All SmS
পহেলা বৈশাখের ইতিহাস | পহেলা বৈশাখের এস এম এস | পহেলা বৈশাখের ছবি
পহেলা বৈশাখের ইতিহাস ও পহেলা বৈশাখের এস এম এস ও ছবি
এপ্রিল মাসে আমরা বাংলাদেশীরা একটি উৎসব করে থাকি , তা হলাে ১৪ই এপ্রিল । অর্থাৎ পহেলা বৈশাখে বাংলা নববর্ষ পালন করা । আমাদের দেশে প্রচলিত বঙ্গাব্দ বা বাংলা সন মূলত ইসলামী হিজরী সনেরই একটি রূপ । ভারতে ইসলামী শাসনামলে হিজরী পঞ্জিকা অনুসারেই সকল কাজকর্ম পরিচালিত হতাে । মূল হিজরী পঞ্জিকা চান্দ্র মাসের উপর নির্ভরশীল । চান্দ্র বৎসর সৌর বৎসরর চেয়ে ১১ / ১২ দিন কম হয় । কারণ সৌর বৎসর ৩৬৫ দিন , আর চান্দ্র বৎসর ৩৫৪ দিন । একারণে চান্দ্র বৎসরে ঋতুগুলি ঠিক থাকে না । আর চাষাবাদ ও এজাতীয় অনেক কাজ ঋতুনির্ভর । এজন্য ভারতের মােগল । সম্রাট আকবরের সময়ে প্রচলিত হিজরী চান্দ্র পঞ্জিকাকে সৌর পঞ্জিকায় রূপান্তরিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় ।
সম্রাট আকবার তার দরবারের বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ও জ্যোতির্বিদ আমির ফতুল্লাহ শিরাজীকে হিজরী । | চান্দ্র বর্ষপঞ্জীকে সৌর বর্ষপঞ্জীতে রূপান্তরিত করার দায়িত্ব প্রদান করেন । ৯৯২ হিজরী মােতাবেক ১৫৮৪ খৃস্টাব্দে সম্রাট আকবার এ হিজরী সৌর বর্ষপঞ্জীর প্রচলন করেন । তবে তিনি ঊনত্রিশ বছর | পূর্বে তার সিংহাসন আরােহনের বছর থেকে এ পঞ্জিকা প্রচলনের নির্দেশ দেন । এজন্য ৯৬৩ হিজরী সাল থেকে বঙ্গাব্দ গণনা শুরু হয় । ইতােপূর্বে বঙ্গে প্রচলিত শকাব্দ বা শক বর্ষপঞ্চির প্রথম মাস ছিল চৈত্র মাস । কিন্তু ৯৬৩ হিজরী সালের মুহাররাম মাস ছিল বাংলা বৈশাখ মাস , এজন্য বৈশাখ মাসকেই বঙ্গাব্দ বা বাংলা বর্ষপঞ্জির প্রথম মাস এবং ১লা বৈশাখকে নববর্ষ ধরা হয় । । তাহলে বাংলা সন মূলত হিজরী সন । রাসূলুল্লাহ ( সাঃ ) – এর হিজরত থেকেই এ পঞ্জিকার শুরু । ১৪১৫ বঙ্গাব্দ অর্থ রাসূলুল্লাহ ( সাঃ ) – এর হিজরতের পর ১৪১৫ বৎসর । ৯৬২ চান্দ্র বৎসর ও পরবর্তী । ৪৫৩ বৎসর সৌর বৎসর । সৌর বৎসর চান্দ্র বৎসরের চেয়ে ১১ / ১২ দিন বেশি এবং প্রতি ৩০ , বৎসরে চান্দ্র বৎসর এক বৎসর বেড়ে যায় । এজন্য ১৪৩৩ হিজরী সাল মােতাবেক বাংলা ১৪১৮ – ১৯ সাল হয় ।
