World wide News

স্তন ক্যান্সার নির্ণয়ের মূল পদ্ধতি কয়টি? (Latest Update)


স্তন ক্যান্সার নির্ণয়ে মূলত তিনটি পদ্ধতি আছে। ম্যামোগ্রাম বা বিশেষ ধরনের এক্সরে, যার সাহায্যে স্তনের অস্বাভাবিক পরিবর্তন ধরা পড়ে। ৪০ বছর বয়স থেকে বছরে একবার মেমোগ্রাম করা উচিত। মেমোগ্রামের মাধ্যমে প্রাথমিক পর্যায়ে স্তন ক্যান্সার নির্ণয় করা সম্ভব।

স্তনে পিণ্ড আছে কিনা চিকিৎসকের মাধ্যমে পরীক্ষা করানো। নিজে নিজে নির্দিষ্ট নিয়ম অনুযায়ী স্তন পরীক্ষা করা।
তবে স্তনে সমস্যা হওয়া মানেই কিন্তু ক্যান্সার না। পরীক্ষা করে নিশ্চিত হতে হবে সেটা ক্যান্সার কিনা।

স্তন ক্যান্সারের উপসর্গ
স্তনের চারদিকে বগলের ভেতর বা আশপাশে কোনো স্থান ফুলে ওঠা কিংবা আলতো করে ছুঁয়ে দেখলে কোনো শক্ত চাকার মতো অনুভব হওয়া, স্তনের কোনো অংশ ফোলা বা ব্যথা হওয়া, স্তনের চামড়া কুঁচকে যাওয়া বা স্তনের চামড়ার রঙ বা আকৃতিতে পরিবর্তন হওয়া। দুই স্তনের আকারে পরিবর্তন হওয়া। স্তনের আশপাশে লাল হয়ে যাওয়া।

স্তনের কোনো অংশ ভেতরের দিকে ঢুকে যাওয়া। স্তনের বোঁটা দিয়ে রস বের হওয়া। এর মধ্যে এক বা একাধিক উপসর্গ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। যেভাবে স্তন ক্যান্সার নির্ণয় করা হয়।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button