Islamer Bani

তারাবির নামাজের নিয়ত আরবিতে |তারাবির নামাজের দোয়া অর্থ সহ |তারাবির নামাজের গুরুত্ব ও ফজিলত

তারাবির নামাজের নিয়ত আরবিতে |তারাবির নামাজের দোয়া অর্থ সহ |তারাবির নামাজের গুরুত্ব ও ফজিলত 

আসছালামু আলাইকুম প্রিয় মুসলমান ভাই ও বোনেরা সবাই কেমন আছেন। আসা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন। আজকে আমরা তারাবির নামাজের নিয়মকানুন নিয়ে আলোচনা করবো। যে বিষয় থাকছে এই পোস্টে তারাবির নামাজের নিয়ত আরবিতে এবং তারাবির নামাজের নিয়ত বাংলায়তারাবির নামাজের দোয়া অর্থ সহ এবং তারাবির নামাজের গুরুত্ব ও ফজিলত আরো অনেক বিষয় তোমাদের জন্য আজকে এই পোস্টে থাকছে।      
তারাবির নামাজ কি

রমজান মাসে তারাবির নামাজ পড়া সুন্নতে মুয়াক্কাদা। পড়লে সওয়াব হবে না পড়লে গুণাহ হবে। একটি কথা মনে রাখবেন, সকল ইবাদতের মূল হচ্ছে নামাজ। নামাজ ছাড়া কোন ইবাদতই কবুল হয় না তাই অন্তত্ব ফরজ নামজ (যেগুলো অবশ্যই পালনীয়) সেগুলো আদায় না করলে গুণাহ হবে। তারাবির নামাজ ফরজ না তবে রমজানে এটি পড়া ভাল তবে এটি ফরজ নামাজের মত বাধ্যতামূলক না। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা রমজানের রোজাগুলো ফরজ করেছেন এবং এর রাতে তারাবি নামাজের জন্য দণ্ডায়মান হওয়াকে অশেষ পুণ্যের কাজ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।’ তিনি তার সাহাবীদের নিয়ে তিন রাত্রি তারাবীহ আদায় করেছেন। উম্মতের উপর ফরজ হয়ে যেতে পারে এ আশঙ্কায় পরেরদিন তিনি আর জামাতের সাথে তারাবীহ আদায় করেননি। মুসলমানগন আবু বকর (রা:) এর খেলাফত কাল ও উমর (রা:) এর খেলাফতের প্রথম দিকে এ অবস্থায়ই ছিল। এরপর আমীরুল মুমিনীন উমর (রা:) প্রখ্যাত সাহাবী তামীম আদদারী (রা:) ও উবাই ইবনে কাআব (রা:) এর ইমামতিতে তারাবীর জামাতের ব্যবস্থা করেন। যা আজ পর্যন্ত কায়েম আছে। আলহামদুলিল্লাহ! এ তারাবীর জামাত শুধু রমজান মাসেই সুন্নাত।


তারাবি পড়ার নিয়ম

শুধু মাত্র রমজান মাসে এই তারাবীহ্ এর নামাজ পড়তে হয়। এশা’র নামাজের ২ রাকাত সুন্নত আদায় করার পরে এবং বিতর নামাজ এর আগে ২০ রাকাত তারাবীহ্ এর নামাজ আদায় করতে হয়।যদিও তারাবীহ্ নামাজের নিয়ত,দোয়া ও মোনাজাত অনেকেই জানেন, তার পরেও আরো একবার ভালো ভাবে দেখে নিবেন।

তারাবির নামাজের নিয়ত আরবিতে | তারাবির নামাজের নিয়ত বাংলায় | তারাবির নামাজের নিয়ত