মােগল সময় থেকেই পহেলা বৈশাখে বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে কিছু অনুষ্ঠান করা হতাে । প্রজারা চৈত্রমাসের শেষ পর্যন্ত খাজনা পরিশােধ করতেন এবং পহেলা বৈশাখে জমিদারগণ প্রজাদের মিষ্টিমুখ করাতেন এবং কিছু আনন্দ উৎসব করা হতাে । এছাড়া বাংলার সকল ব্যবসায়ী ও দোকানদার পহেলা বৈশাখে ‘ হালখাতা করতেন । পহেলা বৈশাখ এসব কর্মকাণ্ডের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল । এটি মূলত : রাষ্ট্রীয় , সামাজিক , অর্থনৈতিক বিভিন্ন নিয়ম – কানুনকে সুন্দরভাবে সাজিয়ে কাজ – কর্ম পরিচালনার জন্য নির্ধারিত ছিল । এ ধরনের কিছু সংঘটিত হওয়া মূলত ইসলামে নিষিদ্ধ বলার কোনাে যৌক্তিক কারণ নেই । কিন্তু বর্তমানে পহেলা বৈশাখ উপলক্ষ্যে এমন কিছু কর্মকান্ড করা হচ্ছে যা কখনােই পূর্ববর্তী সময়ে | বাঙালীরা করেন নি ; বরং এর অধিকাংশই বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম জনগােষ্ঠীর ধর্মীয় মূল্যবােধের সাথে প্রচণ্ডভাবে সাংঘর্ষিক । পহেলা বৈশাখের নামে বা নববর্ষ উদযাপনের নামে যুবক যুবতী , কিশাের – কিশােরীদেরকে অশ্লীলতা ও বেহায়াপনার প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে । আজ থেকে কয়েক বছর আগেও এদেশের মানুষেরা যা জানত না এখন নববর্ষের নামে তা আমাদের সংস্কৃতির অংশ বানানাে হচ্ছে ।
বাংলার প্রাচীন মানুষেরা ছিলেন দ্রাবিড় বা সম্মানিত রাসূল নূহ আলাইহিস সালাম – এর বড় ছেলে সামের বংশধর । খৃস্টপূর্ব ১৫০০ সালের দিকে ইয়াফিসের সন্তানদের একটি গ্রুপ আর্য নামে ভারতে আগমন করে । ক্রমান্বয়ে তারা ভারত দখল করে ও আর্য ধর্ম ও কৃষ্টিই পরবর্তীতে হিন্দু ধর্ম নামে প্রসিদ্ধি লাভ করে । ভারতের দ্রাবিড় ও অর্নাষ ধর্ম ও সভ্যতাকে সর্বদা হাইজ্যাক করেছে আর্যগণ । এর একটি প্রকৃষ্ট উদাহরণ হলাে “ বাঙালী সংস্কৃতি ও কৃষ্টিকে হাইজ্যাক করা । আর্যগণ বাংলাভাষা ও বাঙালীদের ঘৃণা করতেন । বেদে ও পুরাণে বাংলাভাষাকে পক্ষীর ভাষা ও বাঙালীদেরকে দস্যু , দাসের ভাষা ইত্যাদি বলা হয়েছে । মুসলিম সুলতানগণের আগমনের পরে তারা বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতি গুরুত্ব আরােপ করেন । বাঙালী সংস্কৃতি বলতে বাংলার প্রাচীন লােকজ সংস্কৃতি ও মুসলিম সংস্কৃতির সংমিশ্রণ বুঝানাে হতাে । কিন্তু ক্রমান্বয়ে আর্যগণ “ বাঙালীত্ব ” বলতে হিন্দুত্ব বলে মনে করেন ও দাবি করেন । ভারতের হিন্দু জাতীয়তাবাদিগণ Ilindutya অর্থাৎ ভারতীয়ত্ব বা “ হিন্দুত্ব ” হিন্দু ধর্মত্ব বলে দাবি করেন এবং ভারতের সকল ধর্মের মানুষদের হিন্দু ধর্মের কৃষ্টি ও সভ্যতা গ্রহণ । বাধ্যতামূলক বলে দাবি করেন । তেমনিভাবে বাংলায় আর্য পণ্ডিতগণ বাঙালীত্ব বলতে হিন্দুত্ব ও বাঙালী জাতীয়তাবাদ বলতে হিন্দু জাতীয়তাবাদ এবং বাঙালী সংস্কৃতি বলতে হিন্দু সংস্কৃতি বলে মনে করেন । এজন্যই তারা মুসলিমদের বাঙালী বলে স্বীকার করেন না । শরৎচন্দ্রের শ্রীকান্ত গল্পে