Education Tips
কিভাবে প্রতিদিনের পড়ার রুটিন তৈরি করবেন | How To Create Daily Routine For Study
কিভাবে প্রতিদিনের পড়ার রুটিন তৈরি করবেন
পড়াশুনা এই ব্যাপারটা অনেকের কাছে বিরক্তিকর। কিন্তু খেলাদুলা করতে ফোন টিপাতে ঘুড়তে মোটেই বিরক্ত আসে না।আবার অনেকে আছে যারা শুধু Sertificate পাওয়ার জন্য পড়াশুনা করে।পড়াশুনা আপনাকে একটা ভালো জব, সমাজে সম্মান যে কোন কাজে সবার থেকে এগিয়ে থাকার জন্য সবার আগে পড়াশুনাই জরুরি।
আর এই পড়াশুনারর জন্য প্রথমে প্রয়োজন টাইম।
আর ভালো ভাবে পড়তে গেলে এই টাইম বা রুটিন কিভাবে লাগবে আজ আমি তা আপনাদের বলবো।
আর এই পড়াশুনারর জন্য প্রথমে প্রয়োজন টাইম।
আর ভালো ভাবে পড়তে গেলে এই টাইম বা রুটিন কিভাবে লাগবে আজ আমি তা আপনাদের বলবো।
তাহলে চলুন জেনে নেই প্রতিদিন পড়ার রুটিন কেমন হল পড়া লেখার প্রতি আগ্রহ হবেন।
প্রতিদিনের পড়ার রুটিন তৈরি করার কিছু উপায়
No1. Early to bed and Early to rice
স্টাডি রুটিন ফিক্স করার আগে যেটা সব থেকে জরুরি সেটা হলো ঘুমাতে যাওয়া এবং ঘুম থেকে উঠার একটা সঠিক টাইম ঠিক করে নিতে হবে।৬ ঘন্টা ঘুম প্রত্যেকের জন্য জরুরি।২৪ ঘন্টার মধ্যে ৬ ঘন্টা আপনাকে ঘুমের মধ্যে ব্যয় করতে হবে। আপনার বয় অনুযায়ী কয় ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন আমার অন্য আরেকটি পোস্ট থেকে পড়ে নিবেন [ কোন বয়সে কত ঘন্টা ঘুম জরুরি জেনে নিন ]
অনেক মনে করে ৪/৫ ঘন্টা ঘুমালে হয়ে যায়।কিন্তু এটা ঠিক নয় সঠিক ভাবে ফ্রেশ মাইন্ডে পড়তে হলে ৬ ঘন্টা ঘুমাতেই হবে।এটা হতে পারে আপনার ঘুমকে ভাগ করে নিতে পারেন।রাতে ৫ ঘন্টা দিনে ১ ঘন্টা এমন হতে পারর আবার দিনে বেশি ঘুমালে শরির অলসের মত হয়ে যাবে।
সঠিক টাইমে ঘুম Must.
সঠিক টাইমে ঘুম Must.
No2.Find Your Free Time and Make A Timetable
রাতে ঘুমাবার আগেই ১০ থেকে ২০ মিনিট ভালো ভাবে রিমাইন করে নিন।পরের দিন কোন কোন সময় গুলি আপনার ফাঁকা থাকতে পারে।সেই ফাঁকা সময়গুলি বেচে নিয়ে পড়ার রুটিন তৈরি করে ফেলুন।হতে পারে ১ ঘন্টা পড়ার পর আপনার কোন কাজ আছে।তার পর কাজ শেষে আবার ২ ঘন্টা পড়লেন। এইভাবে ৮/১০ ঘন্টক যদি আপনি নিজের জন্য ব্যয় করতে পারেন তাহলে অটোমেটিক ভাবে আপনি একটি রুটিনের মধ্যে চলে আসবেন।তবে হে সব থেকে ভালো টাইম হলো ভোর বেলা কারন এই সময় সকলে ঘুমায় তাই কেউ আপনাকে কাজের জন্য ডাকবে না ডিস্টাব ও করবে না।বা কেউ আপনাকে social media তে sms ও দিবে না।তাই আপনি যদি ভোর বেলা এক সাথে ৪/৫ ঘন্টা পড়তে পারেন তাহলে আপনার দিনে আর বেশি টাইম দেওয়া লাগবে না।আর সকাল বেলার পড়া অনেক বেশি মনে থাকে। আর হে যে বিষয়টা আপনার কঠিন মনে হয় সেই বিষয় ভোর বেলা পড়বেন এই সময় মাইন্ড অনেক ফ্রেশ থাকে।তাই কঠিন বিষয় ও সহজ হয়ে যাবে এই সময়।
No3.Fix Your Goal
আপনি এমন একটা লক্ষ ঠিক করুন যেটা আপনার জন্য suitable. যেটা আপনি Easily control করতে পারবেন।
অর্থাৎ প্রতিদিন পড়ার রুটিন এমন ভাবে ঠিক করুন যা আপনি পড়তে পারবেন আপনার জন্য চাপ যেনো না হয়।
এই Goal টা শুধু কালকেত জন্য নয় আপনাকে ভাবতে হবে অনেক দূর।আজ হয়তো আপনি ক্লাস টেন এ পড়ছেন আগামী ১০ বছর পর আপনি কি হবেন সেই অনুযায়ী স্টাডি প্লান করতে হবে।তাই আগে Goal টা ঠিক করুন আপনি ১০ বছর পর কি হতে চান।