বন্ধুরা তোমাদের সুবিধার জন্য আমরা তারাবির নামজের নিয়ত আরবিতে এবং তারাবির নামাজের নিয়ত বাংলায় তোমাদের মাঝে শেয়ার করলাম।আসা করি যারা আরবি পারেন না তারা বাংলা তারাবির নামাজের নিয়ত শিখে নিবেন। তাহলে চলুন তারাবির নামাজের নিয়ত দেখে নেই। প্রথমে তারাবির নামাজের নিয়ত বাংলায় দেখুন।

তারাবির নামাজের দুই রাকাআত সুন্নাত নামাজ (এ ইমামের সঙ্গে) কিবলামুখী হয়ে আল্লাহ তাআলার জন্য আদায় করার নিয়ত করছি। আল্লাহু আকবার।


উচ্চারণ : নাওয়াইতু আন উসাল্লিয়া লিল্লাহি তাআলা, রাকাআতাই সালাতিত তারাবিহ সুন্নাতু রাসুলিল্লাহি তাআলা, (ইক্বতাদাইতু বিহাজাল ইমাম) মুতাওয়াঝঝিহান ইলা ঝিহাতিল কাবাতিশ শারিফাতি, আল্লাহু আকবার। (ইমামের পিছনে নামাজ পড়লে বন্ধনীর অংশটুকুসহ পড়তে হবে)

তারাবির নামাজের নিয়ত বাংলায় | তারাবির নামাজের নিয়ত

বন্ধুরা নিচে তারাবির নামাজের নিয়ত বাংলায় দেওয়া হলো। যারা আরবি পারেন না তারাবির নামাজের নিয়ত বাংলা নিম্ভে দেওয়া অনুযায়ী পরে নিবেন।

তারাবির নামাজের দুই রাকাআত সুন্নাত নামাজ (এ ইমামের সঙ্গে) কিবলামুখী হয়ে আল্লাহ তাআলার জন্য আদায় করার নিয়ত করছি। আল্লাহু আকবার।

তারাবির নামাজের চার রাকাত পরপর দোয়া |তারাবির নামাজের নিয়ম কানুন |তারাবির নামাজ


প্রত্যেক দুই রাকাআ’ত পর সালাম ফিরানোর পর ইসতেগফার পড়তে হয়, দুরুদ পড়তে হয়, আল্লাহর স্মরণে জিকির করতে হয়। তারপর চার রাকাআ’ত হলেও কুরআন হাদিসের দুআ’গুলো পড়া হয়; যে দুআ’গুলো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজে পড়া হয়। কিন্তু যে দুআ’টি বর্তমানে জারি আছে, এই দুআ’টি কোরআন-হাদিস সম্বলিত নয়; এটিও কোনো এক বুজুর্গ ব্যক্তি লিখে এর প্রচলন করেছেন, যার অর্থও ভালো বিধায় আমরা পড়ে থাকি-
দুআ’টি হলো-
উচ্চারণ :
‘সুবহানাজিল মুলকি ওয়ালমালাকুতি সুবহানাজিল ইজ্জাতি ওয়াল আজমাতি ওয়ালহাইবাতি ওয়াল কুদরাতি ওয়াল কিবরিয়ায়ি ওয়াল জাবারুতি; সুবহানাল মালিকিল হাইয়্যিল্লাজি লা ইয়ানুমু ওয়া লা ইয়ামুতু, সুব্বুহুন কুদ্দুসুন রাববুনা ওয়া রাব্বুন মালাইকাতি ওয়ার রূহ।’

অর্থ : আল্লাহ পবিত্রময় সাম্রাজ্য ও মহত্ত্বের মালিক। তিনি পবিত্রময় সম্মান মহত্ত্ব ও প্রতিপত্তিশালী সত্তা। ক্ষমতাবান, গৌরবময় ও প্রতাপশালী তিনি পবিত্রময় ও রাজাধিরাজ যিনি চিরঞ্জীব, কখনো ঘুমায় না এবং চির মৃত্যুহীন সত্তা। তিনি পবিত্রময় ও বরকতময় আমাদের প্রতিপালক, ফেরেশতাকুল এবং জিবরাইলের (আ.) প্রতিপালক।