আমরা দেখেছি যে বাঙালী বলতে শুধু বাঙালী হিন্দুদের বুঝানাে হয়েছে এবং মুসলিমদেরকে তাদের বিপরীতে দেখানাে হয়েছে । এ মানসিকতা এখনাে একইভাবে বিদ্যমান । পশ্চিমবঙ্গে মুসলিমদেরকে “ বাঙালী ” পরিচয় দিলে বা জাতিতে “ বাঙালী ” লিখলে ঘাের আপত্তি করা হয় । এ মানসিকতার ভিত্তিতেই পহেলা বৈশাখে বাঙালী সংস্কৃতির নামে পৌত্তলিক বা অশ্লীল কৃষ্টি ও সংস্কৃতি আমাদের মধ্যে প্রচার করা হচ্ছে ।
| এক সময় বাংলা বর্ষপঞ্জি এদেশের মানুষের জীবনের অংশ ছিল । তাদের ব্যবসা – বাণিজ্য কৃষি ও কর্ম এ পঞ্জিকা অনুসারেই চলত । এজন্য পহেলা বৈশাখ হালখাতা বা অনুরূপ কিছু অনুষ্ঠান ছিল স্বাভাবিক । কিন্তু বর্তমানে আমাদের জীবনের কোথাও বঙ্গাব্দের কোনাে প্রভাব নেই । কাগজে কলমে যাই লেখা হােক , প্রকৃতপক্ষে আমরা নির্ভর করছি খৃস্টীয় পঞ্জিকার উপর । যে বাংলা বর্ষপঞ্জি আমরা বছরের ৩৬৪ দিন ভুলে থাকি , সে বর্ষপঞ্জির প্রথম দিনে আমরা সবাই “ বাঙালী ‘ ‘ সাজার চেষ্টা করে এ নিয়ে ব্যাপক হইচই করি । আর এ সুযােগে দেশীয় ও বিদেশী বেনিয়াগণ ও আধিপত্যবাদীগণ তাদের ব্যবসা বা আধিপত্য প্রসারের জন্য এ দিনটিকে কেন্দ্র করে বেহায়াপনা , অশ্লীলতা ও অনৈতিকতার প্রচার করে । পাশ্চাত্য সভ্যতার অনেক ভাল দিক আছে । কর্মস্পৃহা , মানবাধিকার , আইনের শাসন ইত্যাদি অনেক গুণ । তাদের মধ্যে বিদ্যমান । পাশাপাশি তাদের কিছু দোষ আছে যা তাদের সভ্যতার ভাল দিকগুলি ধ্বংস করে দিচ্ছে । এ দোষগুলির অন্যতম হলাে মাদকতা ও অশ্লীলতা । আমরা বাংলাদেশের মানুষের পাশ্চাত্যের কোনো ভালগুণ আমাদের সমাজে প্রসার করতে পারি নি বা চাই নি । তবে তাদের অশ্লীলতা , বেহায়াপনা ও মাদকতার ধ্বংসাত্মক দিকগুলি আমরা খুব আগ্রহের সাথে গ্রহণ করতে ও প্রসার করতে চাচ্ছি । এজন্য খৃস্টীয় ক্যালেন্ডারের শেষ দিনে ও প্রথম দিনে থার্টিফাস্ট নাইট ও নিউ – ইয়ারস ডে বা নববর্ষ উপলক্ষ্যে আমাদের । বেহায়পনার শেষ থাকে না ।
পক্ষান্তরে , আমাদের দেশজ সংস্কৃতির অনেক ভাল দিক আছে । সামাজিক শিষ্টাচার , সৌহার্দ্য , জনকল্যাণ , মানবপ্রেম ইত্যাদি সকল মূল্যবােধ আমরা সমাজ থেকে তুলে দিচ্ছি । পক্ষান্তরে দেশীয় সংস্কৃতির নামে অশ্লীলতার প্রসার ঘটানাে হচ্ছে । নতুন বছর নতুন কল্যাণ বয়ে আনে , দূরীভূত হয় পুরােনাে কষ্ট ও ব্যর্থতার গ্লানি এধরনের কোন তত্ত্ব ইসলামে আদৌ সমর্থিত নয় , বরং নতুন বছরের সাথে কলাণের । শুভাগমনের ধারণা আদিযুগের প্রকৃতি – পুজারী মানুষের কুসংস্কারাচ্ছন্ন ধ্যান – ধারণার অবশিষ্টাংশ । ইসলামে এ ধরনের কুসংস্কারের কোন স্থান নেই । বরং