অর্থাৎ প্রতিদিন পড়ার রুটিন এমন ভাবে ঠিক করুন যা আপনি পড়তে পারবেন আপনার জন্য চাপ যেনো না হয়।
এই Goal টা শুধু কালকেত জন্য নয় আপনাকে ভাবতে হবে অনেক দূর।আজ হয়তো আপনি ক্লাস টেন এ পড়ছেন আগামী ১০ বছর পর আপনি কি হবেন সেই অনুযায়ী স্টাডি প্লান করতে হবে।তাই আগে Goal টা ঠিক করুন আপনি ১০ বছর পর কি হতে চান।
No4.Make Your Habbit
আপনি যে রুটিনটা করবেন যেটা আপনাকে অভ্যাসে পরিণত করতে হবে।রেগুলার করতে করতে এক সময় এটা আপনার hobbit এ পরিনত হয়ে যাবে।
No5.পড়ার সময় ব্রেক নিন
টানা ১০ ঘন্টা এক সাথে পড়বেন না।এটা তো আর ফিক্স নয় যে ১০ ঘন্টা পড়তেই হবে না পড়লে চাকরি থাকবে না এই রকম হলে শুধু ১০ ঘন্টা যাবে পড়া হবে না।
কোন বিষয়ের প্রতি এক টানা Focus করে পড়া সম্ভব নয়।মাঝে মাঝে দরকার break. এক টানা না পড়ে মাঝে মাঝে ১০/১৫ মিনিট ব্রেক নিয়ে পড়তে পারেন।
কোন বিষয়ের প্রতি এক টানা Focus করে পড়া সম্ভব নয়।মাঝে মাঝে দরকার break. এক টানা না পড়ে মাঝে মাঝে ১০/১৫ মিনিট ব্রেক নিয়ে পড়তে পারেন।
No6.পড়ার রুম যেনো ক্লিন থাকে
আমাদের কারো নোংরা পরিবেশে থাকতে ভালো লাগে না।আর পড়ার বেলায় তো কখনোই না পড়ার রুম সব সময় ক্লিক থাকতে হবে।নিজের পছন্দ অনুযায়ী রুম সাজিয়ে নিবেন যাতে পরিবেশ টা সুন্দর থাকে।
আপনার যদি গান ভালো লাগে মাঝে মাঝে ব্রেক নিয়ে soft গান গুলো শুনে নিতে পারেন।
আপনার যদি গান ভালো লাগে মাঝে মাঝে ব্রেক নিয়ে soft গান গুলো শুনে নিতে পারেন।
No7.পড়ার পাশাপাশি নোট বানান
আপনি যে বিষয়ে প্রতিদিন পড়তেছেন সে বিষয়ে ছোট্ট নোট বানিয়ে রাখবেন।বিশেষ করে পয়েন্টগুলোকে লিখে রাখবেন।পয়েন্ট না থাকলে নিজে পয়েন্ট তৈরি করবেন।
তার সাথে যাথে নতুন নতুন way খুজার চেষ্টা করুন।
যাতে আপনি পড়ার প্রতি আরো বেশি আগ্রহ হয়ে উঠতে পারেন।
তার সাথে যাথে নতুন নতুন way খুজার চেষ্টা করুন।
যাতে আপনি পড়ার প্রতি আরো বেশি আগ্রহ হয়ে উঠতে পারেন।
No8.রিভিশন দিন
প্রতিদিন যে বিষয়গুলো পড়তেছেন তা প্রতি সাপ্তাহে একবার করে রিভিশন দেন।প্রয়োজনে নিজে প্রশ্ন বানিয়ে নিজে পরীক্ষা দিবেন।রিভিশন যতই দিবেন ততই ভালো।
পুরো পড়া না পড়লে আপনি যে গুলো নোট করে রাখছেন সেই বিষয় একবার দেখে নিবেন।
পুরো পড়া না পড়লে আপনি যে গুলো নোট করে রাখছেন সেই বিষয় একবার দেখে নিবেন।
No9.Group Study করুন
রোজ একা একা পড়তে পড়তে আর ভালো লাগে না। তাই মাঝে মাঝে ফ্রেন্ডদের নিয়ে একসাথে পড়ুন।বিশেষ করে এক্সামের সময় এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ।
No10.মোবাইল ফোন বা৷ ইন্টারনেট এর মাধ্যমে
যদি আপনি মোবাইল ফোন বা social media আসক্ত হন তাহলে এই গুলোকে আপনার Educational কাজে ব্যবহার করতে পারেন।যেমন আপনি যদি fb ba whatsapp বেশি ব্যবহার করেন তাহলে সেখানে আপনার বন্ধুদের নিয়ে গ্রুপ খুলে সেখানে পড়ালেখা বিষয়ে আলোচনা করতে পারেন। বা মোবাইল ফোনে Apps আকারে সব বই রেখে এখানে ও পড়তে পারেন এখন অনলাইনে সকল পাওয়া যায়। এই রকম করে আপনি প্রতিদিনের রুটিন বানাতে পারেন।
তো বন্ধুরা এই ছিলো আজকের মত।
সবাই ভালো থাকুন আর সাথেই থাকুন blognet24.com এর।
সবাই ভালো থাকুন আর সাথেই থাকুন blognet24.com এর।
ভাইয়া আপনার পোস্ট পড়ে আমার খুব ভালো লাগলো ধন্যবাদ ! কিন্তু আপনার কিছু কিছু বানান ভুল হয়েছে আসা করি শুধরে নেবেন