তারাবির নামাজের দোয়া বাংলা অর্থ সহ |তারাবি নামাজের মোনাজাত | তারাবির নামাজের দোয়া অর্থ সহ


তারাবীহ নামায-এ চার রাকাআত পর পর এই মুনাজাত পড়তে হয়।
বাংলায়: (আল্লা-হুম্মা ইন্না নাস আলুকাল্ জান্নাতা ওয়া নাউজুবিকা মিনান্নারি ইয়া খালিকাল জান্নাতা ওয়ান্নারি বিরাহমাতিকা ইয়া আজীজু, ইয়া গাফ্ফারু, ইয়া কারীমু, ইয়া সাত্তারু, ইয়া রাহিমু ,ইয়া জাব্বারু ইয়া খালেকু, ইয়া রাররূ, আল্লাহুমা আজির না মিনান্নারি, ইয়া মূজিরু ইয়া মুজিরু, বিরাহ্মাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমীন।)

তারাবির নামাজের গুরুত্ব ও ফজিলত | তারাবির নামাজের নিয়মকানুন | তারাবির নামাজের সহীহ নিয়ম

সালাতুত তারাবি রমজান মাসের বিশেষ একটি ইবাদত। মাহে রমজানে রাতের বেলায় এশার ফরজ ও সুন্নত নামাজের পরে বেতরের আগে তারাবির নামাজ আদায় করতে হয়। তারাবি আরবি শব্দটি ‘তারবিহাতুন’ মূল ধাতু থেকে উদ্ভূত। এর আভিধানিক অর্থ ইস্তিরাহাত বা আরাম করা, বিশ্রাম নেওয়া ইত্যাদি। যেহেতু ২০ রাকাত তারাবির নামাজ প্রতি চার রাকাত অন্তর চার রাকাত নামাজের সমপরিমাণ সময় বিরতি দিয়ে আরামের সঙ্গে আদায় করা হয়, সে জন্য এ নামাজকে তারাবির নামাজ বলা হয়।
তারাবির নামাজ সুন্নতে মুআক্কাদাহ, আদায় না করলে অবশ্যই গুনাহ হবে। তারাবির নামাজ অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ একটি ইবাদত। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি পূর্ণ ইমান ও সওয়াব হাসিলের উদ্দেশ্যে রমজান মাসের রাতে কিয়াম আদায় করবে অর্থাৎ তারাবির নামাজ আদায় করবে,  তার পূর্ববর্তী সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে। (সহীহ আল-বোখারি, হাদিস : ১৯০১, সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৭৫৯, সুনানে দারেমি: ১৮১৭, মুসনাদে আহমাদ : ৯৪৪৫, মুসনাদে হুমাইদি : ১০৩৭)
তারাবির নামাজের গুরুত্ব সীমাহীন। কারণ মাহে রমজান যেসব বিশেষ বৈশিষ্ট্যের জন্য মহিমাম্বিত, তার মধ্যে অন্যতম তারাবির নামাজ। তারাবির নামাজ মুসলমানদের ওপর সারা বছরের মধ্যে শুধুই রমজান মাসের জন্যে সুন্নত বিধান হিসেবে স্থিরকৃত। যেহেতু রমজান মাস ছাড়া বছরের অন্য কোনো সময়ে তারাবির নামাজ আদায় করার সুযোগ নেই তাই বার্ষিক ইবাদত হিসেবে এর গুরুত্ব অন্যান্য সুন্নত নামাজ অপেক্ষা বেশি। রাসুলে করিম (সা.) তারাবির নামাজকে অত্যন্ত গুরুত্বসহ আদায় করতেন বলে সহিহ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। হজরত আবদুর রহমান ইবনে আওফ আবু হুরায়রা (রা.) থেকে একটি হাদিস বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) তারাবির