মুসলিমের জীবনে প্রতিটি মুহূর্তই পরম মূল্যবান হীরকখন্ড , হয় সে এই মুহূর্তকে আল্লাহর আনুগত্যে ব্যয় । করে আখিরাতের পাথেয় সঞ্চয় করবে , নতুবা আল্লাহর অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়ে শাস্তির যােগ্য হয়ে উঠবে । এই দৃষ্টিকোণ থেকে বছরের প্রথম দিনের কোন বিশেষ তাৎপর্য নেই । আর তাই তাে ইসলামে হিজরী নববর্ষ পালনের কোন প্রকার নির্দেশ দেয়া হয়নি ।
বেপর্দা , বেহায়াপনা , অশ্লীলতা , মাদকতা ও অপরাধ একসূত্রে বাধা । যুবক – যুবতীদেরকে অবাধ মেলামেশা ও বেহায়াপনার সুযােগ দিবেন , অথচ তারা অশ্লীলতা , ব্যভিচার , এইডস , মাদকতা ও অপরাধের মধ্যে যাবে না , এরূপ চিন্তা করার কোনো সুযােগ নেই । অন্যান্য অপরাধের সাথে অশ্লীতার পার্থক্য হলাে কোনাে একটি উপলক্ষ্যে একবার । এর মধ্যে নিপতিত হলে সাধারণভাবে কিশাের – কিশােরী ও যুবক – যুবতীরা আর এ থেকে বেরােতে পারে না । বরং ক্রমান্বয়ে আরাে বেশি পাপ ও অপরাধের মধ্যে নিপতিত হতে থাকে । কাজেই নিজে এবং নিজের সন্তান ও পরিজনকে | সকল অশ্লীলতা থেকে রক্ষা করুন । আল্লাহ বলেছেন : “ তােমরা নিজেরা জাহান্নাম থেকে আত্মরক্ষাকর এবং তােমাদের পরিবার – পরিজনকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা কর । যার ইন্দন হবে মানুষ ও পাথর ; যার উপর নিয়ােজিত রয়েছেন কঠোর হৃদয় সম্পন্ন ফিরিশতাগণ , তারা আল্লাহ যা নির্দেশ করেন তা বাস্তুবায়নে অবাধ্য হােন না , আর তাদের যা নির্দেশ প্রদান করা হয় , তা – ই তামিল করে । রাসূলুল্লাহ ( সাঃ ) বলেছেন , “ তােমাদের প্রত্যেকেই দায়িত্বপ্রাপ্ত এবং তােমাদের প্রত্যেককেই তার দায়িত্বাধীনদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে , রাষ্ট্রনেতা তার প্রজাদের সম্পর্কে দায়িত্বশীল আর তাকে তাদের পরিচালনার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে । একজন পুরুষ লোক তার পরিবারের ব্যাপারে দায়িত্বশীল , তাকে তাদের পরিচালনার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে । একজন মহিলা তার স্বামীর ঘরের সার্বিক ব্যাপারে দায়িত্বশীলা , তাকে সেটার পরিচালনার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে । একজন পরিচারক তার মালিকের সম্পদের সংরক্ষক , আর তাকে সেটার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে । ”
পহেলা বৈশাখ এস এম এস
- রাতের শেষে মিষ্টি হেসে তাকাও চোখ খুলে,নতুন আলোয় নতুন ভোরে দুঃখ যাবে ভুলে। ঝিলমিলিয়ে হাসবে আবার, আধার হবে শেষ,এসে গেছে নতুন বছরের নতুন ভালোবাসার এসএমএস!
