (No reply)
আমি : আপু কি অনেক বিজি?
মেয়ে : (No reply)
(৫ মিনিট পর….). ..
আমি : আপু আপনার সাথে আড্ডা দিতে চাইনা। শুধু একটা কথা জানতে চাই, আপনার বয়ফ্রেন্ড আমার গার্ল ফ্রেন্ডকে ডির্স্টাব করে কেন? এসবের মানে কি?…… হু !
মেয়ে : What ???
আমি : (No reply)
মেয়ে : হ্যালো,ভাইয়া……
আমি : (No reply)
মেয়ে : প্লিজ ভাইয়া রিপ্লাই দিন….
আমি : (No reply) এই দেখ আমরা ছেলেরা ও পারি তোদের মত….
(১০৭) ঘটক : আপনার ছেলের জন্য খুব মিষ্টি একটা মেয়ে পেয়েছি
অভিভাবক : তাহলে তো ওই মেয়েতে আমাদের হবে না
ঘটক : কেন হবে না
অভিভাবক : আমাদের ছেলের ডায়াবেটিস আছে তো তাই!
(১০৮) স্যার একদিন ক্লাসে ছাত্রদের পরাচ্ছেন পড়াতে পড়াতে একসময় বল্টুকে জিজ্ঞেস করলো ____
স্যার :বল্টু বলোতো পানি কোন লিঙ্গ
বল্টু :তরল লিঙ্গ
স্যার :গাধা
বল্টু :পশু লিঙ্গ
স্যার :বেয়াদব _____
বল্টু :আচরণ লিঙ্গ
স্যার :স্টপ …?
বল্টু :ধমক লিঙ্গ
স্যার :গেট আউউউটট …!
বল্টু : সরি স্যার,,,,,,,, অপমান লিঙ্গ
(১০৯) স্বামী স্ত্রী ঝগড়া শেষে-
স্বামী : কোথায় যাচ্ছ?
স্ত্রী: সুইসাইড করতে।
স্বামী : এত মেকআপ কেন?
স্ত্রী : ওম্মা, কাল সকালে পত্রিকায় আমার ছবি ছাপা হবেনা!
(১১০) হাবলু: কত হয়েছে ভাড়া?
সিএনজি ওয়ালা: ১২০ টাকা
হাবলু: এই নাও ৬০ টাকা
সিএনজি ওয়ালা: মানে! ৬০ টাকা কেন? এটা কোন অন্যায়?
হাবলু: অন্যায় মানে! তুমিও তো বসে এসেছ না? অর্ধেক ভাড়া তাহলে তোমার! তোমারটা আমি কেন দিবো?
(১১১) বাবা : কী রে, তোর না আজকে রেজাল্ট দেওয়ার কথা?
ছেলে : জি, বাবা দিছে তো!
বাবা : তা কী পাইছিস?
ছেলে : বাবা, GPA 5 পাইছি!
বাবা : এর মানে কী?
ছেলে : এর মানে হচ্ছে G=golla, P=paici, A=ami, 5 subject এ।।
(১১২) গার্লফ্রেন্ড-বয়ফ্রেন্ড দুইজনেই পরিক্ষায় ফেইল করছে। লজ্জা না থাকায় সেই রাতেই দুজন ফোনে কথা বলতেছে।
মেয়ে: জান, আব্বু তো আমাকে বলছে যে পড়ালেখা বন্ধ! আমাকে নাকি রিকশাওয়ালার সাথে বিয়ে দিবে!
ছেলে: চিন্তা কইরোনা, আমার বাপেও আমারে পড়ালেখা ছাইড়া রিকশা চালাইতে কইছে!!
(১১৩) এক লোক তোষক কিনে কাঁধে করে বাড়ি ফিরছে, পথে এক বন্ধুর সঙ্গে দেখা ,’কিরে কত নিল?’
‘দেড় হাজার টাকা’
‘খাইছস তো বাঁশ! এক হাজার টাকার বেশি এইটার দাম হইতেই পারে না!’
কিছুদূর এগুতেই আরেকজন দাম জিজ্ঞেস করল । লোকটি এবার আর লজ্জা পেতে চাইল না, বলল এক হাজার টাকা ।
‘দিছে তো তোরে বাঁশ দিয়া! আমার শালা পরশু ছয়শ টাকা দিয়া কিনছে!’
একটু পর যখন আরেক বন্ধু জিজ্ঞেস করল ‘কিরে কোথা থেকে আসলি?’
তখন লোকটি রেগেমেগে বলল ‘বাঁশ মারা খাইয়া আসলাম”।
(১১৪) আমাদের এরশাদ কাকু গেছেন আমেরিকার সমুদ্র সৈকতে রৌদ্র স্নান করতে। একজন এসে জিজ্ঞাসা করল,’Are you relaxing?’
উনি উত্তর দিলেন, ” no. i am Ershad”
এভাবে বেশ কয়েকজন উনাকে একই প্রশ্ন জিজ্ঞেস করল!
উনি বিরক্ত হয়ে উঠে চলে যাবেন ঠিক তখনই কিছুটা দূরে দেখলেন বারাক ওবামাকে!
উনি যেয়ে ওবামা কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘Are you relaxing?’
ওবামা জবাব দিলেন, ‘Yes i am.’ সাথে সাথে এরশাদ কাকু, ওবামা’র গালে কইশ্যা কয়েকটা থাপ্পর মাইরা কইলেন:
‘আরে বেটা!! তোরে ঐদিকে সবাই খুইজা মরতাছে!! আর তুই কিনা এইখানে বইসা কেলাইতাছোস !!!
(১১৫) এক মাতাল বন্ধুদের সাথে পিকনিক করার জন্য নিজের বাড়ি থেকেই ছাগল চুরি করে নিয়ে গেল। রাতভর খুব আনন্দ করলো । খুব মজা করে খাওয়া দাওয়া করলো সবাই। সকালে বাড়িতে ফিরে দেখলো ছাগল বাড়িতেই আছে!
স্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করল, `ওই, ছাগল আইলো কই থিকা?
স্ত্রী : আরে রাখো তোমার ছাগল। তার আগে কও, কাল রাইতে তুমি চোরের মত আমার কুত্তাডারে লইয়া কই গেছিলা?
(১১৬) মা : নালায়েক! তুই আবার ফেল করেছিস? পাশের বাসার রুমকীকে দেখ, কত্ত ভালো রেজাল্ট করেছে ও!
ছেলে : ওকে আর নতুন করে কী দেখব? পরীক্ষার হলে বসে বসে ওকে দেখছিলাম বলেই তো আজ এই দশা!
(১১৭) ছেলে : বাবা বাবা! ভাইয়া না একটা পোকা খেয়ে ফেলেছে!
বাবা: বলিস কী! সর্বনাশ হয়ে গেছে!
ছেলে: ভয় পেয়ো না বাবা, আমি সঙ্গে সঙ্গে ভাইয়াকে পোকা মারার বিষ খাইয়ে দিয়েছি!
(১১৮) শিক্ষক : `I love You` কথাটি কে আবিষ্কার করেছে? াত্র : স্যার, চায়না কোম্পানি।
শিক্ষক : কীভাবে!
ছাত্র : এর কোনো গ্যারান্টি নেই, কোয়ালিটিও নেই। টিকলে সারাজীবন টিকে যায়, না টিকলে ২ দিনও টিকে না!
(১১৯) একবার এক কৃষকের ঘোড়া অসুস্থ হয়ে পড়লো। চিকিতসার জন্য কৃষক এক পশুর ডাক্তারকে ডেকে আনলো।
ডাক্তার ঘোড়াটিকে ভালোকরে পরীক্ষা করে বলল—‘আপনার ঘোড়াটা খুবই সিরিয়াস রোগে আক্রান্ত।
আমি তিন দিন ঔষধ দিয়ে দেখব, যদি সেরে যায় তাহলে তো ভালো, নইলে এই ঘোড়াটাকে মেরে ফেলতে হবে। কারণ ওর এটা খুব সংক্রামক রোগ, ওর দেহ থেকে এই রোগটা অন্য প্রাণীর শরীরে সংক্রামিত হতে পারে।’
ডাক্তারের এইসব কথা পাশে দাড়িয়ে থাকা একটা ছাগল শুনলো। পরের দিন ডাক্তার এলেন, ঘোড়াকে ঔষধ দিয়ে চলে গেলেন।
ডাক্তার যাওয়ার পর ছাগলটি ঘোড়াকে গিয়ে বলল–‘উঠো বন্ধু, হিম্মত রাখো,নইলে তোমাকে মেরে ফেলা হবে।’
পরের দিন আবার ডাক্তার এলেন, ঘোড়াকে ঔষধ দিয়ে চলে গেলেন। ছাগলটি আবার ঘোড়ার কাছে গিয়ে বলল–‘বন্ধু, তোমাকে উঠতেই হবে, হিম্মত হারিয়ে ফেললে তোমাকে মেরে ফেলা হবে।
আমি তোমাকে মদত করছি, তুমি উঠো।’ তৃতীয় দিন ডাক্তার এসে কৃষককে বললেন–‘আমার খুব কষ্ট হচ্ছে যে এই ঘোড়াটাকে মেরে ফেলতে হবে ভেবে, কারণ তিন দিনের চিকিতসার পর আমি ওর কোন উন্নতি টের পেলাম না।’
ডাক্তার যাওয়ার পর ছাগলটি ঘোড়ার কাছে এসে বলল–‘দেখো বন্ধু, তোমার জন্য এখন ‘করো অথবা মরো’ স্থিতি প্রস্তুত হয়ে গেছে। তাই আজ যদি তুমি না উঠ, কাল তুমি মরে যাবে। এজন্য বলছি, হিম্মত হারিও না এই তো বেশ…আর একটু….বন্ধু, তুমি পারবে …সাবাশ..এখন জোরে খুব জোরে দৌড় দাও…সাবাশ…..
