Success Life Tips
বিবাহ করার কারণ কি? এবং বিবাহটি কিভাবে এসেছে?বিবাহ সুন্নত নাকি ফরজ?
বিবাহ করার কারণ কি? এবং বিবাহটি কিভাবে এসেছে?
আসছালামু আলাইকুম।সবাই কেমন আছেন আছেন।
আসা করি আপনারা সবাই অনেক ভালো আছেন।
আপনাদের দোয়ায় আমি অনেক ভালো আছি।
আজকে আমরা দুটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো।
আসা করি আপনারা সবাই অনেক ভালো আছেন।
আপনাদের দোয়ায় আমি অনেক ভালো আছি।
আজকে আমরা দুটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো।
১নাম্ভারঃমানুষ বিবাহ করার কারণ কি?
২ নাম্ভারঃবিবাহটি কিভাবে এসেছে?
সাথে বিবাহ ফরজ না সুন্নত এটা ও বলা হবে।
তাহলে প্রথমে আমরা জেনে নেই,
বিবাহ করার কারন কি।
বিবাহ মহান আল্লাহ তাআলার এক বড় নেয়ামত। এটি নবীজীর একটি গুরুত্বপূর্ণ একটি সুন্নত। বিবাহ দ্বারা ইমানের পূর্নতা পায়।চরিত্র ঠিক রাখার এটি একটি হাতিয়ার। যুবক-যুবতীর চরিত্র গঠনের অন্যতম উপাদান। মানুষের জৈবিক বা শারিরীক চাহিদা পূরণ এবং মানসিক প্রশান্তি লাভের প্রধান উপকরণ হচ্ছে বিবাহ। বিবাহ প্রত্যেহ মানুষের সভাব। প্রতিটি জাতি হোক সে হিন্ধু, মুসলিম,খ্রিষ্টান প্রতিটি ধর্মে বিবাহ প্রতা রয়েছে।
যা প্রত্যেক মানুষের স্বভাবজাত চাহিদা। এ চাহিদা পুরনের জন্য প্রতিটি ধর্মে বিয়ের প্রতা রয়েছে। মানবজাতিকে লিভ-টুগেদারের মতো মহাঅভিশাপের হাত থেকে রক্ষা করতে বৈধভাবে যৌন চাহিদা পূরণের জন্যই মহান রাব্বুল আলামিন বিবাহের নির্দেশ দিয়েছেন। বিবাহ প্রতা যদি না থাকে তাহলে মানুষ এবং পশুর মধ্যে কোন পার্থক্য থাকবে না।তারা যে রকম প্রাপ্তবয়স্ক হলে যে কারোর সাথে তাদের যৌনচাহিদা পুরন করতে পারে।বিবাহ প্রতা না থাকলে মানুষ ও এই রকম করতো।যদি বিবাহ না হয় তাহলে পৃথিবীতে বংশবিস্তার আর হবে না।পশু পাখি যে রকম বংশবিস্তার করে এই রকম হয়ে যাবে।
প্রাপ্ত বয়স্ক ও সামর্থ্যবান হলে কালবিলম্ব না করে বিবাহ করা প্রত্যেক মুসলমানের ঈমানি দায়িত্ব। বিয়ে শুধু জৈবিক চাহিদাই নয়, বরং একটি মহান ইবাদতও বটে। বিবাহ দ্বারা ইহ ও পরকালীন কল্যাণ সাধিত হয়।
ইসলাম বিবাহ এর প্রতা দিয়েছে বলে আমাদের লজ্জাস্থানের হেফাজত হচ্ছে।না হলে কি হতো একবার ভেবে দেখুন।এখন বিবাহ প্রতাহ থাকা অবস্তায় ও কত রকমের গোনাহ কত রকমের নোংরামি হচ্ছে।
বিবাহ মানুষের জীবনকে পরিশীলিত, মার্জিত এবং পবিত্র করে তোলে।মহান রাব্বুল আলামিন কুরআন কারিমে ইরশাদ করেন,وَمِنْ آيَاتِهِ أَنْ خَلَقَ لَكُم مِّنْ أَنفُسِكُمْ أَزْوَاجًا لِّتَسْكُنُوا إِلَيْهَا وَجَعَلَ بَيْنَكُم مَّوَدَّةً وَرَحْمَةً অর্থাৎ ‘আর এক নিদর্শন এই যে, তিনি তোমাদের জন্যে তোমাদের মধ্য থেকে তোমাদের সংগিনীদের সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের কাছে শান্তিতে থাক এবং তিনি তোমাদের মধ্যে পারস্পরিক সম্প্রীতি ও দয়া সৃষ্টি করেছেন।’ (সূরা রুম : আয়াত ২১)