- দিনগুলি যেমনই হোক, ঠিকই যায় কেটে। তবুও বল কি লাভ, পুরনো স্মৃতি ঘেটে। এ বছর পূর্ন হোক, তোমার সকল আশা। নববর্ষের এটাই আমার প্রত্যাশা। শুভ নববর্ষ-১৪২৬!!
- পাখির ডানায় লিখে দিলাম নববর্ষের নাম বন্ধু তোমরা উড়ে দেখো পাবে সুখের ঘ্রান l পুরোনো সব কষ্ট করে ফেলো নষ্ট! নতুন বছরের নতুন যাত্রা হয় যেনো সুখ আর বিনুদুনময়! এই কামনায় তোমাদের জানাই শুভ_নববর্ষ
- পাখির ডানায় লিখে দিলাম নববর্ষের নাম বন্ধু তোমরা উড়ে দেখো পাবে সুখের ঘ্রান l পুরোনো সব কষ্ট করে ফেলো নষ্ট! নতুন বছরের নতুন যাত্রা হয় যেনো সুখ আর বিনুদুনময়! এই কামনায় তোমাদের জানাই শুভ_নববর্ষ
- নিশি অবশান প্রায় ঐ পুরাতন বর্ষ হয় গত আমি আজি ধূলিতলে জীর্ন জীবন করিলাম নত | বন্ধু হও শত্রু হও যেখানে যে রত খমা কর আজিকের মত পুরাতন বষড় সাথে পুরাতন অপরাধ যত হর্দম হৈ হৈ, বৈ এল ঐ, কলার পাতায় ইলিশ পান্তা | ঈসান কোনে মেঘের বার্তা | শুভ নববর্ষ
- পানতা ইলিশ আর ভরতা বাজি বাঙ্গালীর প্রাণ… নতুন বছর সবাই গাইবো বৈশাখের গান.. এসো হে বৈশাখ এসো এসো… ^~^~শুভ নভবর্ষ~^~^
- ভুল কে আজ দাও ছুটি,বিবাদ কে আজ দাও বিদায়। মনকে আজ শুদ্ধ কর, শত্রুকে আজবন্ধু কর। এই সময় এই ক্ষন পাবে তুমি কতক্ষন আসো তবে হাত মিলাই ,মনের সাথে মন মিলাই, ভালবাসায় ধন্য হোক জীবন, শুভ হোক তোমার আমার নববর্ষ ১৪২৬..
- কালকে করিনা ম্যাসেজ ছিলনা ফোনে পয়সা..আমি জানি আজ পাঠাবো রেখেছি মনে ভরসা !!নতূন বছরে ফোন করবে আমাকে করবে কেয়ার.. ভালবেসে বলছি তোমায় … ”শুভ নববর্ষ ১৪২৬!!”