এই সময় কৃষক এসে দেখলো তার অসুস্থ ঘোড়াটা দৌড়ছে। কৃষক খুশিতে উন্মত্ত হয়ে উঠল। সে আশ পাশের সবাইকে একত্রিত করে চেঁচিয়ে বলল, ‘চমতকার হয়ে গেছে, আমার ঘোড়া ঠিক হয়ে গেছে,…আমি এটা সেলিব্রেট করব। আজ আমরা আমার ছাগলের মাংস খাব
(১২০) বল্টু এফএম রেডিও স্টেশনে কল করল, `হ্যালো, এটা কী এফএম ৯৭.৫?`
আরজে : জ্বী, বলুন।
বল্টু : আমার কথা কি পুরো শহরে শোনা যাচ্ছে?
আরজে : হ্যাঁ, সবাই শুনতে পাচ্ছে বলুন।
বল্টু : তার মানে আমার বোন যে রেডিও শুনছে, সেও শুনতে পাচ্ছে?
আরজে : (রাগতস্বরে) আরে বেকুব হ্যাঁ।
বল্টু : হ্যালো পিংকি, যদি আমার কথা শুনতে পাস তাহলে জলদি পানির মোটর চালু কর। আমি টয়লেটে বইসা আছি আর পানি শেষ। তোর নাম্বারটাও বন্ধ। জলদি কর!
পেট ফাটা হাসির জোকস | প্রচন্ড হাসির জোকস | প্রচন্ড হাসির জোকস |আবুলের মজার জোকস
(১২১) স্যারঃ ওই আবুইল্লা তোর হোমওয়ার্ক কই..?
আবুলঃ স্যার আমার হোমওয়ার্কের খাতাটা আমাদের বাড়ির কুত্তাটা খায়া ফেলছে তাই আনতে পারি নাই।
স্যার আবুলকে বসিয়ে দিল। এটা দেখে বল্টুও স্যারের হাত থেকে বাঁচার জন্য বুদ্ধি করলো
স্যারঃ ওই বল্টু তোর হোমওয়ার্ক কই..?
বল্টুঃ স্যার আমার হোমওয়ার্কের খাতাটা আমি খায়া ফেলছি।
স্যারঃ কি !! তুই খাইছস কেন..?
বল্টুঃ কি করমু স্যার, আমগো বাড়িতেতো কুত্তা নাই।
(১২২) বল্টু আর তার স্ত্রীর মধ্যে তুমুল ঝগড়ার পর-
বল্টুর স্ত্রী : এবার কিন্তু আমি তোমাকে ডিভোর্স দিতে বাধ্য হবো!
বল্টু : এই নাও চকোলেট খাও।
বল্টুর স্ত্রী : থাক থাক, আর রাগ ভাঙাতে হবে না।
বল্টু: না রে পাগলি, শুভ কাজের আগে একটু মিষ্টি মুখ করতে হয়!
(১২৩) এক পাগলা গারদে এক পাগল ছাদের সাথে দড়ি লাগিয়ে ঝুলছিল।
তা দেখে ডাক্তার জিজ্ঞেস করলেন, ওই পাগল, তুই ঝুলিস কেন?
পাগল : আমি তো বাল্ব!
ডাক্তার : তাহলে তুই জ্বলিস না কেন?
পাগল : (মুচকি হেসে) আরে পাগলের পাগল, তুই কোন্ দেশে আছস? ভুইলা গেছস এইটা বাংলাদেশ! এখন লোডশেডিং চলতাসে, তাই জ্বলতে পারতাছি নারে ভাই!!
(১২৪) অপু ও নাছের দুই বন্ধু। একই অফিসে চাকরি করে।
অপু : দোস্ত, কত দিন ধরে ছুটি পাই না। কাজ করতে করতে হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু বস তো কিছুতেই ছুটি দেবেন না।
নাছের : হুম্! আমিও হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু আমি বসের কাছ থেকে ছুটি নিতে পারব, দেখবি?
বলেই নাছের টেবিলের ওপর উঠে দাঁড়াল এবং ছাদ থেকে বেরিয়ে আসা একটা রড ধরে ঝুলতে শুরু করল। কিছুক্ষণ পর বস এলেন।
বস : এ কী নাছের! তুমি ঝুলে আছ কেন?
নাছের খুব স্বাভাবিক ভঙ্গিতে বলল, ‘স্যার, আমি লাইট, তাই ঝুলে আছি।’
বস ভ্রু কুঁচকে তাকালেন। কিছুক্ষণ ভেবে বললেন, ‘অতিরিক্ত কাজের চাপে তোমার মস্তিষ্ক-বিকৃতি দেখা দিচ্ছে। তুমি বরং এক সপ্তাহের ছুটি নাও।’
নাছের অপুর দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে রুম থেকে বিদায় নিল। অপু চেয়ে চেয়ে দেখল। নাছের বেরিয়ে যেতেই সেও নাছেরের পিছু নিল।
বস : সে কী! ছুটি তো ওকে দিয়েছি! তুমি কোথায় যাচ্ছ?
অপু : কী আশ্চর্য! লাইট ছাড়া কাজ করব কী করে?
(১২৫) এক তরুণ ‘এনিম্যাল ফার্মে’ চাকরি পেয়ে কাজে যোগ দিল। কিন্তু কিছুদিন পরেই সে ফিরে এলো।
– কিরে, ফিরে এলি যে?
– না, আসলে প্রথম দিন আমাদের ফার্মে যখন একটা মুরগি মারা গেল, আমরা সেই রাতে চিকেন রোস্ট খেলাম। যখন একটা ছাগল মারা গেল, তখন খাসির রেজালা খেলাম।
কিন্তু যখন ম্যানেজার মারা গেল, তখন আর ঝুঁকি নিলাম না!
(১২৬) মা : কিরে হাবু, তোকে না বলেছি দোকান থেকে দেয়াশলাই কেনার আগে জ্বলে কিনা টেস্ট করে নিবি। এখনতো একটা কাঠিও জ্বলছে না।
হাবু : কিন্তু মা, আমি তো দেয়াশলাই কেনার আগে প্রত্যেকটা কাঠি টেস্ট করে দেখেছি!
(১২৭) স্যার : এই যে পিন্টু, কদিন ধরে স্কুলে যাচ্ছোনা, কী ব্যাপার তোমার?
পিন্টু : মা বাবা বাড়িতে নেই স্যার।
স্যার : কোথায় গেছেন?
পিন্টু : বাবা জেলে, আর মা হাসপাতালে!
স্যার : খুবই দুঃখের ব্যাপার।
পিন্টু : না স্যার। আসলে, আমার মা ডাক্তার আর বাবা পুলিশ!
(১২৮) দুই ছাত্র মারামারি করছে-
শিক্ষক :এই তোরা মারামারি করছিস কেন?
১ম ছাত্র :স্যার, ও আমার গার্লফ্রেন্ডকে কিস করেছে!
শিক্ষক : তোর গার্লফ্রেন্ডটা কে??
১ম ছাত্র :আপনার মেয়ে!
শিক্ষক : থামলি কেন? মার শালাকে!
(১২৯) ডাক্তারের চেম্বারে-
মেয়ে : বাইরে আমার বয়ফ্রেন্ড আছে ওকে ভিতরে আসতে বলি।
ডাক্তার : আপনি ভয় পাবেন না। আমি খুব ভদ্র মানুষ।
মেয়ে : না ডাক্তার সাহেব আপনি বুঝতে পারেননি। বাইরে আপনার নার্স আছে। আর আমার বয়ফ্রেন্ড ভদ্র মানুষ না!
(১৩০) বিচারক : আপনার অপরাধ?
অভিযুক্ত ব্যক্তি : আমি আমার ঈদের কেনাকাটা একটু আগেভাগে সেরে ফেলতে চেয়েছিলাম।
বিচারক : কতখানি আগে?
অভিযুক্ত ব্যক্তি : দোকান খোলার আগে স্যার!
(১৩১) পল্টু: মা মা, আজকে কি ঈদ?
মা: না তো, কেন বাবা?
পল্টু : তাহলে যে ছাদের ওপর বাবাকে খালামনির সঙ্গে কোলাকুলি করতে দেখলাম!
(১৩২) হাসান : দোস্ত এবার ঈদে কী কী কেনাকাটা করলি?
সাদিক : কী আর কিনব রে দোস্ত? থ্রিপিস কিনলাম!
হাসান : থ্রিপিস? তুই কি মাইয়া মানুষ?
সাদিক : আরে নেগেটিভ ভাবিস ক্যান? থ্রিপিস কি শুধু মাইয়াদের হয় নাকি? আমাদের হতে পারে না?
হাসান : কিভাবে?
সাদিক : আরে পাঞ্জাবি, পাজামা, টুপি= থ্রিপিসই তো নাকি?
(১৩৩) আবুলের মেয়ে পড়ছে- `অ- তে অজগরটি আসছে তেড়ে। ,,আ- তে আমটি আমি খাবো পেড়ে।`
তখন আবুলের বৌ বললো- `মেয়েটা পুরো তার বাপের মতো হইছে। দেখছে অজগর আসছে। তারপরও আম খাওয়ার লোভ সামলাতে পারে না!
