Success Life Tips
কেউ অপমান করলে সহ্য করবেন নাকি জবাব দেবেন জেনে নিন
কেউ অপমান করলে সহ্য করবেন নাকি জবাব দেবেন জেনে নিন
কেউ অপমান করলে আপনার কি করা উচিত জেনে নিন
এমনটা কেন হয়, যারা ভালো লোক হয়, শান্ত লোক হয়, তাদের সময় অপমান সহ্য করতে হয়। অনেকে তো বলে যে লোক আমাদের বিনা কারণে বারবার অপমান করে। আমরা তো কিছু বলিও না তারপরেও লোক আমাদের অপমান করে। যদি কেউ আমাদের বার বার অপমান করে, মজা করে তাহলে আমাদের কি করা উচিত।
চুপচাপ সবকিছু সহ্য করা উচিত। নাকি তার প্রতিবাদ করা উচিত। তাহলে বলব যে একবার অপমান সহ্য করে সে মানুষ। আর যে দুবার অপমান সহ্য করে সে মহান মানুষ। কিন্তু যে তৃতীয়বার অপমান সহ্য করে সে মূর্খদের মধ্যে পড়ে। যদি আপনি বারবার অপমান সহ্য করেন তাহলে নিজেকে সবসময় অপমানিত মনে করবেন। লোক আপনার মূল্য দেবে না। যে কেউ আপনাকে যা খুশি বলে চলে যাবে। যদি আপনি চান কেউ আপনাকে অপমান না করুক, তাহলে আপনার সম্মান আপনাকে রক্ষা করতে হবে। সহ্য করা এবং মুর্খামি করার মধ্যে পার্থক্য আছে। যে মানুষ খারাপ করে অপরাধ করে সে তো পাপ করছে।
কিন্তু যে ব্যক্তি মুখ বুঝে সব কিছু সহ্য করে সেও পাপ করছে কারণ যদি প্রথমে আপনি প্রতিবাদ করেন। তাহলে আর সাহস তার বাড়বে না। কিন্তু যদি আমরা তাকে কিছু না বলি তাহলে নেক্সট টাইম সে আরো খারাপ করবে।
তাই আপনার সম্মান করার দায়িত্ব আপনার নিজের।
এই পৃথিবীতে সব থেকে মূল্যবান জিনিস হলো সম্মান। সম্মান যে কেউ ফ্রি তে পায় না একে নিজের চরিত্র, নিজে ভাল গুন, ও ভালো কাজ দিয়ে অর্জন করতে হয়। আর সেই সম্মানে যদি কেউ আঘাত করে তাহলে সেটিকে আপনাকে রক্ষা করতে হবে।
চুপচাপ সবকিছু সহ্য করা উচিত। নাকি তার প্রতিবাদ করা উচিত। তাহলে বলব যে একবার অপমান সহ্য করে সে মানুষ। আর যে দুবার অপমান সহ্য করে সে মহান মানুষ। কিন্তু যে তৃতীয়বার অপমান সহ্য করে সে মূর্খদের মধ্যে পড়ে। যদি আপনি বারবার অপমান সহ্য করেন তাহলে নিজেকে সবসময় অপমানিত মনে করবেন। লোক আপনার মূল্য দেবে না। যে কেউ আপনাকে যা খুশি বলে চলে যাবে। যদি আপনি চান কেউ আপনাকে অপমান না করুক, তাহলে আপনার সম্মান আপনাকে রক্ষা করতে হবে। সহ্য করা এবং মুর্খামি করার মধ্যে পার্থক্য আছে। যে মানুষ খারাপ করে অপরাধ করে সে তো পাপ করছে।
কিন্তু যে ব্যক্তি মুখ বুঝে সব কিছু সহ্য করে সেও পাপ করছে কারণ যদি প্রথমে আপনি প্রতিবাদ করেন। তাহলে আর সাহস তার বাড়বে না। কিন্তু যদি আমরা তাকে কিছু না বলি তাহলে নেক্সট টাইম সে আরো খারাপ করবে।
তাই আপনার সম্মান করার দায়িত্ব আপনার নিজের।
এই পৃথিবীতে সব থেকে মূল্যবান জিনিস হলো সম্মান। সম্মান যে কেউ ফ্রি তে পায় না একে নিজের চরিত্র, নিজে ভাল গুন, ও ভালো কাজ দিয়ে অর্জন করতে হয়। আর সেই সম্মানে যদি কেউ আঘাত করে তাহলে সেটিকে আপনাকে রক্ষা করতে হবে।
যদি আপনি চান আপনার সম্মান রক্ষা করতে তাহলে তিনটি কথাকে আপনি অবশ্যই মনে রাখুন।
নাম্ভার ওয়ানঃ
সবার প্রথমে আপনি নিজেকে সবসময় ডেভেলপ করতে থাকুন। প্রতিদিন নিজেকে জিজ্ঞেস করুন আজ আমি আমার জীবনের কাছে কি শিখেছি। শিক্ষা কেবলমাত্র বই পাওয়া যায় না। বাস্তবজীবন থেকে আজ আপনি কি শিখলেন। যতটা আপনি নিজেকে ডেভেলপ করবেন। আপনি তত বেশি কনফিডেন্ট হতে থাকবেন। আর আপনি যত বেশি কনফিডেন্স হবেন। আপনাকে কেউ অপমান করার সাহস পাবে না।আর করলেও আপনি সহ্য করবেন না। নিজের সম্মানের রক্ষা তখন আপনি অবশ্যই করবেন।