বিবাহর মাধ্যমে জিনা-ব্যবিচারের মতো বড় বড় গোনাহ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। নৈতিক চরিত্রের উন্নতি ঘটে। বংশ পরম্পরা অব্যাহত থাকে। সুখময় সমাজ ও আদর্শ পরিবার গঠন সম্ভব হয়। মানসিকভাবে দেহ ও মন সুস্থ থাকে।
যা প্রত্যেক মানুষের স্বভাবজাত চাহিদা। এ চাহিদা পুরনের জন্য প্রতিটি ধর্মে বিয়ের প্রতা রয়েছে। মানবজাতিকে লিভ-টুগেদারের মতো মহাঅভিশাপের হাত থেকে রক্ষা করতে বৈধভাবে যৌন চাহিদা পূরণের জন্যই মহান রাব্বুল আলামিন বিবাহের নির্দেশ দিয়েছেন। বিবাহ প্রতা যদি না থাকে তাহলে মানুষ এবং পশুর মধ্যে কোন পার্থক্য থাকবে না।তারা যে রকম প্রাপ্তবয়স্ক হলে যে কারোর সাথে তাদের যৌনচাহিদা পুরন করতে পারে।বিবাহ প্রতা না থাকলে মানুষ ও এই রকম করতো।যদি বিবাহ না হয় তাহলে পৃথিবীতে বংশবিস্তার আর হবে না।পশু পাখি যে রকম বংশবিস্তার করে এই রকম হয়ে যাবে।
প্রাপ্ত বয়স্ক ও সামর্থ্যবান হলে কালবিলম্ব না করে বিবাহ করা প্রত্যেক মুসলমানের ঈমানি দায়িত্ব। বিয়ে শুধু জৈবিক চাহিদাই নয়, বরং একটি মহান ইবাদতও বটে। বিবাহ দ্বারা ইহ ও পরকালীন কল্যাণ সাধিত হয়।
ইসলাম বিবাহ এর প্রতা দিয়েছে বলে আমাদের লজ্জাস্থানের হেফাজত হচ্ছে।না হলে কি হতো একবার ভেবে দেখুন।এখন বিবাহ প্রতাহ থাকা অবস্তায় ও কত রকমের গোনাহ কত রকমের নোংরামি হচ্ছে।
বিবাহ মানুষের জীবনকে পরিশীলিত, মার্জিত এবং পবিত্র করে তোলে।মহান রাব্বুল আলামিন কুরআন কারিমে ইরশাদ করেন,وَمِنْ آيَاتِهِ أَنْ خَلَقَ لَكُم مِّنْ أَنفُسِكُمْ أَزْوَاجًا لِّتَسْكُنُوا إِلَيْهَا وَجَعَلَ بَيْنَكُم مَّوَدَّةً وَرَحْمَةً অর্থাৎ ‘আর এক নিদর্শন এই যে, তিনি তোমাদের জন্যে তোমাদের মধ্য থেকে তোমাদের সংগিনীদের সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের কাছে শান্তিতে থাক এবং তিনি তোমাদের মধ্যে পারস্পরিক সম্প্রীতি ও দয়া সৃষ্টি করেছেন।’ (সূরা রুম : আয়াত ২১)
বিবাহর মাধ্যমে জিনা-ব্যবিচারের মতো বড় বড় গোনাহ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। নৈতিক চরিত্রের উন্নতি ঘটে। বংশ পরম্পরা অব্যাহত থাকে। সুখময় সমাজ ও আদর্শ পরিবার গঠন সম্ভব হয়। মানসিকভাবে দেহ ও মন সুস্থ থাকে।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, বিয়ে হলো আমার সুন্নাত যে ব্যক্তি আমার সুন্নাত তরিকা ছেড়ে চলবে সে আমার দলভুক্ত নয়।’ (বুখারি)অন্য হাদিসে এসেছে- `হে যুবসমাজ! তোমাদের মধ্যে যারা বিয়ের সামর্থ্য রাখে, তাদের বিয়ে করা কর্তব্য, কেননা বিয়ে দৃষ্টি নিয়ন্ত্রণকারী, যৌন অঙ্গের পবিত্রতা রক্ষাকারী।’ (মিশকাত)
বিয়ে করা ফরজ নাকি সুন্নত?