(১৩৪) ম্যাডাম ক্লাশে *কাল/Tense পড়াচ্ছে ।
ম্যাডাম : কাল ৩ প্রকার – অতীত , বর্তমান , ভবিষৎ কাল ।
উদাহরন হিসেবে
মনে করো -আমি সুন্দরি ছিলাম , সুন্দরি আছি , সুন্দরি থাকবো ।
এখন তোমরা কেউ ৩ প্রকার কালের উদাহরন দিতে পারবে ?
বল্টু : ম্যাডাম আমি পারবো ।
ম্যাডাম : ওকে ফাইন বলো ।
বল্টু : আপনার ধারনা ভুল ছিলো , ভুল আছে , ভুল থাকবে ।
(১৩৫) একদিন এক চীনা লোক, এক অস্ট্রেলিয়ান লোক, আর আমাদের বল্টু জাহাজে চরে যাচ্ছিল। হটাৎ চীনা লোকটি একটি i-phone পানিতে ফেলে দিলেন।
এই দেখে
বল্টু বলল – ‘হায়রে দাদা এত দামি ফোনটা পানিতে ফেলে দিলেন..?’
চীনা : ধুত, হেটা কোনো ব্যাপার হলো, হেগুলোটো হামাদের ডেশে বহুট আশে।
একটু পরে অস্ট্রেলিয়ান লোকটি কয়েকটি টাকার বান্ডেল পানিতে ফেলল।
এই দেখে বল্টু বলল…’হায়রে দাদা এত গুলা টাকা জলে ফেলে দিলেন..?’
অস্ট্রেলিয়ান : এঠা কোন ব্যাপার হোলো, এগুলোটো হামার দেশে বহুত আছে।
সব শেষে বল্টু পাশে দাড়িয়ে থাকা একটি বাচ্চাকে টেনে পানিতে ফেলে দিলেন।
এই দেখে লোক দুটি বলল…’দাদা হেকি করলেন বাচ্চাটাকে পানিতে ফেলে ডিলেন..?’
বল্টু : ধুর, এটা কোনো ব্যাপার হলো, এগুলোতো আমাদের দেশে অনেক আছে।
এর পর জাহাজ থেকে নেমে বল্টু নদীর পার দিয়ে হাটছে।এমন সময় জল থেকে বাচ্চাটি উঠে এসে বলল,
বাবা টাকা গুলো পেয়েছি, আর ফোনটা ভারীতো তাই ডুবে গেছে।
(১৩৬) এক মহিলা স্বামীর সাথে ঝগড়া করার পর, চলে যাচ্ছে…
Hus:এত রাত্রে কোথায় যাচ্ছো?
Wif: মরতে যাচ্ছি !
Hus:তো এত ম্যাকআপ পড়ে কেন?
Wif:কাল সকালে খবরের কাগজে আমার ছবি বের হবে না তাই….
(১৩৭) শশুরবাড়িতে নতুন বউ কে শাশুড়ি বলছে, মা আজ থেকে তুমি এ বাড়িরই একজন সদস্য। আমার মেয়ে তুমি,আমাকে তুমি মা ডাকবে… .
নতুন বউ: আচ্ছা মা।
সারা দিনের কাজ শেষে জামাই বাসায় আসছে
কলিংবেল এর শব্দ শাশুরিঃএই কে এলো??
নতুন বউঃ মা! মা!! ভাইয়া আসছে……
(১৩৮) একদিন এক ছেলের ফোন এ হঠাত একটা কল আসলো, ঐ পাস থেকে একটা তরুনী অনেকসুন্দর একটা গলার শব্দ শুনা গেল তরুনী বলল, আমি আপনাকে অনেক পছন্দ করি আপনার সাতে দেখা করার জন্য আমার মাথা নষ্ট হয়ে আসে, আপনে যদি আমার সাতে দেখা করতে চান তা হলে আমার বাসায় তারাতারী আসেন আমি বাসায় একলা,
তরুনীতা ঠিকানা দিল আর বলল আমার বাসা ২০ তলের উপরে কোন লিফট নেই… আসবা তো JAAAAAAAAAAAAAA N???.
JAAN শুনে ছেলেটা তারাতারি ওই খানে গেল দেখলো লিখা আছে তোমাকে মদন বানানো হইসে,
ছেলেটা ও নিচে লিখে দিলো, আমি মদন হয় নাই কারন আমি আসিই নাই।
(১৩৯) শিক্ষক ছাত্র-ছাত্রীদের বলছেন ভবিষ্যতে কে কি হতে চায়
রানা; আমি পাইলট হতে চাই।
সুমিত; আমি ডাক্তার হতে চাই।
দীপা; আমি একজন ভালো মা হতে চাই।
সুমন; আমি দীপাকে সাহায্য করতে চাই।
(১৪০) প্রেমিকাঃ আমি তোমার জন্য সব ছাড়তে রাজি আছি।
প্রেমিকঃ সত্যি?
প্রেমিকাঃ হ্যাঁ।
প্রেমিকঃ তোমার বাবা-মাকেও?
প্রেমিকাঃ হ্যাঁ। প্রেমিকঃ তোমার সমস্ত আত্মীয়-স্বজন, বিষয়-সম্পত্তি?
প্রেমিকাঃ হ্যাঁ।
প্রেমিকঃ স্টার প্লাস?
প্রেমিকাঃ মুখ সামলে কথা বল!
(১৪১) জাহাজ থেকে বলা হলো ডুবুরিকে, ‘ জলদি উঠে এসো!’
ডুবুরি:- কেন? কোন সমস্যা?
হু। আমাদের জাহাজ টা ডুবে যাচ্ছে!!
পেট ফাটা হাসির জোকস | প্রচন্ড হাসির জোকস | প্রচন্ড হাসির জোকস |আবুলের মজার জোকস
(১৪২) তিন বন্ধু একদিন সাগরে জাহাজে করে ঘুরছিলো । এমন সময় হঠাং সাগরে ঢেউ উঠলো ।কোন রকমে বন্ধু ৩ জন এক অজানা দীপে এসে পৌছুলো । এমন সময় তারা দেখতে পেলো দীপে একটি প্রদিপ পরে আছে। তারা প্রদীপটি হাতে নিয়ে ঘশতেই প্রদীপ থেকে একটি জ্বিন বের হয়ে বল্ল আমি আপনাদের প্রতেএকের একটি করে ইচ্ছা পূরন করব প্রতেএকে জার জার ইচ্ছার কথা বলুন।
১নং বন্ধু বল্ল :আমার সকল আত্মীয় ইন্ডিয়া থাকে তাই আমি সেখানে চলে যেতে চাই। বলার সাথে সাথে সে ইন্ডিয়া চলে গেলো ।
২নং বন্ধু বল্ল :আমার সকল আত্মীয় পাকিস্তানে থাকে আমি সেখানে চলে যেতে চাই।
বলার সাথে সাথে ২য় বন্ধু চলে গেলো তার দেশে। এবার ৩য় বন্ধুর পালা ।
তার ইচ্ছার কথা জানতে চাইলে সে একটু ভেবে উত্তর দিলো :আমার আত্মীয় বলতে কেউ নেই কেবল ঐ ২ বন্ধুই আছে তাই দয়া করে তাদের আমার কাছে ফিরিয়ে দিন। বলার সাথে সাথে দুই বন্ধু আবার দীপে ফিরে আসলো ।
লেও ঠ্যালা|
(১৪৩) সে অনেক বছর আগের কথা। আমেরিকা আর বাংলাদেশের মধ্যে যুদ্ধ চলছে।
দুই দেশের সেনারাই বাংকারে লুকিয়ে থেকে যুদ্ধ করছে। ফলে কারো গায়েই গুলি লাগছেনা।
তো এভাবে চলতে চলতেই বাংলাদেশি সেনারা একটা বুদ্ধি বের করলো….
তাদের মধ্য থেকে একজন আমেরিকান সেনাদের উদ্দেশ্যে বলল, ‘ওই তোদের মধ্যে জন কে রে?’
আমেরিকান বাংকার থেকে একজন বেরিয়ে এসে বলল, ‘আমি জন!’
বাংলাদেশিরা তাকে গুলি করে মেরে ফেলল…
তারপর আবার ডাক দিলো, ‘ওই স্মিথ আছস?’
আরেকজন আমেরিকান জবাব দিল, ‘আছি!’
তাকেও গুলি করে মেরে ফেলা হলো…
এবার আমেরিকানরা চিন্তায় পরে গেলো। তারা ভেবে দেখল বাংলাদেশিদের সাথে বুদ্ধিতে পারা যাবে না। তাই তারা ঠিক করলো তাদের বুদ্ধি দিয়েই তাদের ঘায়েল করবে।
এবার এক আমেরিকান সেনা চেচিয়ে উঠল, ‘ওই মোখলেস আছস নাকি?’
বাংলাদেশি সেনারা বুঝল তাদের বুদ্ধি ধরা খেয়ে গেছে। তাই তারা নতুন বুদ্ধি বের করলো।
পাল্টা চেচিয়ে বলল,’ওই মোখলেস রে ডাকসে কেডা রে?!’
আমেরিকানটি বেরিয়ে এসে বলল, ‘আমি ডাকসি!!’
তারপর ??
তারপর তাকেও গুলি করে মেরে ফেলা হলো!!! এভাবে বাংলাদেশীরা যুদ্ধে জিতে গেল।
(১৪৪) জলিল রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছে। এক পিচ্চি তাকে প্রশ্ন করল,’ কয়টা বাজে?’