নাম্বার টুঃ
অনেকে বলে আমাদের কেউ কিছু বললে আমরা তো চুপচাপ সহ্য করে নেই। কি করবো কিভাবে জবাব দেবো।তাহলে আপনি আপনার এই অভ্যেস কে পরিবর্তন করুন। অনেক লোক আছে যারা সব সময় সহ্য করতে করতে যখন এদের সহ্য শক্তি শেষ হয়ে যায়, তখন এরা ঝগড়া করা শুরু করে। যাতে সম্পর্ক খারাপ হয়ে যায়। আর নিজেই তখন আফসোস করে যে কোন কথার জবাব দিলে ঝগড়া হয়ে যায়। আমি খারাপ হয়ে যাযক এর কারণ হলো আপনি কথাই বলতে জানেন না। কোন কথার অর্থ দেওয়া এটা নয় যে আপনি জগরা করবেন।যদি আপনাকে কেউ এমন কথা বলে, যা বলা উচিত নয় তাহলে শান্তভাবে তার কথার উত্তর দিন।আর এটাই আপনাকে শিখতে হবে।কোন রকম রাগ না করে কিভাবে লোকের কথার জবাব দেবেন।অনেকে বলে আমরা কথা বলতে পারি না।কথা বললে জগরা হয়ে যায়।তাহলে বলবো যতক্ষন আপনি কথা না বলবেন ততক্ষন আপনি কথা বলা কিভাবে শিখবেন।এমন করলে তো যে কেউ আপনাকে অপমান করে চলে যাবে।
আপনি যতক্ষন কথা না বলবেন ততক্ষন আপনার বুদ্ধি কিভাবে বারবে।
আপনি যতক্ষন কথা না বলবেন ততক্ষন আপনার বুদ্ধি কিভাবে বারবে।
একটি লোক সাতার শিখতে গেছে। যখন প্রথম দিন swimming pool এ নেমেছে সে তো সাতার জানতো না তাই ডুবতে থাকে।তখন ট্রেইনার থাকে বাইরে বের করে।ঐ ব্যক্তি জলকে এত ভয় পেয়ে যায়।আর বলে আমি জলে তখনি নামবো যখনি সাতার শিখতে পারবো।এবার আপনি বলুন এমনটা কি সম্ভব। যতক্ষন সে জলে না নামবে সে কিভাবে সাতার শিখবে।তাই যতক্ষন আপনি অন্যের কথার জবাব না দিবেন ততক্ষন আপনি কথা বলা কিভাবে শিখবেন।আপনি সব সময় সহ্য করলে কিভাবে কথা বলবেন।আপনি যতদিন লোকের কথা সহ্য করবেন ততদিন আপনি অপমানিত হতে থাকবেন।শান্ত ভাবে লোকের কথায় উত্তর দেওয়া শিখুন।কোন রকমের রাগ না দেখিয়ে।মনে রাখবেন একটি কথা যতক্ষন আপনি নিজের সম্মান নিজে রক্ষা করবেন ততদিন অন্য কেউ আপনাকে রক্ষা করবে না।যে দিন আপনি নিজের মধ্যে এই ক্ষমতা নিয়ে আসবেন তারপর থেকে আপনাকে কেউ আর অপমান করতে পারবে না।
নাম্ভার থ্রিঃ
আপনি মূর্খ লোক এবং খারাপ লোকদের থেকে দূরে থাকুন।কারন এমন লোক কারো খুশি দেখতে পারে না।
এমন লোক অন্যের খুশি দেখে হিংসা করে।এমন লোক অন্যদের ছোট করে।তাদেরকে নিয়ে মজা করে এমন লোকদের সভাব কখনো পরিবর্তন হবে না।
তাই তাই লোকদের থেকে দূরে থাকা ভালো।আর যদি আপনি জিবনে এই ছোট্ট ছোট্ট তিনটি কথা মনে রাখেন এবং নিজের জিবনে প্রয়োগ করেন।তাহলে কেউ আপনাকে অপমান করতেই পারবে না।নিজের সম্মান নিজেই রক্ষা করা শিখুন।
এমন লোক অন্যের খুশি দেখে হিংসা করে।এমন লোক অন্যদের ছোট করে।তাদেরকে নিয়ে মজা করে এমন লোকদের সভাব কখনো পরিবর্তন হবে না।
তাই তাই লোকদের থেকে দূরে থাকা ভালো।আর যদি আপনি জিবনে এই ছোট্ট ছোট্ট তিনটি কথা মনে রাখেন এবং নিজের জিবনে প্রয়োগ করেন।তাহলে কেউ আপনাকে অপমান করতেই পারবে না।নিজের সম্মান নিজেই রক্ষা করা শিখুন।
সবাই ভালো থাকুন,
সুস্থ থাকুন
আর Blognet24.com এর সাথেই থাকুন।
সুস্থ থাকুন
আর Blognet24.com এর সাথেই থাকুন।