- রাঙা আবির মেখে চোখে চোখে মনের কথা সে বলছে, নতুন সাজে সবার ঘরে বৈশাখ এসেছে। রং মেখে ললনা, হালে দুলে চলনা। এমন দিনে কেউ করোনা ছলনা। শুভ পহেলা বৈশাখ
- ফুল ফুটেছে বনে বনে… ভাবছি তোমায় মনে মনে… বলছি তোমায় কানে কানে… —- ”শুভ নববর্ষ ১৪২৬!!”—-
- দিন যদি চলে যায় দিগন্তের শেষে রাত যদি চলে যায় তারার দেশে ভেব না বন্ধু আমি থাকব তোমাদের পাশে। ”শুভ নববর্ষ ১৪২৬!!”
- বছর শেষে ঝরা পাতা বলল উড়ে এসে, একটি বছর পেরিয়ে গেল হাওয়ার সাথে ভেসে। নতুন বছর এসেছে, তাকে যত্ন করে রেখো, স্বপ্ন গুলো সত্যি করে খুব ভাল থেকো। *শুভ নববর্ষ*
- নতুন আলো নতুন ভোর, আসল বছর কাটল প্রহর। অতীতের হলো মরণ , নতুন কে কর বরণ !! পুরনো সব স্মৃতি করে ফেল ইতি, তোমাকে জানাই, হ্যাপি নিউ ইয়ারের প্রীতি
- নববর্ষের নতুন সূর্য তোমায় জীবনে নিয়ে আসুক আনন্দ, সৌভাগ্য ও সাফল্যর আলো এবংতোমার জীবনে সুখ সমৃদ্ধিতে ভরিয়ে দিক~শুভ নববর্ষ ১৪২৬~
- নতুন দিনের নতুন নতুন আলো, দুরে নিয়ে যাক নিকাশ কালো,নতুন সূর্য নতুন প্রাণে, বাজাও বাদ্য জীবন গানে,কাটুক আধার আলোর স্পর্শে ,মেতে উঠুক মন নতুন বর্ষে |~শুভ নববর্ষ ১৪২৬~
- দিনগুলি যেমন এ হোক ঠিক এ যাই কেটে,তবে বলো লাভ কি সেই পুরনো স্মৃতি ঘেটে,এবছরে পূরণ হোক TOMAR সকল আশা,নতুন বছরে তোমার জন্য এটাই আমার প্রত্যাশা |~শুভ নববর্ষ ১৪২৬~
- তোমার জন্য সকাল দুপুর, তোমার জন্য সন্ধ্যা, তোমার জন্য সকল গোলাপ, সব রজনীগন্ধা, তোমার জন্য সব সুর, তোমার জন্য ছন্দ, নতুন বছর বয়ে আনুক অনাবিল আনন্দ… “শুভ নববর্ষ”
- আকাশের সব নীল দিয়ে, প্রভাতের সব লাল দিয়ে, হৃদয়ের সব অনুভুতি দিয়ে, অরন্যের সব সবুজ দিয়ে, সমুদ্রের সব গভীরতা দিয়ে তোমাকে জানাই…শুভ নববর্ষ!!