নামাজের ব্যাপারে সাহাবিদের  উৎসাহিত করতেন কিন্তু তিনি তাঁদেরকে দৃঢ়তার সঙ্গে আদেশ করতেন না। তিনি বলতেন, যে ব্যক্তি ইমানের সঙ্গে সওয়াব হাসিলের উদ্দেশ্যে রমজান মাসে কিয়াম করবে অর্থাৎ তারাবির নামাজ আদায় করবে, তার অতীতের সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে। (সহিহ আল-বোখারি, হাদিস : ২০০৯, সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৭৫৯, মুআত্তা ইমাম মালেক, খণ্ড : ২, পৃষ্ঠা : ১৫৬ , হাদিস : ৩৭৬)
তারাবির নামাজ সুন্নাত মনে করে গুরুত্বহীন ভাবা উচিত নয়। যদিও এটা ফরজ বা ওয়াজিব নয়, তারপরও সুন্নাতে মুআক্কাদাহ হিসেবে এর গুরুত্ব মোটেও কম নয়। বিজ্ঞ আলেমরা সুন্নাতে মুআক্কাদাহকে ওয়াজিবের কাছাকাছি গুরুত্বপূর্ণ অভিহিত করেছেন। অর্থাৎ তারাবির নামাজ বর্জন করলে অবশ্যই গুনাহ হবে। হজরত উরওয়াহ ইবনে যুবায়ের (রা.) হজরত আয়েশা (রা.) থেকে একটি হাদিস বর্ণনা করেছেন। হজরত আয়েশা (রা.) বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) রমজান মাসে রাতের বেলায় মসজিদে নববীতে নামাজ (তারাবি) আদায় করলেন। উপস্থিত লোকজনও তাঁর সঙ্গে নামাজ আদায় করলেন। একইভাবে তাঁরা দ্বিতীয় দিনেও নামাজ আদায় করলেন এবং লোকসংখ্যা অনেক বেশি হলো। অতঃপর তৃতীয় এবং চতুর্থ দিনেও মানুষ একত্রিত হলো কিন্তু রাসুলুল্লাহ (সা.) হুজরা থেকে বেরিয়ে তাদের নিকট এলেন না। অতঃপর সকাল হলে তিনি এলেন এবং বললেন, তোমাদের অপেক্ষা করার বিষয়টি আমি লক্ষ্য করেছি। কিন্তু শুধু এ ভয়ে আমি তোমাদের কাছে আসা থেকে বিরত থেকেছি যে, আমার আশঙ্কা হচ্ছিল, না জানি তোমাদের ওপর উহা ফরজ করে দেওয়া হয়। (সহিহ আল-বোখারি, হাদিস : ৯২৪, সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৭৬১, মুআত্তা ইমাম মালেক : খণ্ড : ২, পৃষ্ঠা : ১৫৬ , হাদিস : ৩৭৫)
হাদিসের তথ্যমতে, রাসুলুল্লাহ (সা.) তিনদিন মসজিদে নববীতে জামাতের সঙ্গে তারাবির নামাজ আদায় করেছেন। অতঃপর রাসুলের যুগে এবং হজরত আবু বকর (রা.)-এর খিলাফতকালে এবং হজরত ওমর (রা.)-এর খিলাফলের প্রথম দিকে মুসলমানরা একাকী অথবা খণ্ড খণ্ড ছোট জামাতে তারাবির নামাজ আদায় করতেন। অবশেষে হজরত ওমর (রা.) হজরত উবাই ইবনে কা’ব (রা.)-কে ইমাম নির্ধারণ করে সম্মিলিতভাবে জামাতের সঙ্গে ২০ রাকাত তারাবির নামাজ আদায়ের স্থায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। (সহিহ আল-বোখারি, হাদিস : ২০১০)। অতএব মাহে রমজানের বিশেষ ফজিলতপূর্ণ আমল তারাবির নামাজকে অবহেলা করে মহান আল্লাহর দেওয়া গুনাহ মাফের বিশেষ সুযোগ হাতছাড়া করা হবে চরম নির্বুদ্ধিতা।