– পৌনে তিনটা.
– তিনটা বাজলে আমার পাছায় একটা চুমো দিও। এই কথা বলেইপিচ্চি দিয়েছে দৌড়।
জলিল ভাইয়ে রেগে গিয়ে তার পিছে পিছে দৌড়াচ্ছে। পথে শাকিব খানের সাথে ধাক্কা খেল।
শাকিব খান – কিরে দোস্ত, দৌড়াস কেন ??
– আরে হালার পিচ্চি কয় তিনটা বাজলে ওর পাছায় চুমু খেতে…
– এই জন্য দৌড়াচ্ছিস!! শাকিব খান
– এত তাড়াহুড়া কিসের শুনি?? তিনটা বাজতে এখনো দশ মিনিট বাকি
(১৪৫) এক লোক টাকা জাল করতে করতে ভুল করে একটা চৌদ্দ টাকার নোট জাল ছাপিয়ে ফেলল । নোটটি ছাপাতে যে সময় ও টাকা খরচ করল, সেই সময়ে সে এক হাজার টাকা জাল ছাপাতে পারতেন ।
তাই সেই নোটটি চালানোর জন্য সে একদিন সন্ধ্যায় একটা পান দোকানির কাছে গেল এবং বলল, ভাই এই নোট টির ভাংতি হবে ?
জবাবে দোকানি বলল, জ্বি হবে ।
উত্তর শুনে তো লোকটি একেবারে তাজ্জব বনে গেল ।
পান দোকানির কাছ থেকে সে ভাংতি নিয়ে অতি দ্রুত চলে গেল । বাড়িতে এসে দেখল, পান দোকানি তাকে দুটো সাত টাকার জাল নোট দিয়েছে ।
(১৪৬) দুই বন্ধু পিকনিকে গেছে।রাতে একটি তাঁবু টানিয়ে তার ভেতর ঘুমিয়ে পড়ল। মাঝরাতে এক বন্ধু আরেক বন্ধুকে ডেকে তুলল।
১ম বন্ধু : দোস্ত, আকাশ দেখতাছস?
২য় বন্ধু : হ দোস্ত। দেখতাছি তো।
১ম বন্ধু : কি বুঝলি?
২য় বন্ধু : আকাশে কোন মেঘ নাই। অনেক তারা দেখা যাচ্ছে। তার মানে, আজ বৃষ্টি হবে না।
১ম বন্ধু : ওরে আবহাওয়াবিদের বাচ্চা!! আমাগোর তাবুডা চুরি হইয়া গেছে,
(১৪৭) আমেরিকা আর বাংলাদেশের রাস্তার মধ্যে পার্থক্য :
আমেরিকায় বৃষ্টি থামার ৫ মিনিটের মধ্যে রাস্তা থেকে পানি উধাও হয়ে যায়
আর বাংলাদেলে বৃষ্টি থামার ৫ মিনিটের মধ্যে রাস্তাই উধাও হয়ে যায় ৷
(১৪৮) আপা এত রাত হয়ে গেল দুলাভাই তো এখনও বাসায় ফিরলো না । কোন মেয়ের সাথে আবার ইটিস পিটিস করে না তো ???
বউ : চুপ কর বেয়াদব মেয়ে । সব সময় খালি নেগেটিভ চিন্তা ভাবনা ।
লোকটা তো কোন গাড়ির নিচে পরে এক্সিডেন্টও করতে পারে !!!
(১৪৯) আবুল রাতে ঘুমানোর আগে অনেকক্ষণ ধরে চোখ বন্ধ করে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে আছে।
আবুলের বউ ঘরে ঢুকে অবাক হয়ে বললঃ একি !!
তুমি চোখ বন্ধ করে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে কি করো ??
আবুলঃ না মানে . . . ঘুমাইলে আমারে কেমন দেখা যায়, সেইটা দেখার চেষ্টা করতাছি !!!
(১৫০) এক কবি ডাকাত হয়েছে। সে ব্যাংক ডাকাতি করতে গেলো আর বলল-
কে জানে কপালে কি মিলবে কি মিলবে না
Handz Up!
কেউ নিজের জায়গা থেকে নড়বে না
তোমার কিছু স্বপ্ন আমার দু চোখেও দেখতে দাও
তোমাদের যা আছে তা আমার ব্যাগে ঢেলে দাও
দিন কেটে যায় চেষ্টায় তোমার স্মৃতি ঢাকার
খবরদার!
কেউ সাহস করো না পুলিশকে ডাকার
পৃথিবীতে সবকিছুর হয় না ব্যাখ্যা
জলদি কর;
বাইরে আমার সাথীরা করছে অপেক্ষা
(১৫১) দৌড়ে ডাক্তারের কাছে এসে এক ভদ্র মহিলা জানালেন তার স্বামীর পেটে একটা ইঁদুর ঢুকে গেছে।
ভয় নেই, ডাক্তার অভয় দিলেন।
আপনার স্বামীর মুখের কাছে একটা শুঁটকি নাড়তে থাকুন, ইঁদুর বের হয়ে আসবে। আমিও এসে যাচ্ছি কিছেক্ষণের মধ্যে।
বাড়ীতে গিয়ে ডাক্তার সাহেব দেখলেন ভদ্রমহিলা তার স্বামীর মুখের সামনে এক বাটি দুধ ধরে চুকচুক করছেন।
কি ব্যাপার ? ডাক্তার বিরক্ত হয়ে বললেন, ইঁদুর কখনো দুধ খায় ? আপনাকে না শুঁটকি নাড়তে বলেছি। তা বলেছেন। ভদ্রমহিলার উত্তর,
কিন্তু ইঁদুরটা ধরার জন্য যে ওর পেটে আমি বেড়াল ঢুকিয়ে দিয়েছি।
(১৫২) ১ম বন্ধু: কিরে তোর আব্বা না দাতের ডাক্তার ? তোর ভাই দাঁত ছাড়া জন্ম নিলো ক্যান্ ?
২ইয় বন্ধু : তোর আব্বায় ও তো টেইলার , তাইলে তোর ভাই লেংটা জন্ম নিলো ক্যান্
(১৫৩) এক মাতাল একদিন অনেক মদ খেয়ে মাতাল হয়ে বাড়িতে ঢুকল| কিন্তু সে ঘরে না ঢুকে ভুল করে গোয়াল ঘরে ঢুকে পড়ল |
তারপর গরুর লেজ ধরে বলল কিগো ময়নার মা , প্রতিদিন দুটো বেণী কর , আজ একটা কেনো?
(১৫৪) হোটেল ম্যানেজার >> স্যার, রাতে ভালো ঘুম হয়েছে তো?
বল্টু >> খুব! আপনার হোটেলের মশা এমন শক্তিশালী যে আমাকে প্রায় উড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছিল ভাগ্যিস খাটে ছারপোকা ছিল। ওরা আমাকে টেনে ধরে না রাখলে সকালে আমাকে হয়তো অন্য কোথাও পেতেন!
(১৫৫) মিসেস রহমান দেখলেন তার পাশের বাসার পিচ্চি ছেলেটা গলির মোড়ে দাড়িয়ে সিগারেট ফুকছে। তিনিতো রেগে কাই।
তোতলাতে তোতলাতে বললেন – এ এ এই পিচ্চি… তুমি যে সি সি সি সিগারেট খাও তোমার বাবা মা জানে?
ছেলেটা একটুও না চমকে বলল – আর আপনি যে চান্স পেলেই পর পুরুষের সাথে কথা বলেন সেটা আপনার স্বামী জানেতো?
(১৫৬) বাবা ছেলেকে- তুই সব সময় এতো বেশি বুঝিস কেনরে? তোর কি ধারনা তুই আমার চেয়ে বেশি জানিস? মনে রাখিস আমি কিন্তু তোর বাবা। বাবারা সবসময়ই ছেলেদের চেয়ে বেশি জানে বুঝলি?
ছেলে- আচ্ছা বাবা, বাষ্পীয় ইঞ্জিন যেন কে আবিষ্কার করেছিল?
বাবা- জেমস ওয়াট। কেন?
ছেলে- তো তার বাবা কেন পারেনি।
(১৫৭) বল্টু একদিন রেষ্টুরেন্ট একটি পেপসি বোতল সামনে রেখে উদাস হয়ে বসেছিল. একটু পর তারএক বন্ধু তার কাছে এলো এবং পেপসি টা খেয়ে ফেললো.
তারপর সে বল্টুকে বললো, কিরে সালা এতো উদাস কেন তুই ???……
আজ ভাগ্য টাই খারাপরে দোস্ত ..GF এর সাথে সকালে Break up হলো… এরপর রাস্তায় গাড়ি টা নষ্ট হয়ে যাওয়াতে অফিসে যেতে let হয় তাই boss আমাকে চাকরি থেকে আউট করে দেয়.
এরপর মনের দুঃখে আত্তহত্যা করার জন্য পেপসিতে বিষ মিশালাম, তাও আবার তুই এসে খেয়ে ফেললি !!
(১৫৮) বাবাঃ বুঝলি খোঁকা ১ জায়গায় বার বার গেলে দাম কমে যায় ।
খোঁকাঃ সে জন্যই তো আমি প্রতিদিন স্কুল এ যাই না, তুমি তো সেটা বোঝো না ।
(১৫৯) দুই বন্ধুর মধ্যে কথোপকথনঃ
১ম বন্ধুঃ ওই শোন,তোর ডাইরিটা না, তোকে না বলে আমি পড়ে ফেলেছি।।
২য় বন্ধুঃ কি বললি!! পড়েছিছ?