- ইচ্ছে গুলো উড়ে বেরাক পাখনা দুটি মেলে, দিনগুলি তোর যাকনা কেটে এমনি হেসে খেলে। অপূর্ন না থাকে যেন তোর কোন সখ, এই কামনার সাথে জানাই “শুভ পহেলা বৈশাখ”।
- নতুন পোশাক নতুন সাজ। নতুন বছর শুরু আজ। মিষ্টি মন, মিষ্টি হাসি, শুভেচ্ছা জানাই রাশি রাশি”। *শুভ নববর্ষ*।
- যেটুকু ভুল ছিল সুধরে নিব, না পাওয়ার কষ্ট টুকু ভুলে যাব, সবারে বাসবো ভাল, এ প্রত্যয়ে শুরু হোক নতুন বছর। *শুভ নববর্ষ* ।
- লাইফ কে সুন্দর কর। মন কে ফ্রেশ কর। হৃদয়কে কে নরম কর। টাইম কে ইউস কর। লাভ কে মিস্স কর। বন্ধু কে এস এম এস কর। হ্যাপি নিউ ইয়ারকে ওয়েলকাম কর। ” শুভ নববর্ষ “
- ব্যালেন্স জিরো,নেটওয়ার্ক বিজি, কল ওয়েটিঃ, মিস’ড কল, নো আন্সার, মেমরি ফুল, ব্যাটারি লো এই সব কিছুর আগে তোমাকে জানাই অগ্রিম ” শুভ নববর্ষ “
- উদিত রবির প্রথম আলো দূর করবে সকল কালো,মাতবে মন আনন্দ ধারায়, সবাই হবে বাধন হারা ,দিনটি হোক তোমার তরে, মন ভরে উঠুক খুশির ঝড়ে |~শুভ নববর্ষ ১৪২৬
- মিষ্টি আলোর ঝিকিমিকি সবুজ ঘাসে ঘাসে,স্নিগ্ধ হাওয়ায় দুলিয়ে মাথা ফুলের কলি হাসে,পাখির গানে পরিবেশে মায়াবী এক ধোয়া,দিলাম তোমার শুভ নববর্ষের ছোয়া |~শুভ নববর্ষ~
- চাওয়া গুলো পাওয়া হোক, আশা গুলো পূর্ণ হোক |সপ্ন গুলো সত্যি হোক, দুঃখ গুলো বিদায় হোক |নতুন বছরের দিন গুলো সবার ভালো হোক |~শুভ নববর্ষ~
- আজ দুঃখ ভোলার দিন, আজ মন হবে যে রঙিন, আজ প্রান খুলে শুধু গান হবে, আজ সুখ হবে সীমাহীন। তার একটিই কারন। আজ বছরের প্রথম দিন। ” শুভ নববর্ষ “
- সুখের স্মৃতি রেখ মনে,দুঃখের স্মৃতি যেও ভুলে, মিশে থেকো আপন জনে , মান অভিমান সব ভুলে, আশার প্রদীপ রেখো জেলে, হাজার সূর্য তোমার চোখে, সবাই মিলে থেকো সুখে। *হ্যাপি নিউ ইয়ার*
- ১, ২, ৩ নতুন বছরের শুভেচ্ছা নিন। ৪, ৫, ৬, কারও এস এম এস কপি করে নয়। ৭, ৮, ৯ হাজার হাজার বছর যেন নববর্ষের এরকম উল্লাস রয়। >>শুভ নববর্ষ ১৪২৬।
- তোমার জন্য সকাল-দুপুর, তোমার জন্য সন্ধা, তোমার জন্য সকল গোলাপ এবং রজনীগন্ধা। তোমার জন্য সব সুর তোমার জন্য ছন্দ। নতুন বছর বয়ে আনুক অনাবিল আনন্দ। শুভ নববর্ষ।
পহেলা বৈশাখের এস এম এস
- রেশমী চুরি আর রঙিন শাড়ি, ইলিশ ভাজি আর পান্তা হাড়ি । ঢাক ঢোল আর তবলা। নতুন সাজে সাজল বাংলা। এলোরে পহেলা বৈশাখ। *শুভ নববর্ষ*।