এটা আপনার উপর অবস্তার উপর নির্ভর করবে।বিবাহ করা কখনো ফরজ,কখনো নাজায়েজ, আর সাধারন অবস্তায় সুন্নত।
ফরজ তখন হয় যখন বিবাহ না করলে গোনাহ হচ্ছে। এক কথায় বলে দিলাম।আসা করে বুঝতে পারছেন।
আর নাজায়েজ হলো যখন আপনার কাছে পুরুষত্ব থাকবে না।বিয়ে করে স্ত্রীর হক্ক আদায় করতে পারবেন না।
তখন বিবাহ করা নাজায়েজ।
আর সাভাবিক অবস্তায় সাবালেগ হলে বিবাহ করা সুন্নত।
ফরজ তখন হয় যখন বিবাহ না করলে গোনাহ হচ্ছে। এক কথায় বলে দিলাম।আসা করে বুঝতে পারছেন।
আর নাজায়েজ হলো যখন আপনার কাছে পুরুষত্ব থাকবে না।বিয়ে করে স্ত্রীর হক্ক আদায় করতে পারবেন না।
তখন বিবাহ করা নাজায়েজ।
আর সাভাবিক অবস্তায় সাবালেগ হলে বিবাহ করা সুন্নত।
এবার জেনে নেওয়া যাক বিবাহ এর প্রতা কিভাবে এসেছে।
এটা আমাদের মুসলমানের সবার জানা আছে আসা করি।
আমাদের সবার আদি পিতা মাতা হলেন হজরত আদম (আঃ) ও হাওয়া (আঃ)।যখন আল্লাহ তায়ালা প্রথম নিজ হাতে আদম (আঃ) কে সৃষ্টি করলেন।তারপর হাওয়া (আঃ) কে আদম (আঃ) এর সঙ্গিনী হিসাবে সৃস্টি করলেন।আল্লাহ তায়ালা হযরত আদম ( আঃ ) – কে লক্ষ্য করিয়া বলিলেন , হে আদম ! আমি | তােমার মনের অশান্তি দূর করবার জন্য তােমারই জন্য ইহাকে সৃষ্টি করিয়াছি । এই রমণী তােমার জীবনের চিরসঙ্গী তােমার সুখ – দুঃখের সমভাগিনী হইবে। হাওয়ার অপূর্ব সৌন্দর্যে কিন্তু হযরত আদম ( আঃ ) ইতােমধ্যেই বিবি হাওয়ার প্রতি অত্যধিক প্রণয়াসক্ত হইয়া পড়িয়াছিলেন। এবং তাহারই প্রভাবে তিনি নিজের হস্ত বাড়াইয়া । বিবি হাওয়াকে নিজের দিকে আকর্ষণ করিতে উদ্যত হইলেন ।
অমনি আল্লাহর তরফ হইতে সতর্ক বাণী উচ্চারিত হইল , বিরত থাক আদম ! বিবাহের পূর্বে তুমি হাওয়াকে স্পর্শ করিও না। তাহা তােমার জন্য সিদ্ধ হইবে না । আল্লাহ পাকের বাণী শ্রবণ করিয়া হযরত আদম ( (আঃ) বললেন , হে মাবুদ ! তবে আপনি তাহার সাথে আমার বিবাহ পড়াইয়া দিন । অতঃপর স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা হযরত আদম ( আঃ ) – এর সাথে বিবি হাওয়ার বিবাহ পড়াইয়া দিলেন । আমি এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করলাম না শুধু মুল বিষয়টি আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম।
এখান থেকেই বিবাহ প্রতা চালু হয়েছে।
আমাদের সবার আদি পিতা মাতা হলেন হজরত আদম (আঃ) ও হাওয়া (আঃ)।যখন আল্লাহ তায়ালা প্রথম নিজ হাতে আদম (আঃ) কে সৃষ্টি করলেন।তারপর হাওয়া (আঃ) কে আদম (আঃ) এর সঙ্গিনী হিসাবে সৃস্টি করলেন।আল্লাহ তায়ালা হযরত আদম ( আঃ ) – কে লক্ষ্য করিয়া বলিলেন , হে আদম ! আমি | তােমার মনের অশান্তি দূর করবার জন্য তােমারই জন্য ইহাকে সৃষ্টি করিয়াছি । এই রমণী তােমার জীবনের চিরসঙ্গী তােমার সুখ – দুঃখের সমভাগিনী হইবে। হাওয়ার অপূর্ব সৌন্দর্যে কিন্তু হযরত আদম ( আঃ ) ইতােমধ্যেই বিবি হাওয়ার প্রতি অত্যধিক প্রণয়াসক্ত হইয়া পড়িয়াছিলেন। এবং তাহারই প্রভাবে তিনি নিজের হস্ত বাড়াইয়া । বিবি হাওয়াকে নিজের দিকে আকর্ষণ করিতে উদ্যত হইলেন ।
অমনি আল্লাহর তরফ হইতে সতর্ক বাণী উচ্চারিত হইল , বিরত থাক আদম ! বিবাহের পূর্বে তুমি হাওয়াকে স্পর্শ করিও না। তাহা তােমার জন্য সিদ্ধ হইবে না । আল্লাহ পাকের বাণী শ্রবণ করিয়া হযরত আদম ( (আঃ) বললেন , হে মাবুদ ! তবে আপনি তাহার সাথে আমার বিবাহ পড়াইয়া দিন । অতঃপর স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা হযরত আদম ( আঃ ) – এর সাথে বিবি হাওয়ার বিবাহ পড়াইয়া দিলেন । আমি এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করলাম না শুধু মুল বিষয়টি আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম।
এখান থেকেই বিবাহ প্রতা চালু হয়েছে।
আসা করি আজকের বিষয় থেকে আপনারা বিবাহ করার কারন ও বিবাহ আমাদের কাছে কি করে এসেছে আর বিবাহ ফরজ না সুন্নত এই বিষয়গুলি সম্পর্কে ধারনা পেয়েছেন।
সবাই ভালো থাকুন,সুস্থ থাকুন।