১ম বন্ধুঃ হ্যাঁ, তুই কি আমার ওপর রাগ করেছিস?
২য় বন্ধুঃ হুম….
১ম বন্ধুঃ তাহলে মুখের মধ্যে শুকনা গোবর নিয়ে আমার ওপর ছুড়ে মার!!!
লোল রে Lol!!!!
(১৬০) ২ বান্ধবী ট্রেনে যাচ্ছিল ৷ তারা গল্প করছে :
: তোর কেমন স্বামী চাই ?
: কোটিপতি
: যদি কোটিপতি না পাস ?
: ৫০ লাখওয়ালা ২ জন হইলেও চলবে৷
: যদি ৫০ লাখওয়ালা ২ জন না পাস ?
: তাইলে ২৫ লাখওয়ালা ৪ জন হইলেও চলবে ৷
তাদের কথা শুনে উপরের সিটের তখন যাত্রী বলে উঠল : ম্যাডাম, যখন দামাদামী ১০০০ এ পৌছবো তখন আমারে জাগায়া দিয়েন ৷
পেট ফাটা হাসির জোকস | প্রচন্ড হাসির জোকস | প্রচন্ড হাসির জোকস |আবুলের মজার জোকস
(১৬১) এক মেয়ে পুলিশ স্টেশন-এ গিয়েছে মামলা করতে
পুলিশ অফিসার : ম্যাডাম আপনার PROBLEM টা কি???
মেয়ে : এক লোক আমায় RAPE করেছে.
অফিসার : RAPE করার সময় আপনি বাঁধা দিলেন না কেন???
মেয়ে : কি করে দেব আমার দুইহাতে- তো মেহেদী লাগানো ছিল….!!!!!!!
অফিসার কিছুক্ষণ চিন্তা করার পর বলল, আবার কবে আপনি মেহেদী লাগাবেন?????
(১৬২) একটা মেয়ে ফ্যানের সাথে ওড়না ঝুলিয়ে গলায় ফাঁস নিচ্ছিল ৷
কাশেম সেটা জানালা দিয়ে দেখে চিত্কার করে বলল ‘শুধু ঝুলে থাকলেই লম্বা হওয়া যায়না , মামুনি কে বল Complan খাওয়াতে ৷
(১৬৩) আবুল সিনেমা হলে সিনেমা দেখছে। আবুলের পাশের সিটে বসেছে এক বুড়ো। ঐ বুড়োর হাতে একটা ছোট পেপসির বোতল। বুড়ো ৫ মিনিট পরপর বোতলে চুমুক দিচ্ছে।
সিনেমায় দুর্দান্ত এ্যাকশন চলছে। কিন্তু একটু পরপর বুড়ো পেপসির বোতলে চুমুক দেওয়ায় আবুলের খুব ডিসটার্ব হচ্ছে।
এভাবে অনেকক্ষণ চলার পরে আবুল বিরক্ত হয়ে বুড়োর হাত থেকে পেপসির বোতলটা কেড়ে নিয়ে বললঃ
এটুকু খেতে এতবার চুমুক দিতে হয়?
এই দেখেন,কিভাবে খেতে হয় !! এই বলে সে এক চুমুকে বোতলের বাকি পেপসি টুকু খেয়ে ফেলল। বুড়ো ভীষণ অবাক হয়ে বলল ↓↓↓
একি করলে বাবা !!
আমিতো পেপসি খাচ্ছিলাম না !!
ঐ বোতলে একটু পর পর পানের পিক ফেলছিলাম !!
(১৬৪) স্কুলের এক টিচার টিফিন টাইমে তারএকস্টুডেন্ট বল্টুর টিফিন খেয়ে ফেলেছে!!!
টিচারঃ আমি যে, তোমার টিফিন খেয়ে ফেলেছি তুমি কিন্তু বাসায় গিয়ে তোমার
মা-কে বলব না।
বল্টুঃ জ্বি স্যার, আপনার কথা বলবনা। বলব একটা কুত্তা আমার টিফিন খেয়েফেলেছে!!
(১৬৫) রাতের বেলা চান্দু ঘুমাতে গেলো!! মশার কামড়ে অতিষ্ঠ হয়ে সে মশারি টানালো!! কিন্তু ভুলক্রমে একখানা জোনাকি পোকা মশার ভিতর ঢুকে পড়ল!!
বাতি নিভানোর পরে চান্দু যখন জোনাকিটা দেখিল তখন হাহাকার করে উঠে বললঃ . . . .
‘হায় হায়!! মশা তো আমারে টর্চলাইট জ্বালাইয়া খুজতেসে!! আমি এখন কই যাই??
(১৬৬) এক দুষ্টু পিচ্চি ছেলে এসে তার মাকে বললঃ আমরা ইস্ত্রি করিকেন?
মাঃ কোঁচকানো জিনিস প্লেইন করার জন্য। একটু পরে পিচ্চির দাদীর রুম থেকে ভয়ংকর একটা চিৎকার শোনা গেল !!
পিচ্চির মা রান্নাঘর থেকে বললঃ কি হয়েছে??
পিচ্চি উত্তর দিল ↓↓↓
দাদীর গাল দুটো ইস্ত্রি করছি !!!
(১৬৭) আবুল সাহেবের ছেলে তাকে বলছেঃ আচ্ছা বাবা ধর, তুমি সকালে হাঁটতে বের হয়েছ, পার্কের নির্জন রাস্তায় হেঁটে যাচ্ছ. . .
এমন সময় তুমি দেখলে রাস্তার মাঝে একটা চকচকে নতুন একশ টাকার নোট, একটা পুরনো পাঁচশ টাকার নোট আর একটা আরও পুরনো এক হাজার নোট পড়ে রয়েছে, তুমি কোনটা তুলে নেবে??
আবুল সাহেবঃ উম্ম্ম. . . . .
এক হাজার টাকার নোট, পুরনো হলেও টাকা তো টাকাই!!
ছেলেঃ এই জন্যই মানুষ তোমারে নিয়া জোকস বানায়! তিনটাই তো নিতে পার!
(১৬৮) ছেলে: তুমি খালি পেটে কয়টা আপেল খেতে পারবে??
মেয়ে : ৬টা
ছেলে : তুমি একটার বেশি খেতে পারবে না, কারন একটা আপেল খেয়ে ফেলার পর তোমার পেট তো আর খালি থাকবেন না.
মেয়ে : ওয়াও!! খুব সুন্দর জোকস.
আমি কাল আমার বান্ধবিকে এটা বলব.
মেয়ে তারপর দিন তার বান্ধবি কে বলতেছে-
মেয়ে : তুই খালি পেটে কয়টা আপেল খেতে পারবি??
বান্ধবি: ১০টা.
মেয়ে : ধুৎ, তুই যদি ৬টা বলতি তাহলে একটা জোকস হত..
(১৬৯) হাইওয়েতে একটি গাড়ি খুব ধীর গতিতে চলছে দেখে হাইওয়ে পুলিশ আটকালো । এভাবে চললে পিছনের গাড়ির ধাক্কা খেয়ে বিরাট দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে ।
পুলিশ বললো-“আপনি মাত্র ১৫ কিলোমিটার গতিবেগে গাড়ি কেন চালাচ্ছেন?”
লোক-“হাইওয়ের শুরুতেই গতিসীমা লেখা ছিলো ১৫ ।”
পুলিশ বললো-“ওটা গতিসীমা নয়, ওটা হাইওয়ের নাম্বার…অর্থাৎ এটা ১৫ নাম্বার হাইওয়ে ।”
লোক- “ওহ ! তাহলে তো ভুল হয়ে গেছে । আচ্ছা, এখন থেকে আমি স্বাভাবিক গতিতে চালাবো ।”
পুলিশ বললো- “আপনার গাড়ির পিছনের সিটে দু’জনকে দেখতে পাচ্ছি, তারা শূণ্য দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে… অল্প অল্প কাঁপছে…মনে হচ্ছে খুব শক্ পেয়েছে…
কী ব্যাপার ?”
লোক-“না মানে…
একটু আগে ৩১০ নাম্বার হাইওয়ে পার হয়ে আসলাম তো…”
(১৭০) ছেলেঃ বাবা আমাকে ১টা ঢোল কিনে ডিবে
বাবাঃ না, তুমি সবসময় ঢোল বাজিয়ে বিরক্ত করবে
ছেলেঃ সব সময় বাজাব না সবাই যখন ঘুমাবে তখন বাজাব
পেট ফাটা হাসির জোকস | প্রচন্ড হাসির জোকস | প্রচন্ড হাসির জোকস |আবুলের মজার জোকস
(১৭১) মা দেখলো ছেলে গাল চেপে ধরে কাঁদছে।
বলল – কিরে কাঁদিস কেন?
ছেলে- বাবা দেয়ালে পেরেক মারতে গিয়ে আঙুলে ব্যাথা পেয়েছে।
মা- তো এতে কাদার কি আছে? বাবা বড় মানুষ না, এটুকু ব্যাথায় তার কিছু হয়?
ছেলে- আমিতো প্রথমে হেসেইছিলাম… সেজন্যইতো বাবা আমাকে…!!!
(১৭২) মানসিক হাসপাতালের এক রোগী একমনে কী যেন লিখছেন। চুপি চুপি পেছনে এসে দাঁড়ালেন ডাক্তার। বললেন, কী হে, চিঠি লিখছেন নাকি?
রোগী: হু।
ডাক্তার: কাকে লিখছেন?