- আবার আসবে বৈশাখ মাস, চৈত্রের অবসানে। নববর্ষের নতুন হাওয়া, উষ্ণতা দিবে প্রানে। মনের সকল গ্লানি ভুলে, জীবন নতুন ভাবে গড়বে, আবার নতুন সপ্ন দেখবে নববর্ষের টানে। শুভ নববর্ষ।
- বসন্তের আগমনে কোকিলের সুর ! গ্রীষ্মের আগমনে রোদেলা দুপুর ! বর্ষার আগমনে সাদা কাঁশফুল ! তাই তোমায় উইশ করতে মন হল ব্যাকুল ! *”শুভ নববর্ষ”*
- বসন্তের আগমনে কোকিলের সুর ! গ্রীষ্মের আগমনে রোদেলা দুপুর ! বর্ষার আগমনে সাদা কাঁশফুল ! তাই তোমায় উইশ করতে মন হল ব্যাকুল ! *”শুভ নববর্ষ”*
- ঢাক ঢোল মাদলের তালে
রং বেরঙের মনের দেয়ালে
বাঙালি সংস্কৃতি উজ্জীবিত থাক যুগে যুগে।
******শুভ নববর্ষ*******
- বন্ধু তোমার ভালবাসার জানালা খোলা রেখো,মনের আকাশ মেঘলা হলে আমায় কিন্তু ডাকো,ঝড় বৃষ্টি কাটিয়ে আবার দেখাবো আলোর হাসি,আমি আছি থাকব জেনো তোমার পাশাপাশি |~শুভ নববর্ষ ১৪২৬~
- তোরাই আমার বন্ধু যে, তোরাই আমার ডিয়ার, তাইতো আমি ভালোবেসে বলছি Happy new year. Good bye বলে শেষ করছি পুরোনো বছরের আশা, নতুন বছরের,নতুন সাজে জানাচ্ছি ভালোবাসা !! ধন্যবাদ
প্রিয় পাঠক ! পহেলা বৈশাখ বা অন্য কোনাে উপলক্ষ্যে ছেলেমেয়েদেরকে বেপর্দা ও বেহায়পনার সুযােগ দিবেন না তাদেরকে বুঝান ও নিয়ন্ত্রণ করুন । আপনি মসজিদে নামায আদায় করছেন আর আপনার ছেলেমেয়ে পহেলা বৈশাখের নামে বেহায়াভাবে মিছিল বা উৎসব করে বেড়াচ্ছে । আপনার ছেলেমেয়ের পাপের জন্য আপনার আমলনামায় গােনাহ জমা হচ্ছে। শুধু তাই নয় । অন্য পাপ আর অশ্লীলতার পার্থক্য । হলাে , যে ব্যক্তি তার স্ত্রী – সন্তানদের বেহায়াপনা ও অশ্লীলতার সুযােগ দেয় তাকে “ দাইউস ‘ বলা হয় এবং রাসূলুল্লাহ ( সাঃ ) বারংবার বলেছেন যে , “ তিন ব্যক্তি আল্লাহ তাদের জন্য জান্নাত হারাম করেছেন , মাদকাসক্ত , পিতা – মাতার অবাধ্য এবং দাইউস , যে তার পরিবারের মধ্যে ব্যভিচারকে প্রশ্রয় দেয় ” নিজেকে এবং নিজের পরিবার – পরিজনকে রক্ষা করার পাশাপাশি মুমিনের দায়িত্ব হলাে সমাজের মানুষদেরকে সাধ্যমত ন্যায়ের পথে ও অন্যায়ের বর্জনে উদ্বুদ্ধ করতে হবে । কাজেই পহেলা বৈশাখ ও অন্য যে কোনাে উপলক্ষ্যে ছেলেমেয়েদের অবাধ মেলামেশা ও বেহায়াপনার ক্ষতি , অন্যায় ও পাপের বিষয়ে । সবাইকে সাধ্যমত সচেতন করুন । যদি আপনি তা করেন তবে কেউ আপনার কথা শুনুক অথবা না শুনক আপনি আল্লাহর কাছে অফুরন্ত সাওয়াব লাভ করবেন । আর যদি আপনি তা না করেন তবে আগের গযব আপনাকেও স্পর্শ করবে । কুরআন ও হাদীসে বিষয়টি বারংবার বলা হয়েছে ।