সূরা তারাবীহ ও খতম তারাবীহ-এর বিধান

২০ রাকায়াত তারাবীহ নামায সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ। তারাবীহ-এর নামায জামায়াতে আদায় করা সুন্নতে মুয়াক্কাদায়ে কিফায়াহ। এতে সকল রাকায়াতে সূরা মিলানো ওয়াজিব। এর সুন্নতী পদ্ধতি হলো: ২০ রাকায়াত তারাবীহ নামাযে সূরা ফীল থেকে সূরা নাস পর্যন্ত ১০ খানা সূরা দু’বার খতম করা অর্থাৎ সূরা তারাবীহ খাছ সুন্নতে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। সুবহানাল্লাহ!

আর কুরআন শরীফ-এর ৫৪০টি রুকূ’ থেকে প্রতিদিন ২০ রাকায়াতে ২০টি রুকূ’ হিসেবে ২৭ দিনে মোট ২৭ী২০ = ৫৪০টি রুকূ’ তথা পূর্ণ কুরআন শরীফ খতম করা খাছ সুন্নতে উছমান যুন্ নূরাইন আলাইহিস সালাম। যাকে খতম তারাবীহ বলা হয়ে থাকে। সুবহানাল্লাহ!

তাই যারা বলে খতম তারাবীহ সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ, তারা চরম জাহিল। কারণ, তারাবীহতে খতম করা সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ হলে সকল ব্যক্তিকে হাফিয হওয়া ওয়াজিব সাব্যস্ত হয়। অথচ শরীয়তের ফতওয়া হলো শহরে বা মহল্লায় একজন হাফিয হলেই যথেষ্ট অর্থাৎ হাফিয হওয়া ওয়াজিবে কিফায়াহ। তাছাড়া প্রত্যেক ব্যক্তির উপর তারাবীহ-এর নামায আলাদাভাবে সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ। এ অবস্থায় জামায়াত ছাড়া কেউ নামায পড়তে গেলে তাকে হাফিয হওয়া জরুরী হয়ে যায়। যা শরীয়তের মধ্যে কাঠিন্যতার শামিল।

অতএব, খাছ সুন্নতী সূরা তারাবীহ আদায় করাই সবচেয়ে আফজল এবং অধিক ছওয়াবের কারণ। আর খতমে তারাবীহ; যা সুন্নতে ছাহাবা (রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম), তা পড়াও উত্তম। তবে অবশ্যই খতমে কুরআন অর্থাৎ কুরআন শরীফ আদবের সাথে পড়তে হবে।


টাগঃতারাবির নামাজের নিয়ত আরবিতে,তারাবির নামাজের মোনাজাত আরবি,তারাবির নামাজের দোয়া বাংলা অর্থ সহ,তারাবির নামাজের নিয়ম কানুন,সুবহানাযিল মুলকি ওয়াল মালাকুতি,তারাবির নামাজের চার রাকাত পরপর দোয়া,নামাজ পড়ার নিয়ম,তারাবির নামাজের সহীহ নিয়ম,তারাবির নামাজের দোয়া ও অর্থ,তারাবির নামাজের মোনাজাত,তারাবির নামাজের নিয়ত আরবিতে,তারাবির নামাজের দোয়া অর্থ সহ,তারাবির নামাজ ৮ না ২০ রাকাত,তারাবির নামাজ কত রাকাত দলিল সহ,তারাবির নামাজ ২০ রাকাতের দলিল,তারাবির নামাজ কি সুন্নত না নফল,তারাবির নামাজ সম্পর্কে জানতে চাই,তারাবির নামাজ আমির হামজা,তারাবির নামাজের দোয়া বাংলা,তারাবির নামাজের মোনাজাত আরবি,তারাবির নামাজের দুই রাকাতের দোয়া।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button