রোগী: নিজেকে।
ডাক্তার: বাহ্! ভালো তো। তা কী লিখলেন?
রোগী: আপনি কি পাগল নাকি মশাই? সবে তো চিঠিটা লিখছি। চিঠি পাঠাব, দুদিনবাদে চিঠিটা পাব, খুলে পড়ব। তারপর তো বলতে পারব কী লিখেছি!
(১৭৩) জীবনে প্রথম জেব্রাকে দেখে এক ঘোড়া প্রশ্ন করল আরেক ঘোড়াকে, ‘ওটা আবার কে?’
ওটাও ঘোড়া। জেলখানায় ছিল নিশ্চয়ই। মনে হয় পালিয়েছে, তবে পোশাক পাল্টানোর সময় পায়নি এখনো।’
(১৭৪) ১মঃ চাঁপাবাজ আমার দাদুর অনেক গুলো গরু ছিল যা চড়াইতে ৩-৪ টা মাঠের দরকার পরত..…
২য়ঃ চাঁপাবাজ আমার দাদু বাঁশ দিয়ে মেঘ সরিয়ে রোদে ধান শুকাত
১মঃ চাঁপাবাজ তুই মিথ্যা কথা বলতেছ, তোর দাদু এত বড় লম্বা বাঁশ কোথায় রাখতরে?
২য়ঃ চাঁপাবাজ কেন? তোর দাদুর গোয়ালে…
(১৭৫) এক কৃষকের দুই বউ। পাশের বাড়ির এক যুবক দুই বউয়ের প্রেমে পড়ে গেল। বড় বউয়ের কাছে প্রেম নিবেদন করতেই বড় বউ তাকে ঝাঁটাপেটা করে তাড়ালো।
এরপর সে ছোট বউকে প্রেম নিবেদন করলো। ছোট বউসঙ্গে সঙ্গে রাজি।
চলতে লাগলো তাদের গোপন অভিসার। পাড়াপড়শী রাও জেনে গেল ব্যাপারটা।
তো একদিন কৃষকটা মারা গেল। আর যুবকটি বিয়ে করে ফেললো বড় বউকে। সবাই অবাক।
ছোট বউয়ের সাথে প্রেম করে বড় বউকে বিয়ে করার কারন জিজ্ঞাসা করলো সবাই।
তখন যুবক বিজ্ঞের মতো সবাইকে জানালো—’পরপুরুষ কে ঝাটা মারতে পারে এমনবউই তো দরকার।.
(১৭৬) ছেলেঃ তুমি খুব সুন্দর একটা শাড়ি পড়েছ।
মেয়েঃ জি ধন্যবাদ।
ছেলেঃ লিপস্টিক এবং মেকআপও অনেক ভাল করেছ।
মেয়েঃ জি ধন্যবাদ।
ছেলেঃ অনেক জমকালো গয়নাও পড়েছ সুন্দর করে
মেয়েঃ (একটু ভাব নিয়ে) ধন্যবাদ ভাইয়া।
ছেলেঃ তবুও তোমাকে পেতনীর মত লাগতাছে।
(১৭৭) এক বাসায় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সারাদিন ঝগড়া চলে। অথচ, তাদের পাশের বাসায় দিন-রাত হাসির শব্দ শোনা যায়।
একদিন ঐ স্বামী পাশের বাসার ভদ্রলোকের কাছে জানতে চাইলোঃ আচ্ছা ভাই, আমার স্ত্রী তো সারাদিন আমার সাথে ঝগড়া করে। আর আপনার বাসা থেকে সবসময় হাসির আওয়াজ পাই। আপনারা ঝগড়া না করে এত সুখে কি করে থাকেন, বলুন তো?
ভদ্রলোক রেগে বললেনঃ কে বলেছে আমরা সুখে আছি? কে বলেছে ঝগড়া করিনা?
– ইয়ে মানে . . . তাহলে যে আপনার… বাসা থেকে সবসময় হাসা- হাসির আওয়াজ আসে?
– আরে ধুর মিয়া, আমার বউ এর সাথে সবসময় ঝগড়া লেগেই আছে!
আর ঝগড়া হলেই ও হাতের কাছে যা পায়, আমার দিকে ছুঁড়ে মারে।
. আমার গায়ে লাগলে খুশিতে বউ হাসে, আর না লাগলে খুশিতে আমি হাসি !!!
(১৭৮) কিরে দোস্ত সারাদিন সারারাত বিল গেটস এর বাড়ির সামনে কান পায়তা বইসা থাকস, ঘটনা কি?
অপর কুকুরঃ দোস্ত আর বলিস না…
বিল গেটস এর পোলা একটা অপদার্থ…
সে যখন তার পোলারে কুত্তার বাচ্চা কইয়া গালি দেয়….
কি যে শান্তি লাগে!!!! নিজেরে বিল গেটস মনে হয়…অছাম ফিলিংস…. :
(১৭৯) বল্টু গেলো ক্রিকেট খেলায় আম্পায়ারিং করতে । খেলা শুরু হলো……..
বোলিং বল করলো ব্যাটিংয়ের ব্যাটে না লেগে বলটি লাগলো ব্যাটিংয়ের রানে ।
এদিকে আম্পায়ার আউট দিয়ে দিলো ।
আম্পায়ারের কাছে আউটের কারন জানতে চাইলে সে বললো ,
রানে লেগেছে তাই রান আউট হইছে ।
(১৮০) গির্জায় কনফেশন চলছে—
: ফাদার, আমি একটি মুরগি চুরি করেছিলাম। সেটা নিয়ে আপনি আমাকে পাপমুক্ত করবেন?
: না, এভাবে হয়না, তুমি যার মুরগি তাকে ফেরত দিয়ে আসো।
: ফেরত দেওয়ার চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু মুরগির মালিক ফেরত নিতে চায় না।
: সে ক্ষেত্রে তুমি পাপমুক্ত। কারণ তুমি মুরগির মালিককে ফেরত দেওয়ার চেষ্টা করেছিলে।
মুরগিচোর খুশিমনে মুরগি নিয়ে বাড়ি চলেগেল। ওদিকে পাদ্রি বাড়ি ফিরে দেখেন তাঁর মুরগিটি নেই।
(১৮১) কর্তা তার ভৃত্যকে রাগান্বিত হয়ে বললেন, হয় তুই বাড়ি থেকে বেরিয়ে যা, না হয় আমিই বেরিয়ে যাব।
ভৃত্য করজোড়ে জবাব দিল, কর্তা, আমার তো আর কোথাও যাওয়ার জায়গা নাই। তাহলে আপনিই না হয়…।
(১৮২) এক ডাক্তার এবং এক টিচার একই মেয়ের প্রেমে পড়ল। এরপর থেকে টিচার সেই মেয়েকে প্রতিদিন একটা করে আপেল গিফট করতে শুরু করল।
সেটা শুনে ডাক্তার জিজ্ঞেস করল, ‘প্রতিদিন আপেল দাও কেন?’
টিচার বলল, ‘আপনি শোনেননি, অ্যান অ্যাপল অ্যা ডে, কিপস দ্য ডক্টর অ্যাওয়ে!’
(১৮৩) এক কবুতর একটু নিচু হয়ে উড়ছিল। হঠাৎ এক গাড়ির সাথে ধাক্কা খেয়ে অজ্ঞান হয়ে গেলো। এক লোক তাকে নিয়ে গিয়ে খাঁচায় রাখল।
যখন কবুতরের জ্ঞান ফিরল, তখন সে খাঁচার ভিতর নিজেকে দেখে বলল, ‘হায় হায়! আমি জেলে! গাড়িওয়ালা কি মারা গেছে নাকি?’
(১৮৪) টিচারঃ কাল তোমাদের গ্রুপ ফটো তোলা হবে, সবাই ৫০টাকা করে নিয়ে আসবে…।
পাপ্পুঃ (মনে মনে ) একটা ফটো তুলতে ২০ টাকা লাগে, আর এরা নিচ্ছে ৫০টাকা! মানে একজনের থেকে ৩০ টাকা, আমরা ৬০ জন মানে ১৮০০ টাকা….।
তারপর ওই টাকায় স্যারেরা মিষ্টি, সিঙ্গাড়া, কোল্ডড্রিংকস খাবে। আর আমাদের বেলায়, কাঁচকলা।
চল বল্টু, ঘরে যাই…. কাল মায়ের থেকে ৫০টাকা করে নিয়ে আসবো। সমাজে ভালো কিছু রইলনা রে ভাই। বাড়িতে গিয়ে…….
পাপ্পুঃ মা, কাল স্কুলে ফটো তোলা হবে স্যার ১০০টাকা নিয়ে যেতে বলেছে।
মাঃ ১০০টাকা…!! বলিস কি..? এরা তো দিনে ডাকাতি করছে। বাচ্চাগুলোর টাকা নিয়ে ফুর্তি করবে….।
কি দিনকাল এলো…..দাঁড়া পাপ্পু, তোর বাবার কাছ থেকে চেয়ে দিচ্ছি।
কইগো শুনছো পাপ্পুর স্কুলে ফটো তোলা হবে। স্যারেরা ২০০ টাকা চেয়েছে……।।
একেই বলে চোরের উপর বাটপারি
(১৮৫) স্বামী স্ত্রী কেনাকাটা করতে গেছে। স্ত্রী যা দেখে তাই নেয়।
স্বামীর গম্ভীর ভাব আন্দাজ করে স্ত্রী বলল, দেখ, আজ কি সুন্দর চাঁদ উঠেছে!
স্বামী রেগে বলল, ওটাও কি কিনে দিতে হবে নাকি?
(১৮৬) খালা তার পিচ্চি ভাগ্নে কে বলছে, এসো খোকন চুমু দিয়ে যাও ।
ভাগ্নেঃ না চুমু দিলে তুমি আমায় মারবে ।
খালাঃ চুমু দিলে তোমায় মারব কে বলল?
ভাগ্নেঃ কেন একটু আগে দরজার ফাক দিয়ে দেখলাম তুমি আব্বাকে চড় মারলে
(১৮৭) জনসংখ্যার বিস্ফোরণ বিষয়ে পড়াতে গিয়ে এক শিক্ষক বললেনঃ ‘আমাদের দেশে প্রতি ১০ সেকেন্ডে একজন মহিলা একটি করে শিশুর জন্ম দেন!!’
এটা শুনে পিছনের বেঞ্চের এক ছাত্র চিত্কার করে বলে উঠলোঃ ‘জলদি চলেন স্যার, ঐ মহিলাকে খুঁজে বের করে এক্ষুনি থামাতে হবে…!!
নাইলে এই দেশ; শামসু,আবুল, ইভা রহমান, মাহফুজুর রহমানদের দিয়া ভইরা যাইবো
(১৮৮) জাদুঘরে ঘুরতে ঘুরতে ক্লান্ত হয়ে একটা চেয়ারে বসে পড়লেন মকবুল।
হায় হায় করে ছুটে এলেন জাদুঘরের কর্মীরা। বললেন, আরে, করছেন কী করছেন কী! এটা নবাব সিরাজউদ্দৌলার চেয়ার!
মকবুল : ভাই, একটু বসতে দিন। সিরাজ ভাই এলেই আমি উঠে যাবো!
(১৮৯) ফেসবুকীও ভাষায় সংসারে একদিন অফিস থেকে ফিরেই রহমান সাহেব তাঁর স্ত্রীকে বললেন,
স্বামী: হ্যালো ডিয়ার, ঘরে logged in হইলাম, কেমন আছ?
স্ত্রী: তুমি কি বাজার করে আনোনি?
স্বামী: দুঃখিত বউ, বিষয়টি মাথায় tag করতে মনে ছিল না।
স্ত্রী: তোমার যে আমার জন্য নতুন একটা শাড়ি download করার কথা ছিল, সেটাও কি ভুলে গেছ?
স্বামী: দোকানে গিয়েছিলাম কিন্তু কোনো শাড়িতেই like দিতে পারিনি।
স্ত্রী: তাহলে ক্রেডিট কার্ডটা দাও, আমিই কেনাকাটা করে নেব।
স্বামী: কিন্তু আমি তো privacy settings-এ share-এর option টা block করে রেখেছি। কীভাবে তোমাকে দিই?
স্ত্রী: তোমাকে আমার বিয়ে করাটাই উচিত হয়নি। কী পেলাম তোমাকে বিয়ে করে?
স্বামী: not found? তাহলে try again!
স্ত্রী: তোমার কাছে আমার কি কোনোই মূল্য নেই।
স্বামী: অবশ্যই আছে, সেটা আমি বাইরে বলে বেড়াই না, আমার inbox-এ ঢুকলেই বুঝতে পারতে।
স্ত্রী: এভাবে চলতে থাকলে আমি কিন্তু বাপের বাড়ি চলে যাব বলে দিচ্ছি।
স্বামী: comment করার সাহস হচ্ছে না।
স্ত্রী: আমি চলে গেলে তুমি একা থাকতে পারবে? কোনো কষ্ট পাবে না?
স্বামী: অবশ্যই, দুজনে তখন chat করতে পারব, খুব মজা হবে।
স্ত্রী: কী বললে? আর তোমাকে কিন্তু একবিন্দুও সহ্য করতে পারছি না!
স্বামী: তাহলে block করে দাও।
স্ত্রী: না, এভাবে কথা চালানো যায় না, অসম্ভব।
স্বামী: তাহলে log out করে দাও
দম ফাটানো হাসির sms | দম ফাটানোর হাসির কৌতুক | সেরা হাসির কৌতুক |হাসির jokes | ফম ফাটানো হাসির এস এম এস
(১৯০) নায়কঃ চৌধুরী সাহেব!! আমি আপনার মাইয়ারে বিয়া করতে চাই!
নায়িকার বাবাঃ কি!!! তোমার কি আছে যে বিয়া দিমু??
নায়কঃ আমার ফেসবুকে account আছে। -হাহা!!
নায়িকার বাবাঃ ফেসবুকে তো এখন সবারই account থাকে। আমারও আছে।
নায়কঃ হ্যাঁ! আপনার account আছে বলেইতো আপনার কাছে এসেছি।
নায়িকার বাবাঃ মানে??? কেন??? –
নায়কঃ চৌধুরী সাহেব!! আপনি ফেসবুকে জরিনা খাতুন নামে কাউরে চিনেন???
এবার চৌধুরী চমকে গেলো।
নায়িকার বাবাঃ নায়ককে কাছে ডেকে বললো… তুমি জরিনারে কেমনে চিনো???-
নায়কঃ হাহাহা… চৌধুরী সাহেব!!! জরিনা খাতুন আমার ফেক আইডি। আর সেই আইডি দিয়া আপনার লগে তিন মাস প্রেম করেছি। বেশি বারাবারি করলে আপনার দেয়া সব মেসেজ ফাঁস কইরা দিমু!! –
নায়িকার বাবাঃ ওরে কে কোথায় আছিস!!! কাজী ডাইকা আন। আইজকাই আমার মাইয়ারলগে তোমার বিয়া দিমু বাপজান
(১৯১) রাত্রে স্বামী-স্ত্রী দুজনে শুয়ে ছিল। রাত ২টার সময় হঠাৎ স্ত্রীর ফোনে মেসেজ টোন বেজে উঠল। চমকে উঠে স্বামী স্ত্রীর ফোনে BEAUTIFUL লেখা দেখে স্ত্রীকে উঠিয়ে বলল , ‘তোমার ফোনে মেসেজ এসেছে BEAUTIFUL. তোমার ফোনে এমন মেসেজ কেন?’
স্ত্রী AODO করে উঠে বলল, ‘এই ৪৫ বছর বয়সে কে আর BEAUTIFUL বলবে!’ তারপর মোবাইল দেখে চিৎকার করে স্বামীকে বলল,
‘এবার থেকে চশমা পরে ফোন হাতে নেবে। ওটা BEAUTIFUL লেখা নয়, ফোন চার্জে দেওয়া ছিল, তাই BATTERYFULL লেখা দেখাচ্ছে।’
(১৯২) তিন টাউট বন্ধুর বহু দিন পর দেখা। তো তারা তিনজন রেস্টুরেন্টে খেতে গেল। একজন ওয়াশরুমে গেল। বাকি দুইজন আলাপ করছে।
বল্টু : তারপর দোস্ত, বাচ্চাকাচ্চা কয়টা?
পল্টু : আমার একটাই ছেলে। আমার মতোই বুদ্ধিমান। ভার্সিটিতে পড়ে। বিরাট বড়লোকের একমাত্র মেয়েকে পটাইছে। মেয়েকে ইম্প্রেস করার জন্য একটা গাড়ি গিফট করছে। একবার বিয়ে হয়ে গেলে মেয়ের বাপের সব প্রোপার্টি আমার।
বল্টু : আমারও একটাই ছেলে। আমার মতোই বুদ্ধিমান। ভার্সিটিতে পড়ে। সেও বিরাট বড়লোকের একমাত্র মেয়েকে পটাইছে। মেয়েকে ইম্প্রেস করার জন্য ফ্ল্যাট গিফট করছে। ভালোয় ভালোয় বিয়েটা হয়ে গেলেই মেয়ের বাপের সব প্রোপার্টি আমার।
এর মধ্যে তৃতীয় বন্ধু এলো। দুই বন্ধু তাকে জিজ্ঞেস করল_দোস্ত তোমার ছেলেমেয়ে কয়টা?
মতলব : আমার এক মেয়ে, আমার মতোই ধান্দাবাজ। দুই পোলারে নাকে দড়ি দিয়া ঘুরাইতাছে। একজন দিছে গাড়ি আর একজন দিছে ফ্ল্যাট। ভবিষ্যতে আরো অনেক কিছু আদায় করার প্ল্যান আছে।
(১৯৩) মেয়েঃ জানু আজকে সারারাত জেগে থেকে টিভি দেখব..
ছেলেঃ কেন ? টিভি অসুস্থ, নাকি হার্ট এট্যাক করেছে? সারারাত দেখতে হবে কেন ? মেয়েঃ আরে নাহ আজকে আমার ফেভারিট দলের ফুটবল ম্যাচ, ওইটা আমাকে দেখতেই হবে।
ছেলেঃ আজ কোন দলের খেলা ?
মেয়েঃ :আমার প্রিয় দল ব্রাজিল আর রিয়াল মাদ্রির খেলা !!
ছেলেঃ ব্রাজিল আর রিয়াল মাদ্রির খেলা ?
মেয়েঃ হুম মেসিকে আমার খুব ভাল্লাগে, নেইমার কেও ভাল্লাগে আর রোনাল্ডোকেও ভাল্লাগে
ছেলেঃ এরা কোন দলের ?
মেয়েঃ চিননা? এরা সবাই ব্রাজিলে খেলে, তাইতো আমি ব্রাজিলের পাগলি সাপোর্টার !!
ছেলেঃ ও। তা তো বুঝাই যাচ্ছে ! আচ্ছা খেলা কয়টায় শুরু হয়ে শেষ হবে?
আমি কি খেলা শেষে ফোন দিবো ?
মেয়েঃ আরে গাধা খেলা তো ৫০ অভার, ৫০ অভার হতে ৩ ঘন্টাতো লাগবেই !!!তুমি ঘুমিয়ে যেও।
ছেলেঃ ৫০ অভার ফুটবল ?!!! সিউর ?!!
মেয়েঃ ইয়াহ আম ড্যামন সিউর। আচ্ছা মেসি, নেইমার আর রোনালদোর মাঝে তোমার কাকে বেশি ভালো লাগে জানু ?
ছেলেঃ ৩ জনকেই ভাল লাগে । তোমার???
মেয়েঃ আমারও ৩ জনকেই ভালো লাগে। তবে মেসিকে বেশি ভালো লাগে, কারন সে খুব ভালো গোল আটকাতে পারে…!!!!
ছেলেঃ মেসি গোল কিপার?!
মেয়েঃ হুম ! নেইমার ও খারাপ খেলেনা , সে খুব ভালো রেফারী …!!!!
ছেলেঃ……….বেহুস
(১৯৪) একবার এক বাপ নিজের ছেলের সাথে দেখা করতে শহরে এল। গিয়ে দেখলো, তার ছেলের সাথে একটা খুব সুন্দরী মেয়েও থাকে। রাতে তিন জন যখন এক সাথে ডিনার টেবিলে বসলো,
বাবা জিজ্ঞেস করলো–‘তোর্ সাথে এই মেয়েটি কে রে..?’
ছেলে : বাবা, সে আমার রুম পার্টনার আর আমার সাথেই থাকে। তুমি এটা নিয়ে কি কি ভাবছ, সেটা আমি জানি।
কিন্তু আমাদের দুজনের মধ্যে সে রকম কোন সম্পর্ক নেই। আমাদের দুজনেরই আলাদা আলাদা কামড়া আর আমরা দুজনে আলাদা আলাদা বেডে ঘুমাই। আমরা দু’জন শুধু খুব ভাল বন্ধু।
বাপ : ঠিক আছে বেটা।
পরের দিন বাপ নিজের গ্রামে চলে গেল। এক সপ্তাহ পর মেয়েটি ছেলেটিকে বলছে–‘শুনো, গত রবিবার তোমার বাবা যে প্লেটে ডিনার করেছিলেন, ওই প্লেটটা খুঁজে পাচ্ছিনা। আমার সন্দেহ তোমার বাবাই এটা চুরি করে নিয়ে গেছেন।
ছেলেটি রেগে গিয়ে বলল–‘শাট আপ…তুমি এসব কি বলছো..?’
মেয়েটি বলল–‘তুমি একবার তোমার বাবাকে জিজ্ঞেস করে দেখোনা, জিজ্ঞেস করতে কি আপত্তি..?’
ছেলেটি বলল–‘OK, আমি জিজ্ঞেস করব।’
পরদিন ছেলে বাপকে একটা ই-মেইল পাঠালো…তাতে লিখলো–‘আমি এটা বলছি না যে আপনি আমাদের প্লেটটা চুরি করে নিয়ে গেছেন, অথবা এটাও বলছি না যে আপনি প্লেটটা চুরি করেন নি। তবে ভুলবশত
আপনি যদি প্লেটটা নিয়ে থাকেন তাহলে ওটা ফেরত দিয়ে দেবেন কারণ, ওটা ওই মেয়েটির খুব পছন্দের প্লেট। ইতি….আপনার ছেলে।
এক ঘন্টা পরই বাবার জবাব এলো–‘আমি এটা বলছিনা যে তোর রুম পার্টনার রাতে তোর সাথে ঘুমায় আবার এটাও বলছি না যে ওই মেয়েটি রাতে তোর সাথে ঘুমায় না।
তবে ওই মেয়েটি যদি পুরো সপ্তাহের মধ্যে একবারও তার নিজের রুমে, নিজের বেডে শুতে যেত, তাহলে ওর বালিশের নিচেই সে তার প্লেটটা পেয়ে যেত।
কারণ প্লেটটা আমি ওখানেই লুকিয়ে রেখে এসেছিলাম। ইতি….তোর বাপ।,
(১৯৫) এক বিয়েতে খাবার না দিয়ে শুধু পানি দেয়া হচ্ছিলো সবাইকে।
এক লোক বিরক্ত হয়ে বলল, ভাইজান… গলায় পানি আটকে গেছে…একটু বিরিয়ানি মিলবে???
(১৯৬) বাবা : এই পটলা এদিকে আয়….
পটলা : আসছি।
বাবা : অবেলায় কোথায় যাচ্ছিস?
পটলা : সাইকেলে করে একটু ঘুরে আসি বাবা ।
বাবা : সারাদিন সাইকেল সাইকেল আর সাইকেল। ক্যারিয়ার নিয়ে কিছু ভেবেছিস ?
পটলা : ইয়ে একবার ভেবেছিলাম। দোকানেও গিয়ছিলাম। কিন্তু যা দাম… …
বাবা : কি যা তা বলছিস ?
পটলা : সত্যি বলছি বাবা, সাইকেলের পেছনে ক্যারিয়ার লাগালে সাইকেল কেমন ক্ষেত ক্ষেত লাগে। তাছাড়া এ যুগে ক্যারিয়ার অয়ালা সাইকেল চলেনা।
বাবা : অজ্ঞান !!!
(১৯৭) একবার এক ছাত্রকে শিক্ষক প্রশ্ন করলেন..অ্যাম্বুলেন্স সাদা হয় কেন???
ছাত্র উত্তর দিল: অ্যাম্বুলেন্স এ অক্সিজেন সিলিন্ডার থাকে, আর অক্সিজেন একটা গাস, গ্যাস রান্নার কাজে ব্যবহার হয়। আর খাবার ভিটামিন এর উৎস,
আমরা সূর্য থেকে ভিটামিন D পাই, আর সূর্য আলো দেয়, আলো বাল্ব থেকে আসে আর ক্রিসমাস ট্রি তে ছোট বাল্ব লাগান হয়। ক্রিসমাস মানে গিফট আর সান্তা গিফট নিয়ে আসে…
সান্তা দক্ষিন মেরুতে থাকে আর ওইখানে মেরু ভাল্লুক থাকে! মেরু ভাল্লুক সাদা আর এই জন্য অ্যাম্বুলেন্স সাদা!!!
(১৯৮) ৩ বাটপার বন্ধুর বহুদিন পর দেখা। তো তারা ৩ জন রেস্টুরেন্টে খেতে গেলো। ১ জন ওয়াশ রুমে গেলো। বাকি ২ জন আলাপ করছে।
বল্টু:- তারপর দোস্ত, বাচ্চা কাচ্চা কয়টা ?
পল্টু:- আমার একটাই ছেলে। আমার মতোই বুদ্ধিমান। ভার্সিটিতে পড়ে। বিরাট
বড়লোকের একমাত্র মেয়েকে পটাইছে। মেয়েকে ইম্প্রেস করার জন্য একটা গাড়ি গিফট করছে। একবার বিয়ে হয়ে গেলে, মেয়ের বাপের সব প্রোপার্টি আমার।
বল্টু:- আমারও একটাই ছেলে। আমার মতোই বুদ্ধিমান। ভার্সিটিতে পড়ে। সেও বিরাট বড়োলোকের একমাত্র মেয়েকে পটাইছে।
মেয়েকে ইম্প্রেস করার জন্য ফ্লাট গিফট করছে। ভালোয় ভালোয় বিয়েটা হয়ে গেলেই, মেয়ের বাপের সব প্রোপার্টি আমার।’এর মধ্যে তৃতীয় বন্ধু এলো’
২ বন্ধু তাকে জিগ্যাস করল দোস্ত তোমার ছেলে মেয়ে কয়টা ?
মতলব:- আমার এক মেয়ে, আমার মতোই ধান্দাবাজ। ২ পোলারে নাকে দড়ি দিয়া ঘুরাইতাছে। ১জন দিছে গাড়ি আর ১জন দিছে ফ্লাট। আগামীতে আরো অনেক কিছু আদায় করার প্লান আছে।
(১৯৯) শিক্ষক ও ছাত্রের মধ্যে কথোপকথোন….
শিক্ষকঃ ধরো তোমাকে বলা হলো ৪ জন মানুষের মধ্যে ৩ টা আপেল ভাগ করে দিতে ।
কিন্তু আপেল কাটা যাবেনা । কিভাবে ভাগ করে দিবে ?
ছাত্রঃ এটা কনো বেপার হল , ছুরি দিয়ে একজনকে ঘ্যাচাং কইরা দিমু , আর তিন জনরে তিনটা আপেল দিয়া দিমু ।
(২০০) টিচারঃ তুমি দেরিতে এসেছ কেন?
বল্টুঃ স্যার, বাবা মা ঝগড়া করছিলো।
টিচারঃ তার সাথে তোমার দেরিতে আসার সম্পর্ক কি??
বল্টুঃ আমার এক জুতা বাবার হাতে, আরেক জুতা মায়ের হাতে ছিল !
টাগঃ-দম ফাটানো হাসির sms,দম ফাটানোর হাসির কৌতুক,সেরা হাসির কৌতুক,হাসির jokes,ফম ফাটানো হাসির এস এম এস,পেট ফাটা হাসির জোকস,প্রচন্ড হাসির জোকস,প্রচন্ড হাসির জোকস,আবুলের মজার জোকস ২০২০